দিগপাইত ধরণী কান্ত উচ্চ বিদ্যালয়
দিগপাইত ধরনী কান্ত উচ্চ বিদ্যালয় (ইংরেজি: Digpait Dharani Kanto High School, সংক্ষিপ্ত: দিগপাইত ডি. কে. উচ্চ বিদ্যালয়) বাংলাদেশের জামালপুর জেলার একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
দিগপাইত ধরণী কান্ত উচ্চ বিদ্যালয় | |
---|---|
অবস্থান | |
দিগপাইত | |
তথ্য | |
ধরন | বেসরকারী |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৩৯ |
প্রতিষ্ঠাতা | কান্ত সরকার |
সভাপতি | এস এম জিয়াউল হক জিয়া |
প্রধান শিক্ষক | মোঃ হাফিজুর রহমান বাবুল |
কর্মকর্তা | ২ |
শিক্ষকমণ্ডলী | ১৫ |
শ্রেণি | ৬ষ্ঠ-১০ম শ্রেণী |
বয়সসীমা | ৫-১৬ বছর |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | প্রায় ৮০০ |
ভাষা | বাংলা |
বিদ্যালয়ের কার্যসময় | ৯ ঘণ্টা |
ক্যাম্পাসের ধরন | গ্রামীণ |
ক্রীড়া | ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট, ফুটবল |
শিক্ষা বোর্ড | ঢাকা শিক্ষা বোর্ড |
ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
অবস্থান
সম্পাদনাবিদ্যালয়টি জামালপুর জেলার সদর থানার দিগপাইত ইউনিয়নের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত।
ইতিহাস
সম্পাদনাদিগপাইত ধরনী কান্ত উচ্চ বিদ্যালয় স্থাপিত হয় ১৯৩৯ খ্রিস্টব্দে। পুনঃনির্মান হয় ২০১০-২০১১ খ্রিঃ। জামালপুর জেলার অন্যতম রাজনীতিবিদ এমপি মোঃ রেজাউল করিম হীরা এর সহায়তায় ও ফ্যাসিলিটিজ ডিপার্টমেন্ট এর বাস্তবায়নে ২০১১ খ্রিঃ পুনঃনির্মান কাজ সম্পন্ন হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান এই স্কুলেরই একজন ছাত্র ছিলেন।
অবকাঠামো
সম্পাদনাবিদ্যালয়টিতে ১৬টি শ্রেণীকক্ষ, ২টি অফিসকক্ষ, ১টি পাঠাগার, ১টি কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে। এছাড়াও এতে আছে ১টি খেলার মাঠ ও ২টি পুকুরের অবস্থান।
শিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাবিদ্যালয়টির শিক্ষক সংখ্যা ১৫ এবং শিক্ষার্থী প্রায় ৮০০। এতে জাতীয় শিক্ষাক্রমের অধীনে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষাদান করে থাকে। বিদ্যালয়ে প্রায় ২,৫০০ বই সমৃদ্ধ আধুনিক পাঠাগার এবং প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও জীববিজ্ঞান পরীক্ষাগার এবং কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে।
শিক্ষা-সহায়ক কার্যক্রম
সম্পাদনাপাঠ্যবইয়ের নির্ধারিত শিক্ষাদানের পাশাপাশি ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান প্রভৃতি অনুষ্ঠিত হয়।
ফলাফল
সম্পাদনাউল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থী
সম্পাদনা- আতিউর রহমান - বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গবর্নর।