দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলা
ত্রিপুরার একটি জেলা
দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলা হচ্ছে উত্তর-পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের একটি প্রশাসনিক জেলা। যেটির বাঙালি হিন্দু জনগন প্রধানত ভারতবর্ষ বিভক্তি ও ১৯৭১ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন সময়কালে বৃহত্তর নোয়াখালী জেলা (লক্ষ্মীপুর, ফেনী) থেকে উদ্বাস্তু হয়ে দক্ষিণ ত্রিপুরায় অভিবাসী হয়ে এসেছে। এবং এরাই বর্তমানে দক্ষিন ত্রিপুরায় আদিবাসী ত্রিপুরা জাতিগোষ্ঠীকে ছাপিয়ে প্রধান জাতিগোষ্ঠী হয়ে উঠেছে। অধিকাংশের কথ্য ভাষা বাংলাদেশের বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার মানুষের কথ্যভাষার অনুরুপ অর্থাৎ নোয়াখালীয় বাংলা উপভাষা। এছাড়া চাটগাঁইয়া ভাষার প্রচলিত রয়েছে।
দক্ষিণ ত্রিপুরা | |
---|---|
জেলা | |
ত্রিপুরার ৮টি জেলা | |
রাজ্য | ত্রিপুরা |
দেশ | ভারত |
সদরদপ্তর | বেলোনিয়া |
আয়তন | |
• মোট | ১,৫১৪.৩ বর্গকিমি (৫৮৪.৭ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ২৬ মিটার (৮৫ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১[১]) | |
• মোট | ৪,৫৩,০৭৯ |
• জনঘনত্ব | ৩০০/বর্গকিমি (৭৭০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমান সময় (ইউটিসি+০৫:৩০) |
টেলিফোন কোড | ০৩৮২৩ |
আইএসও ৩১৬৬ কোড | IN-TR-ST |
ওয়েবসাইট | southtripura |
ইতিহাস
সম্পাদনা১ সেপ্টেম্বর ১৯৭০ এই জেলা সৃষ্টি হয়, যখন সমগ্র প্রদেশকে তিন জেলায় বিভক্ত করা হয়।
বিভাগসমূহ
সম্পাদনাদক্ষিণ ত্রিপুরা জেলায় মোট ৩টি মহকুমা ও ৮টি ব্লক রয়েছে।
- মহকুমাগুলি হচ্ছে-
- শান্তিরবাজার
- বেলোনিয়া
- সাব্রুম
- ব্লকগুলি হচ্ছে-
- ঋষ্যমুখ
- রাজনগর
- ভারতচন্দ্রনগর
- জোলাইবাড়ি
- বগাফা
- সাতচাঁদ
- রূপাইছড়ি
- পোয়াংবাড়ি
চিত্রশালা
সম্পাদনা-
একটি হিন্দু মন্দির, উদয়পুর
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Demography of South Tripura"। Govt. of Tripura। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০২১।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিমিডিয়া কমন্সে দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলা সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।