তাইওয়ানে ইসলাম
তাইওয়ানে ইসলাম একটি ক্ষুদ্র ধর্ম এবং এটি জনসংখ্যার প্রায় ০.৩% এর প্রতিনিধিত্ব করে। তাইওয়ানে প্রায় ৬০,০০০ মুসলমান রয়েছে, যাদের প্রায় ৯০% হুয়েই জাতিগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত।[১][২] ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড এবং ফিলিপাইনের পাশাপাশি ৩০ টিরও বেশি দেশের অন্যান্য জাতীয়তার ২৫০,০০০ এরও বেশি বিদেশী মুসলমান তাইওয়ানে কাজ করছে।[৩][৪] ২০১৮ সালের হিসাবে, তাইওয়ানে এগারোটি মসজিদ রয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল প্রাচীনতম এবং বৃহত্তম তাইপেই বড় মসজিদ।
তাইওয়ানের মুসলমানরা বেশিরভাগই চীনের মূল ভূখণ্ডের চীনা মুসলমানদের বংশধর এবং সুন্নি মুসলমানরা বেশিরভাগই হানাফি মাযহাবের অন্তর্গত।[৫] তা সত্ত্বেও, তারা কার্যত মুসলিম মাযহাবের অন্যান্য গোষ্ঠীগুলোর সাথে কোন সমস্যায় পড়ে না। সে তুলনায় পার্থক্যগুলো পারস্পরিক কৌতূহলের বিষয়।[৬]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Bureau of Democracy, Human Rights, and Labor (১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "Taiwan"। U.S. Department of State। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০১৮।
- ↑ ইউটিউবে Taiwan Tourism Bureau & Taiwan Visitors Association. "Traveling in Taiwan for Muslim"
- ↑ "Tsai pledges to deepen ties with global Muslim community"। Taiwan Today। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০২১।
- ↑ Agencies (২১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "Tourism Bureau seeks to attract Muslim tourists"। Taipei Times। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০১৮।
- ↑ Zafar, Abu (১২ আগস্ট ২০১৬)। "Muslims In Taiwan: A Small Thriving Community"। World Bulletin। ৫ জুন ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ Bodetti, Austin (২০ আগস্ট ২০১৯)। "'Taiwan welcomes all Muslims': What China can learn from its neighbour about treatment of minorities"। TheNewArab। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২১।