টোয়াইলাইট (উপন্যাস)

উপন্যাস

টোয়াইলাইট (২০০৫) হল স্টিফেনি মেয়ার রচিত একটি কিশোর ভ্যাম্পায়ার-রোম্যান্স উপন্যাস[৩][৪] এটি টোয়াইলাইট সিরিজের প্ৰথম উপন্যাস, যাতে ১৭ বছরের ইসাবেলা "বেলা" সোয়ানের কাহিনী ফুটিয়ে তুলা হয়েছে। যে ফিনিক্স, অ্যারিজোনা থেকে ফোৰ্কস, ওয়াশিংটনে এসে এডওয়ার্ড কালেন নামের একজন ভ্যাম্পায়ারের প্ৰেমে পরে নিজের জীবন বিপন্ন করে তোলে। এই সিরিজের অন্য বইগুলো হচ্ছে নিউ মুন, এক্লিপ্স এবং ব্ৰেকিং ডনটোয়াইলাইট ঈষদুষ্ণ সমালোচনা পায়। উপন্যাসটিতে বচনভঙ্গি এবং উন্মত্ততা ও বিদ্রোহের মতো সাধারণ কিশোর মনোভাবের জন্য সমালোচকরা এর প্রশংসা করেন। অন্যরা মেয়ারের উক্তি নিয়ে সমালোচনা করে এবং বলে যে গল্পটিতে চরিত্র বিকাশে অসমর্থ হয়েছে। বইটি প্রকাশের এক মাসের মধ্যেই নিউ ইয়র্ক টাইমসের বেস্টসেলার তালিকায় প্ৰথমেই পঞ্চম স্থান[৫] এবং পরে প্ৰথম স্থান লাভ করে।[৬] সেই বছরই পাবলিশার্স উইক্লিতে একে ২০০৫ সালের শ্ৰেষ্ঠ শিশু গ্ৰন্থ হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়।[৭]

টোয়াইলাইট
টোয়াইলাইটের প্রচ্ছদ
লেখকস্টিফেনি মেয়ার
মূল শিরোনামForks
প্রচ্ছদ শিল্পীগৈইল ডুবিনিন (শৈলী)
রজার হেগাডন (আলোকচিত্ৰ)
দেশযুক্তরাজ্য
ভাষাইংরেজি
ধারাবাহিকটোয়াইলাইট সিরিজ
ধরনকিশোর উপন্যাস, কল্পকাহিনী, রোম্যান্স, ভ্যাম্পায়ার
প্রকাশকলিটল, ব্ৰাউন এন্ড কোম্পানি
প্রকাশনার তারিখ
৫ অক্টোবর, ২০০৫
মিডিয়া ধরনমুদ্ৰণ (বাঁধানো, সাধারণ মলাটের)
ই-বুক (কিন্ডল)
অডিও বই (সিডি)
পৃষ্ঠাসংখ্যা৪৯৮[১] (বাঁধানো)
৫৪৪[২] (সাধারণ মলাটের)
আইএসবিএন০-৩১৬-১৬০১৭-২
পরবর্তী বইনিউ মুন 

২০০৮ সালে প্রকাশিত টোয়াইলাইট চলচ্চিত্র ব্যবসা সফল হয়, যা বৈশ্বিকভাবে $৩৯২ মিলিয়ন ডলারের অধিক আয় করে,[৮] এবং জুলাই ২০০৯ পর্যন্ত উত্তর আমেরিকায় ডিভিডি বিক্রি করে আরো অতিরিক্ত $১৫৭ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করে।[৯] ২০০৮ সালে এই বইটি সৰ্বাধিক বিক্রি হওয়া উপন্যাস ছিল;[১০] ২০০৯ সালে এর ধারাবিহক নিউ মুন প্ৰথম হওয়ায় এটি দ্বিতীয় সৰ্বাধিক বিক্রি হওয়া উপন্যাস হিসেবে পরিগণিত হয়।[১১]

২০০৮ পর্যন্ত, টোয়াইলাইট ৩৭টি ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় অনুদিত হয়েছে।[১২]

টোয়াইলাইট স্যাগ্যার ১০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২০১৫ সালের অক্টোবরে, স্টিফেনি মেয়ার লাইফ এন্ড ডেথ: টোয়াইলাইট রি-ইমাজিন্ড, শিরোনামে ব্যু এবং এডিথ চরিত্রের সাথে উপন্যাসটির একটি নতুন লিঙ্গ-পরিবর্তন সংস্করণের ঘোষণা করেন।[১৩]

কাহিনী সম্পাদনা

পটভূমি সম্পাদনা

বেলা সোয়ান রোদ্রোজ্জ্বল ফিনিক্স, অ্যারিজোনা থেকে বৃষ্টিস্নাত অলিম্পিক উপদ্বীপের ফোর্কস, ওয়াশিংটনে তার পিতা চার্লির সঙ্গে থাকার জন্য চলে আসে। তার মা, রেনী তার নতুন স্বামী, ফিল ডয়ার, একজন ছোট্টখাটো লিগ বেসবল খেলোয়াড়ের সাথে ভ্রমণ করছিলেন। নতুন স্কুলে বেলা সকলের দৃষ্টি আকৰ্ষণ করে এবং খুব সহজেই কয়েক জন বন্ধু-বান্ধবী জুটিয়ে নেয়। একজন লাজুক মেয়ে হিসেবে, তার মনোযোগ আকর্ষণের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী বিভিন্ন ছেলেদের দ্বারা সে আতঙ্কিত হয়ে পরে।

বেলা যখন ক্লাসে যাচ্ছিল, একটি পাখা এডওয়ার্ডের দিকে তার সুগন্ধি নিয়ে যায়। বেলা তার স্কুলের প্রথম দিনে জীববিজ্ঞানের ক্লাসে এডওয়ার্ড কালেনের পাশে বসে, তবে তার প্রতিক্রিয়ায় বুঝা যায়, তার প্রক্রিয়ায় তার অনুভূতিতে আঘাত করেছে। সে কয়েক দিনের জন্য অদৃশ্য হয়ে যায়, কিন্তু সে ফিরে আসার পরে বেলার সাথে বন্ধুত্বপূৰ্ণ ব্যবহার করে; স্কুল পার্কিং লটে বেলা, টাইলারের ভ্যান দ্বারা প্রায় ছিটকে পড়ার পরে তাদের নতুন সম্পর্কের মধ্যে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। শুধুমাত্র তার হাত দিয়ে ভ্যান থামিয়ে এডওয়ার্ড বেলাকে রক্ষা করে।

বেলা এডওয়ার্ডকে তার জীবন কীভাবে বাঁচিয়েছে সে সম্পর্কে প্রশ্ন করলো। সে শুনতে পায় যে এডওয়ার্ড এবং তার পরিবার ভ্যাম্পায়ার যারা প্রাণীর রক্ত পান করে। সে একটি ক্যাম্পের সময় তার এক বন্ধু জ্যাকব ব্ল্যাকের সাথে দেখা হলে স্থানীয় কুইলিইউত জাতির কিংবদন্তি কল্পকাহিনীর কথা জানতে পারে। বারংবার দুঃস্বপ্ন দ্বারা বিরক্ত হয়ে, বেলা ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কে গবেষণা করে। তার হতাশা থেকে, সে তখন বুঝতে পারলো যে এডওয়ার্ড রক্ত পরীক্ষা করার দিনে স্কুলে আসেনি কারণ সে একজন ভ্যাম্পায়ার; সে কালেন্সকে পুরাণে বর্ণীত বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে তুলনা করে এবং অনেক মিল খুঁজে পায়। তাকে একটি ভ্যাম্পায়ার নিশ্চিত করে, সে নিজেকে বিস্ময়ের রাজত্বে খুঁজে পায়। যখন সে প্রায় আঘাতগ্রস্থ হয়ে পড়ছিল, তখন বেলা এডওয়ার্ডের দ্বারা আবারো পোর্ট অ্যানগেলাসে রক্ষা পায়। একটি রূপালী ভলভো গাড়িতে করে, এডওয়ার্ড বেলাকে সান্ধ্যভোজন করাতে এবং বাড়িতে নিয়ে যায়। তারা গাড়িতে চড়ে যাবার সময়, বেলা তাকে একটি গল্প বলে যাতে সে ভ্যাম্পায়ার। তার সুবাস খুব কাম্য হিসেবে অনুভব করার পর এডওয়ার্ড বলে সে একটু দূরে থাকার চেষ্টা করছে। সময়ের সাথে সাথে, এডওয়ার্ড এবং বেলা একসময় প্রেমে পড়ে যায়।

তাদের সম্পর্ক প্রভাবিত হয় যখন একটি হিংস্র ভ্যাম্পায়ার, কভেন ফোর্কসে এসে উপস্থিত হয়। জেমস, একটি অনুসরণকারী ভ্যাম্পায়ার মানুষের সঙ্গে কালেন পরিবারের সম্পর্ক গড়ে উঠার জন্য ক্রুদ্ধ হয় এবং খেলাধুলার জন্য বেলাকে শিকারে পরিণত করতে চায়। কালেনের পরিবার বেলা এবং এডওয়ার্ডকে পৃথক করার চেষ্টা করে এবং একটি হোটেলে লুকানোর জন্য বেলাকে ফিনিক্স পাঠায়। জেমস বেলাকে কল করে করে বলে যে সে তার মাকে বন্দী করে রেখেছে। যখনই বেলা আত্মসমর্পণ করে, জেমস তার উপর আক্রমণ চালিয়ে তাকে মেরে ফেলতে পারে, এজন্য এডওয়ার্ড আর অন্যান্য কালেন্স তাকে উদ্ধার করে জেমসকে ধ্বংস করে দেয়। সে এখনও তাকে আক্রমণ করতে পারে। এডওয়ার্ড তাকে একটি ভ্যাম্পায়ার হওয়ার থেকে বাধা দেয়, এবং তাকে একটি হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়। ফোর্কসে ফিরে আসার পরে তারা স্কুলে প্রম নৃত্যে অংশগ্ৰহণ করে এবং বেলা ভ্যাম্পায়ার হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে যদিও এডওয়ার্ড এতে অসম্মতি জানায়।

সিরিজ জুড়ে বেলার ভ্যাম্পায়ার হয়ে উঠার ইচ্ছা প্রবলভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এডওয়ার্ড অব্যাহতভাবে প্রত্যাখ্যান করে গেছে যেহেতু সে অমর হয়ে থাকাকে ঘৃণা করে এবং বেলাকে একই ভাগ্য ভোগ করাতে চায় না।

প্ৰধান চরিত্ৰসমূহ সম্পাদনা

  • ইসাবেলা সোয়ান - ইসাবেলা, যে বেলা নামে পরিচিত, ১৭ বছর বয়সী একটি মেয়ে। সে তার বাবার সাথে বসবাস করতে অ্যারিজোনার ফিনিক্স থেকে ওয়াশিংটনের ফোর্কসে চলে আসে। তার মা তার দ্বিতীয় স্বামীর সঙ্গে ফ্লোরিডাতে চলে যায়। বেলার এক ধরনের এবং অদ্ভুত ব্যক্তিত্ব রয়েছে যা তার বয়সী মেয়েদের তুলনায় অনেক বেশি পরিপক্ব। সে বুদ্ধিমান এবং সতর্ক, কালেন্সের অদ্ভুত আচরণ, শারীরিক বৈশিষ্ট্য এবং অস্বাভাবিক ক্ষমতা সম্পর্কে সে দৃষ্টিপাত করে। উপন্যাসের অগ্রগতিতে, বেলা অনিশ্চিতভাবে কীভাবে কঠিন পছন্দ এবং তাদের ফলাফল গ্রহণ করতে হয় তা শিখে যায়।[১৪]
  • এডওয়ার্ড কালেন- ১৯১৮ সালে স্প্যানিশ ইনফ্লুয়েঞ্জার দ্বারা প্রায় মৃত্যুর কাছাকাছি সময়ে কার্লসেল কুলেনের দ্বারা রূপান্তরিত হওয়া একজন ১০৪ বছর বয়েসী ভ্যাম্পায়ার ছিল। মানুষের মনের কথা পড়ার জন্য সে একটি অতিপ্রাকৃত উপহার পেয়েছে। এডওয়ার্ডের ভ্যাম্পায়ারে রূপান্তরের সময় থেকে, সে কখনও প্রেমে পড়েনি এবং বিশ্বাসও করেনি যে তার প্রয়োজন আছে। পরে সে বুঝতে পেরেছিল যে তার অস্তিত্ব সম্পূর্ণ নির্দোষ এবং কোন লক্ষ্য ছাড়াই। বেলাতে সে সমবেদনা, ভালবাসা, গ্রহণযোগ্যতা এবং যত্ন খুঁজে পায়।[১৪] টোয়াইটাইট এ, মেয়ারের স্বাভাবিকভাবে হতাশাপূর্ণ চরিত্রের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এডওয়ার্ড একটি নৈরাশ্যবাদী ব্যক্তিত্ব পেয়েছে।[১৫] তার চরিত্রটি মিঃ রচেস্টারের জেন আইইয়ারের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল।[১৬]
  • জেমস- জেমস একটি ভ্যাম্পায়ার যার মানুষকে অনুসরণ করার একটি অসাধারণ ক্ষমতা আছে। কালেন্স বেলাকে রক্ষা করার চেষ্টা করে, জেমস মনে করে বেলা তার জীবনের সবচেয়ে বড় শিকার হবে।
  • জ্যাকব ব্ল্যাক - ইয়ং জ্যাকব ব্ল্যাক বেলার একজন প্রিয় অ-ভ্যাম্পায়ার বন্ধু হতে পারে। সে একজন কুইলিউট ভারতীয় এবং লা পুশ রিজার্ভেশনে বাস করে, যা ফোর্ক্স থেকে দূরে নয়। প্রথম সাক্ষাতে, বেলা অনেক উপায়ে জ্যাকবের দ্বারা আকর্ষিত এবং প্রভাবিত হয়। জ্যাকব জানতে পারে যে সে অনেকভাবে বেলার মতো। তার পিতা চার্লি দেখেন যে জ্যাকব নিরাপদ প্রেমিক, মেয়ের অবকাশ যাপনে তিনি এধরনের বন্ধুকে অনুমোদন দেবেন।
  • কার্লাসেল কালেন - কার্লাসেল একজন সুদর্শন, বিবেকবান ডাক্তার। কালেন গোষ্ঠীর প্রধান হিসাবে, কার্লসেল পুরো 'নিরামিষ' (মানবহীন) খাদ্য শুরু করেন। ১৭ শতকে একজন মানুষ হিসাবে, কার্লসেল একটি দুষ্ট-আত্মা বিরোধী যাজকের পুত্র ছিলেন।

বিকাশ সম্পাদনা

মেয়ার দাবি করেন যে, ২ জুন ২০০৩ সালে 'টোয়াইটাইট' এর চিন্তা তার মাথায় একটি স্বপ্ন দেখে আসে। তিনি একজন মানব মেয়ে এবং একটি ভ্যাম্পায়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন, যে তাকে ভালোবাসে কিন্তু এখনও তার রক্ত চায়। তার স্বপ্নের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে, মেয়ার একটি খসড়া লিখেন যা বর্তমান বইয়ের অধ্যায় ১৩।[১৭] প্রথম খসড়াটি টোয়াইটাইট এর পরিবর্তে ফোর্ক্স শিরোনামে ছিল; প্রকাশক শিরোনাম পরিবর্তনের অনুরোধ জানান। প্রথম দিকে, মেয়ার তার প্রধান দুটি চরিত্রের নামকরণ করেন নি। তিনি শার্লট ব্রন্টের জেন আয়ার থেকে এডওয়ার্ড রচেস্টার, এবং জেইন অস্টেনের সেন্স অ্যান্ড সেন্সিবলিবিলিটি থেকে এডওয়ার্ড ফেরার্সের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অ্যাডওয়ার্ডকে পছন্দ করেন। তিনি নারী চরিত্রটির জন্য ইসাবেলা নামটি নিৰ্বাচন করেন কারণ তার যদি মেয়ে থাকতো তাহলে তার নাম ইসাবেলা রাখতেন। রোসেলি এবং জাসপার মূলত ক্যারোল এবং 'রোনাল্ড' নামে অভিহিত হয়েছিল।[১৮]

অন্তিমগল্প কোথায় শেষ হবে এ বিষয়ে উদ্বিগ্ন না হয়ে মেয়ার সময়ের সাথে লেখা চালিয়ে যান। তিনি অধ্যায়গুলিকে খণ্ড বা সংখ্যার পরিবর্তে ই অক্ষর দিয়ে সংজ্ঞায়িত করেন। প্রথম খসড়ার শেষ অধ্যায় দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে থাকে, তাই তিনি উপসংহারের পর উপসংহার লিখেন। যাইহোক, তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে তিনি অন্তিমগল্প এবং অধ্যায়গুলির ঘটনার পিছনের কারণগুলি আবিষ্কার করতে চান, তাই তিনি ৫-৬টি অধ্যায়ে অন্তিমগল্পগুলি লেখার পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু এর পরিবর্তে, তিনি গল্পটিকে বারোটি অধ্যায়ে শেষ করেন। [১৯] তিন মাসের ভিতরে তিনি তার স্বপ্নকে একটি উপন্যাসে রূপ দেন।[২০] তিনি বলেন, তিনি নিজের আনন্দের জন্য লিখেছিলেন, প্রকাশ করার কথা কখনো চিন্তা করেন নি। [২১] ২০০৩ সালের ২৯ আগস্টে পাণ্ডুলিপিটি লিখে শেষ করেন। [২২]

প্রচ্ছদ সম্পাদনা

স্টিফেনি মেয়ার বলেন বইয়ের প্রচ্ছদে থাকা আপেলটি বুক অব জেনেসিসে উল্লেখিত নিষিদ্ধ ফলকে এবং বেলা ও এডওয়ার্ডের নিষিদ্ধ প্ৰেমকে চিহ্নিত করে। বইয়ের শুরুতেই তিনি ২:১৭ থেকে একটি উক্তি উদ্ধৃত করেছেন। এটি বেলার ভালো মন্দ জ্ঞানের, এবং তার সিদ্ধান্তেরও প্ৰতিনিধিত্ব করে।[২৩]

পুরস্কার এবং সন্মাননা সম্পাদনা

  • পাব্লিশাৰ্চ উয়িক্লির "২০০৫ সালের শ্ৰেষ্ঠ শিশু গ্ৰন্থসমূহের একটি[৭]
  • স্কুল লাইব্ৰেরী জার্নালের "২০০৫ সালের শ্ৰেষ্ঠ গ্ৰন্থসমূহের একটি[২৪]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Twilight (Hardcover)"Amazon.ca। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-২৩ 
  2. "Twilight (Paperback)"Amazon.ca। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-২৩ 
  3. Gregory Kirschling (২০০৭-০৮-০২)। "Stephenie Meyer's 'Twilight' Zone"। Entertainment Weekly। ২০০৯-০৪-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১২ 
  4. Mike Russell (২০০৮-০৫-১১)। "'Twilight' taps teen-vampire romance"। Los Angeles Times। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১২ 
  5. "Her Literary Career - Stephenie Meyer"। Time.com। ২০১০-০৮-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-১৫ 
  6. "Children's Books - New York Times"। New York Times। ২০০৭-০৬-১৭। ২০১২-১১-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-২৩ 
  7. Jennifer M. Brown and Diane Roback (২০০৫-১১-০৩)। "Best Children's Books of 2005"। Publishers Weekly। নভেম্বর ২৩, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৬-০১ 
  8. "Twilight (2008)"Box Office Mojo। ২০০৮-১১-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-২৩ 
  9. "Twilight - DVD Sales"। The Numbers। ২০০৯-০৩-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-২৩ 
  10. Debarros, Anthony; Cadden, Mary; DeRamus, Kristin; Schnaars, Christopher (২০০৯-০১-১৪)। "The top 100 titles of 2008"USA Today। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-১৫ 
  11. Debarros, Anthony; Cadden, Mary; DeRamus, Kristin; Schnaars, Christopher (জানুয়ারি ৬, ২০১০)। "Best-Selling Books: The top 100 of 2009"। USA Today। সংগ্রহের তারিখ মে ২৭, ২০১১ 
  12. Kenneth Turan (২০০৮-১১-২১)। "Movie Review: 'Twilight'"LA Times। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২১ 
  13. New Twilight Book ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ মে ২০২০ তারিখে, New York Times
  14. Meyer, Stephenie (অক্টোবর ২০০৫)। Twilight। Little, Brown and Company। 
  15. .Meyer, Stephenie (এপ্রিল ২০১১)। "A Conversation with Shannon Hale, On Endings and Inevitability"। The Twilight Saga: The Official Illustrated Guide। Little, Brown and Company। SM:"He's such a pessimist—oh my gosh, Edward‘s a pessimist." 
  16. .Meyer, Stephenie (এপ্রিল ২০১১)। "A Conversation with Shannon Hale, On Literary Inspirations"। The Twilight Saga: The Official Illustrated Guide। Little, Brown and Company। SH:"...there's something a little Rochestery about Edward for me." SM:"Yeah." 
  17. Walker, Michael R. (Winter ২০০৭)। "A Teenage Tale With Bite"। Brigham Young University Magazine। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-০১ 
  18. "The Story Behind ''Twilight''"। StephenieMeyer.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-১৫ 
  19. Meyer, Stephenie (এপ্রিল ২০১১)। "A Conversation with Shannon Hale, On How It All Began"। The Twilight Saga: The Official Illustrated Guide। Little, Brown and Company। 
  20. Lev Grossman (২০০৮-০৪-২৪)। "Stephenie Meyer: A New J.K. Rowling?"Time। ২০০৯-০৫-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৬-৩০ 
  21. "BookStories Interview with Stephenie Meyer"BookStories। Changing Hands Bookstore। আগস্ট ২০০৬। ২০১২-০৩-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৮-১৫ 
  22. Meyer, Stephenie (এপ্রিল ২০১১)। "A Conversation with Shannon Hale, On How It All Began"। The Twilight Saga: The Official Illustrated Guide। Little, Brown and Company। SM:...And I finished it around my brother‘s wedding, which was—he just had his anniversary—I think it was the twenty-ninth of August? 
  23. "What's with the apple?"www.stepheniemeyer.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০২-০৮ 
  24. Trevelyn Jones (২০০৫-১২-০১)। "Best Books 2005"। School Library Journal। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৮-২৬ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

  উইকিউক্তিতে টোয়াইলাইট (উপন্যাস) সম্পর্কিত উক্তি পড়ুন।