টনি মরিসন

মার্কিন লেখিকা

টনি মরিসন (প্রদত্ত নাম ক্লো আর্ডেলিয়া উওফোর্ড;[] (১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৩১-৫ আগস্ট ২০১৯)[] একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, সম্পাদিকা ও প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের এমেরিটাস ছিলেন। তার উপন্যাসের বৈশিষ্ট্য হলো মহাকাব্যিক রীতি, তীক্ষ্ণ কথোপকথন এবং পুঙ্খানুপুঙ্খ চরিত্রায়ন। তার বিখ্যাত উপন্যাসগুলো হলো দ্য ব্লুয়েস্ট আই (১৯৭০), সুলা (১৯৭৩), সং অফ সলোমন (১৯৭৭) এবং বিলাভেড (১৯৮৭)।

টনি মরিসন
১৯৯৮ সালে
১৯৯৮ সালে
জন্মক্লো আর্ডেলিয়া উওফোর্ড
(1931-02-18) ফেব্রুয়ারি ১৮, ১৯৩১ (বয়স ৯৩)
লোরেইন, ওহাইও, যুক্তরাষ্ট্র
মৃত্যুআগস্ট ৫, ২০১৯(2019-08-05) (বয়স ৮৮)
পেশা
  • ঔপন্যাসিক
  • লেখিকা
ধরনমার্কিন সাহিত্য
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার

স্বাক্ষর
মরিসন, তার ছেলেরা হ্যারল্ড (বাম) এবং স্লেড (ডান) সহ তাদের নিউইয়র্কের আপস্টেট বাড়িতে, ১৯৮০-৮৭ এর মধ্যে

১৯৮৮ সালে মরিসন তার "বিলাভেড" গ্রন্থের জন্য পুলিৎজার পুরস্কার এবং আমেরিকান বুক অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী হন। ১৯৯৩ সালে তিনি সাহিত্যের জন্য নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হন। তিনিই প্রথম আফ্রো আমেরিকান নারী যিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন। ২০১২ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তাকে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সম্মাননা প্রেসিডেনশিয়াল মেডেল অব ফ্রিডমে ভূষিত করেন।

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Duvall, John N. (২০০০)। The Identifying Fictions of Toni Morrison: Modernist Authenticity and Postmodern Blackness। Palgrave Macmillan। পৃষ্ঠা 38। আইএসবিএন 978-0-312-23402-7After all the published biographical information on Morrison agrees that her full name is Chloe Anthony Wofford, so that the adoption of 'Toni' as a substitute for 'Chloe' still honors her given name, if somewhat obliquely. Morrison's middle name, however, was not Anthony; her birth certificate indicates her full name as Chloe Ardelia Wofford, which reveals that Ramah and George Wofford named their daughter for her maternal grandmother, Ardelia Willis. 
  2. "নোবেলজয়ী আমেরিকান সাহিত্যিক টনি মরিসনের মৃত্যু"বিডিনিউজ২৪.কম। ৬ আগস্ট ২০১৯। ৬ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৯