জুলিয়ান বার্নস
জুলিয়ান প্যাট্রিক বার্নস (ইংরেজি: Julian Patrick Barnes) (জন্ম: ১৯শে জানুয়ারি, ১৯৪৬) বিংশ শতাব্দীর শেষপাদে আবির্ভূত একজন ব্রিট্রিশ ঔপন্যাসিক। তিনি ২০১১ সালে বুকার পুরস্কার লাভ করেন। দ্য সেন্স অব অ্যান এন্ডিং (ইংরেজি: The Sense of an Ending) শিরোনামীয় উপন্যাসের জন্য তাকে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।[১] এর আগেও তিনি ফ্লোবের্স প্যারট, ইংল্যান্ড, ইংল্যান্ড, ও আর্থার অ্যান্ড জর্জ বইয়ের জন্য তিনবার এ পুরস্কারের জন্য বিবেচতি হয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি ড্যান কাভানা ছদ্মনামে অপরাধ কল্পকাহিনী লিখেন।[২]
জুলিয়ান প্যাট্রিক বার্নস | |
---|---|
জন্ম | লেস্টার, ইংল্যান্ড | ১৯ জানুয়ারি ১৯৪৬
ছদ্মনাম | ড্যান কাভানা (অপরাধ কথাসাহিত্য), এডওয়ার্ড পেজ |
পেশা | লেখক |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | ম্যাগডালেন কলেজ, অক্সফোর্ড |
ধরন | উপন্যাস, ছোটগল্প, প্রবন্ধ, স্মৃতিকথা |
সাহিত্য আন্দোলন | উত্তর-আধুনিক |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | প্রি ফেমিনা ১৯৯২ অদ্র দে আর্ত দে লেত্রর কমান্দোর ২০০৪ বুকার পুরস্কার ২০১১ জেরুসালেম পুরস্কার ২০২১ |
দাম্পত্যসঙ্গী | প্যাট কাভানা (বি. ১৯৭৯; মৃ. ২০০৮) |
ওয়েবসাইট | |
julianbarnes |
২০০৪ সালে তিনি অর্দ্র দে আর্ত এ দে লেত্র'র কমান্দোর উপাধিতে ভূষিত হন। এছাড়া তিনি সমারসেট মম পুরস্কার ও জেফ্রি ফেবার মেমোরিয়াল পুরস্কার লাভ করেন। ২০২১ সালে তিনি জেরুসালেম পুরস্কার লাভ করেন।
পুরস্কার ও সম্মাননা
সম্পাদনা- ২০২১: জেরুসালেম পুরস্কার[৩]
- ২০১৬: সিগফ্রিড লেনৎস পুরস্কার[৪]
- ২০১৫: জিঙ্কলার পুরস্কার
- ২০১২: ইউরোপিজ লিতারেতুরপ্রিজস
- ২০১১: কস্টা বুক পুরস্কার, দ্য সেন্স অব অ্যান এন্ডিং-এর জন্য ক্ষুদ্রতালিকাভুক্ত
- ২০১১: বুকার পুরস্কার, দ্য সেন্স অব অ্যান এন্ডিং-এর জন্য বিজয়ী
- ২০১১: সাহিত্যে ডেভিড কোহেন পুরস্কার
- ২০০৮: স্যান ক্লেমেন্ট সাহিত্য পুরস্কার
- ২০০৪: অদ্র দে আর্ত এ দে লেত্রর কমান্দোর (শ্যভালিয়ে, ১৯৮৮)
- ২০০৪: ইউরোপীয় সাহিত্যের জন্য অস্ট্রিয়ান স্টেট পুরস্কার[৫]
- ১৯৯৩: শেকসপিয়ার পুরস্কার
- ১৯৯২: প্রি ফেমিনা এত্রঁজে, টকিং ইট অভার-এর জন্য বিজয়ী
- ১৯৮৬: আমেরিকান একাডেমি অ্যান্ড ইনস্টিটিউট অব আর্টস অ্যান্ড লেটার্স থেকে ই. এম. ফরস্টার পুরস্কার
- ১৯৮৫: জেফ্রি ফেবার মেমোরিয়াল পুরস্কার
- ১৯৮১: সমারসেট মম পুরস্কার
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Booker prize 2011: Julian Barnes triumphs at last"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ অ্যালার্ডিস, লিসা (২৬ অক্টোবর ২০১৯)। "Julian Barnes: 'Do you expect Europe to cut us a good deal? It's so childish"। দ্য গার্ডিয়ান। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "The Jerusalem Prize 2021 WINNER"। জেবুকফোরাম.কম। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "Siegfried Lenz Preis 2016 geht an Julian Barnes"। সিগফ্রিড লেনৎস। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "Österreichische StaatspreisträgerInnen für Europäische Literatur"। ২৯ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২১।