জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ
জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ বাংলাদেশের সিলেট শহরের নিকটবর্তী জালালাবাদ সেনানিবাস এলাকায় আবস্থিত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।[২][৩] এটি সিলেট শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত।[৪]
জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ | |
---|---|
ঠিকানা | |
তামাবিল সড়ক জালালাবাদ সেনানিবাস সিলেট , , ৩১০০ | |
তথ্য | |
নীতিবাক্য | জ্ঞানে আলোকিত |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৯৯ |
অবস্থা | সক্রিয় |
ইআইআইএন | ১৩০৪৫৯ |
অধ্যক্ষ | লে. কর্ণেল কুদ্দুসুর রহমান [১] |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ৪৫০০ |
ভাষা | বাংলা এবং ইংরেজি |
আয়তন | ১০.৫ একর |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
সম্পাদনাপ্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক ১৯৯৯ সালে স্থাপিত হয়। এটি ২০০৪ সালে শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সনদপত্র লাভ করে।
ব্যবস্থাপনা
সম্পাদনাএর অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করে থাকেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন লে. কর্নেল পদমর্যাদার অফিসার। যদি লে. কর্নেল পদমর্যাদার অফিসার না-পাওয়া যায় তাহলে পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক মনোনীত দক্ষ ও অভিজ্ঞ বেসামরিক ব্যক্তিকে অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
এর পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদমর্যাদার একজন সিনিয়র অফিসার।[৫] সভাপতির অধীনে সেনানিবাস ও সেনানিবাসের বাইরে বিভিন্ন পর্যায়ের ১০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ( সামরিক ও বেসামরিক ) পর্ষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং পর্ষদের সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করেন কলেজ অধ্যক্ষ।[৫]
শিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাবিদ্যালয় শাখা
সম্পাদনাপ্রতিষ্ঠানের বিদ্যালয় শাখায় প্রথম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করা হয়। প্রতি শ্রেণিতে রয়েছে একাধিক শাখা। নবম ও দশম শ্রেণিতে রয়েছে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ।[৪] ষষ্ঠ শ্রেণি হতে বাংলা মাধ্যমের পাশাপাশি ইংরেজি মাধ্যম চালু আছে। প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় সিলেট বোর্ডে ১ম সহ সারা দেশে ৬ষ্ঠ, জেএসসিতে সিলেট বোর্ডে ১ম সহ সারা দেশে ৮ম এবং এসএসসি তে সিলেট বোর্ডে দ্বিতীয় স্থানে আছে জেসিপিএসসি। [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে [২] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে
কলেজ শাখা
সম্পাদনা১৯৯৯ সালে শুধু বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে কলেজ শাখা শুরু হলেও সল্প সময়ে এর কলেবর বিস্তৃত হয়। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসা বিভাগে একাধিক শাখার মাধ্যমে পাঠদান করা হয়। বিজ্ঞান বিভাগে ৪টি, মানবিক বিভাগে ২টি এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৩টি শাখা রয়েছে।[৫] ২০১৪ সাল থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় জেসিপিএসসি সিলেট বোর্ডে ১ম ও সমগ্র বাংলাদেশে ৯ম হয়। [৩] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে
হাউসসমূহ
সম্পাদনাঅত্র প্রতিষ্ঠানে চারটি হাউসে শিক্ষার্থীদের বিভক্ত করা হয়। হাউসগুলো হলঃ পদ্মা হাউস, মেঘনা হাউস, যমুনা হাউস ও সুরমা হাউস।[৫] প্রত্যেক হাউস এর আলাদা সোল্ডার ফ্ল্যাপ আছে।
সহ-শিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাশিক্ষার্থীদের জন্য চালু আছে কয়েকটি ক্লাব এবং সহ-শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠান। যেমনঃ
- স্কাউট
- বিএনসিসি
নন্দন একাডেমি:
- সঙ্গীত ও আবৃত্তি প্রশিক্ষণ
- চারু ও কারুকলা প্রশিক্ষণ
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ http://jcpscsylhet.edu.bd।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১০ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ ক খ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ ক খ গ ঘ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১২।