জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল

বাংলাদেশ সরকারের জনল্যাণমূলক অলাভজনক গণ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল একটি যা চক্ষুরোগাক্রান্ত যেকোন বয়সী ব্যক্তির চোখের চিকিৎসায় ও পুনর্বাসনে নিয়োজিত। অন্ধত্বের অনতিক্রমণীয় বাঁধার বিরুদ্ধে জয়ী এই প্রতিষ্ঠানটি দেশের শীর্ষ পর্যায়ের চক্ষু পরিচর্যা ইনস্টিটিউট হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। একদল উৎসাহী, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং দক্ষ চক্ষুবিদদের মাধ্যমে এখানে সেবা কার্যক্রম পরিচালিত হয় যাদের উপর নির্ভর করছে ইনস্টিটিউটটির সক্ষমতা। অধিকন্তু, ২৫০ শয্যার এ ইনস্টিটিউটটির রয়েছে সর্বশেষ আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন একটি সর্বাধুনিকতম চিকিৎসা অবকাঠামো ও পর্যাপ্ত সংখ্যক চিকিৎসক। ব্লক , বিসি এই তিনটি ভবনে ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালটির সেবা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সেবা কার্যক্রমের মধ্যে জরুরি বিভাগ নিচতলায় এবং আই.সি.ইউ, ব্লাড ব্যাংক, অপারেশন থিয়েটার বি ব্লকের চতুর্থ তলায় বিদ্যমান।

জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল
প্রতিষ্ঠাকাল২২ ডিসেম্বর ১৯৮৯
ধরনসরকারি
উদ্দেশ্যবিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা
অবস্থান
যে অঞ্চলে কাজ করে
বাংলাদেশ
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট

লক্ষ্য সম্পাদনা

  • সমাজের সর্ব স্তরের জন্য বিনা মূল্যে সর্বাধুনিকতম প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে চক্ষু পরিচর্যা সেবার সম্প্রসারণে একটি মানদণ্ড স্থাপন,
  • রোগীর সামগ্রিক সন্তুষ্টির জন্য সর্বাত্মকভাবে আন্তরিক প্রচেষ্টা ও
  • ধারাবাহিক তালিম প্রদান, প্রশিক্ষণ ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে রোগী এবং হাসপাতালের সেবাদানকারী উভয়ের জন্য স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা।

শিক্ষাকার্যক্রম সম্পাদনা

সরকারি পর্যায়ের এ শীর্ষ প্রতিষ্ঠানটি দেশব্যাপী উন্নত চক্ষু সেবা প্রদানের পাশাপাশি যথাযথ দক্ষতাসম্পন্ন মানব সম্পদ উন্নয়নে প্রশিক্ষণ প্রদান এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।[১]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "NIOH Education"। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা