জয়নব আসওয়াত
ড. জয়নব আসওয়াত (৩০ নভেম্বর ১৯২০ - ২০১৩) ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার একজন বর্ণবাদবিরোধী সক্রিয়কর্মী। তিনি মেডিকেল ডাক্তার হিসাবে প্রশিক্ষণ পেয়েছিলেন, তবে জীবনের বেশিরভাগ সময়ই রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় ছিলেন।
জয়নব ইব্রাহিম আসওয়াত | |
---|---|
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৯২০ |
মৃত্যু | ৩০নভেন্বর, ২০১৩ (৯৩ বছর) |
দাম্পত্য সঙ্গী | আব্দুল পাতিল[১] ড. আজিজ কাজি (১৯৫০) |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | উইটওয়াটারস্র্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় |
তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম মুসলিম নারী ডাক্তার ছিলেন।[২] তার স্বামী ড. জাইন কাজী একজন ত্রাসয়াল ইন্ডিয়ান কংগ্রেসের সচিব ছিলেন[৩]
প্রাথমিক ও শিক্ষাজীবন
সম্পাদনাজয়নব আসওয়াত ছিলেন ইব্রাহিম ও ফাতেমা আসওয়াতের এগারো সন্তানদের একজন।[৪] তিনি যখন কিশোরী বয়সের ছিলেন তখনই তার বাবা তাকে রাজনৈতিক সভায় নিয়ে গিয়েছিলেন এবং এটি তার প্রথমদিকে রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় হয়ে উঠতে সহায়তা করেছিল। তিনি ১৯৪০ এর দশকে ত্রাসয়াল হাই স্কুলে পড়া প্রথম মুসলিম মেয়ে। তিনি ইউসুফ দাদুর দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার পরে উইটওয়টারস্র্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাবিদ্যা অধ্যয়ন করেছিলেন।[৫]
পরবর্তী জীবন এবং মৃত্যু
সম্পাদনা২০০৮ সালে বর্ণবাদ বিরোধিতা করার ক্ষেত্রে তাঁর ভূমিকা "আমাদের বিজয় ও আমাদের অশ্রু" নামে একটি চিত্রপ্রদর্শনীর অংশ ছিল, যার মধ্যে গিসেল ওল্ফসোহনের প্রতিকৃতি ছিল এবং স্ল্যাভ লজ কেপটাউনে প্রদর্শিত হয়েছিল।[৬]
জয়নব আসওয়াত ২০১৩ সালের ৩০ নভেম্বর লন্ডনে মৃত্যুবরণ করেছেন।[২]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Reddy, E.S (২৯ মার্চ ২০২০)। "Biographical notes on Indians in South Africa compiled by E.S. Reddy | South African History Online"। www.sahistory.org.za। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১১।
- ↑ ক খ "Zainab Asvat, Doctor for the People, Passes On"। জানুয়ারি ২০১৪: 25 – Issuu-এর মাধ্যমে।
- ↑ Reddy, E.S (২৯ মার্চ ২০২০)। "Biographical notes on Indians in South Africa compiled by E.S. Reddy | South African History Online"। www.sahistory.org.za। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১১।
- ↑ "When Hope and History Rhyme – Amina Cachalia's autobiography"। Polity। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-১৫।
- ↑ "Zainab Asvat"। South African History Online। ২০১১-০২-১৭। ২০১৮-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-১৫।
- ↑ "Women's Role in Struggle Highlighted"। Cape Argus। ১৪ জুন ২০০৮। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০১৭ – LexisNexis-এর মাধ্যমে।