জন বাটারওয়ার্থ
জোনাথন মার্ক বাটারওয়ার্থ ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন (ইউসিএল) এর পদার্থবিজ্ঞানের একজন অধ্যাপক[৩][৮] এবং সার্ন-এর লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার (এলএইচসি) এ অ্যাটলাস এক্সপেরিমেন্ট এ কাজ করছেন। তাঁর জনপ্রিয় বিজ্ঞান বই হলো হিগস বোসন অনুসন্ধানের গল্প নিয়ে স্ম্যাশিং ফিজিক্স,[৯] এটি ২০১৪ সালে প্রকাশিত হয় এবং তার সংবাদপত্রের কলাম / ব্লগ লাইফ অ্যান্ড ফিজিক্স এটি দ্য গার্ডিয়ান প্রকাশ করেছে।[১০]
জন বাটারওয়ার্থ | |
---|---|
জন্ম | জোনাথন মার্ক বাটারওয়ার্থ ১৯৬৭/১৯৬৮ (৫৬–৫৭ বছর)[১] |
শিক্ষা | |
মাতৃশিক্ষায়তন | অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় (বিএ, ডিফিল) |
পুরস্কার | |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | কণা পদার্থবিজ্ঞান[৪] |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | |
অভিসন্দর্ভের শিরোনাম | জেডইইউএস দ্বিতীয় স্তরের ট্র্যাকিং ট্রিগার সম্পাদন এবং এইচআরএ (HERA) তে আর-প্যারিটি ভায়োলেটিং সুপারসিমেট্রি গবেষণা (১৯৯২) |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | |
ওয়েবসাইট |
প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা
সম্পাদনাবাটারওয়ার্থ ম্যানচেস্টারে বড় হয়েছেন এবং গোর্টনের রাইট রবিনসন হাই স্কুল এবং শেনা সাইমন সিক্সথ ফর্ম কলেজে পড়াশোনা করেন। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান অধ্যয়ন করেন এবং ১৯৮৯ সালে ব্যাচেলর অব আর্টস ডিগ্রি অর্জনের পরে ১৯৯২ সালে কণা পদার্থবিজ্ঞানে ডক্টর অফ ফিলোসফি ডিগ্রি অর্জন করেন।[১১] তিনি তার পিএইচডি গবেষণায় ডাউগ গিংরিচ[৬] ও হারবার্ট কে. ড্রেইনার[৭] তত্ত্বাবধায়নে হামবুর্গের ডয়েচেস এলেক্ট্রোনেন-সিনক্রোট্রন (DESY) এ হ্যাড্রন-ইলেক্ট্রন রিং এসিলারেটর (HERA) এর আর-প্যারিটি ভায়োলেটিং সুপারসিমেট্রি অবেক্ষণ করতে জেইইউএস (ZEUS) কণা ডিটেক্টর ব্যবহার করেন।[১২]
গবেষণা এবং কর্মজীবন
সম্পাদনা২০১৭ সাল পর্যন্ত বাটারওয়ার্থ কণা পদার্থবিজ্ঞানের উপর বিশেষত সার্ন-এর লার্জ হ্যাড্রন কলাইডারে এটলাস গবেষণায় কাজ করেন। তার গবেষণায় তিনি অনুসন্ধান করেন প্রকৃতি কেন ক্ষুদ্রতম দূরত্ব এবং সর্বোচ্চ শক্তি পছন্দ করে - মৌলিক প্রাকৃতিক আইন।[১৩] এটি আমাদের সেই পদার্থবিদ্যা বিষয়ে বলে যা মহাবিস্ফোরণের পরে প্রথম কয়েক মুহুর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল।[১৩] তাঁর গবেষণা সহযোগীদের[৪][৬][১৪] মধ্যে ব্রায়ান কক্স[৫][১৫] এবং জেফ ফোরশ’[১৬] অন্তর্ভুক্ত রয়েছে এবং তিনি এ্যাটলাস (ATLAS) গবেষণা,[১৭][১৮][১৯] জেডইইউএস (ZEUS)[২০][২১][২২][২৩] এবং এইচআরএ (HERA)[২৪][২৫][২৬][২৭][২৮] এর উপর গবেষণাকারি বিভিন্ন সফল পিএইচডি শিক্ষার্থীর তত্ত্বাবধায়ক বা সহ-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন।
বাটারওয়ার্থ প্রায়শই সাধারণ মানুষের মধ্যে পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করেন, এর মধ্যে রয়্যাল ইনস্টিটিউশন এবং ওয়েলকাম ট্রাস্টে আলোচনা এবং নিউজনাইট, হরাইজন, চ্যানেল ৪ নিউজ, আল জাজিরা এবং বিবিসি রেডিও ৪ এর টুডে প্রোগ্রাম এবং দ্য ইনফিনিটি মাঙ্কি ক্যাজ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[৯] তিনি গ্যাভিন সালামের উপস্থাপনায় সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ফ্যাসিলিটিজ কাউন্সিল (এসটিএফসি) এর তথ্যচিত্র কলাইডিং পার্টিকল - হান্টিং দ্য হিগস এ হাজির হয়েছিলেন, যেখানে পদার্থবিদদের একটি দল হিগস বোসন কণা সন্ধান করতে চেষ্টা করেন।[২৯]
তাঁর গবেষণায় অর্থায়ন করে সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ফ্যাসিলিটিজ কাউন্সিল (এসটিএফসি)[৩০] এবং রয়্যাল সোসাইটি।
গ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনা- স্ম্যাশিং ফিজিক্স (২০১৪)
- একটি অদৃশ্য মানচিত্র (২০১৭)
পুরস্কার এবং সম্মাননা
সম্পাদনা২০০৯ সালে বাটারওয়ার্থকে মর্যাদাপূর্ণ রয়্যাল সোসাইটি ওল্ফসন রিসার্চ মেরিট অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়[৩][১৩] এবং ২০১৫ সালে তাঁর বিজ্ঞান বিষয়ক বই স্ম্যাশিং ফিজিক্স এর জন্য রয়্যাল সোসাইটি উইন্টন পুরস্কারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় ছিলেন।[৩] ২০১৩ সালে তাকে ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স (আইওপি) কর্তৃক জেমস চ্যাডউইক পদক ও পুরস্কার প্রদান করা হয়।[৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ Anon (২০১৩)। "Ich Bin Kentishtowner: Jon Butterworth, 45, physics professor"। kentishtowner.co.uk। ২০১৩-০৪-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;chadwick
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Butterworth, Jon (২০১৭)। "Jon Butterworth, UCL Institutional Research Information Service (IRIS)"। iris.ucl.ac.uk। ২০১৭-০৩-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ গুগল স্কলার দ্বারা সূচীবদ্ধ জন বাটারওয়ার্থের প্রকাশনাসমূহ
- ↑ ক খ "Butterworth, Jonathan M."। inspirehep.net। INSPIRE-HEP।
- ↑ ক খ গ "Jonathan M. Butterworth profile 1014844 HEP names"। inspirehep.net। INSPIRE-HEP।
- ↑ ক খ Dreiner, Herbert (২০১৫)। "Herbert Dreiner CV" (পিডিএফ)। th.physik.uni-bonn.de। ২০১৭-০৩-১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Butterworth, Jonathan (২০১৬)। "Jonathan Butterworth: High Energy Physics Group"। hep.ucl.ac.uk। London: University College London। ২০১৬-১২-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ Butterworth, Jon (২০১৪)। Smashing Physics: Inside the world's biggest experiment। London: Headline Publishing Group। পৃষ্ঠা 352। আইএসবিএন 978-1472210333। ওসিএলসি 915942320। (available as “Most Wanted Particle” in Canada and the USA)
- ↑ Butterworth, Jon (২০১৩)। "Life and Physics"। theguardian.com। London: The Guardian। ২০১৩-০৮-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Butterworth, Jonathan Mark (১৯৯২)। Performance of the ZEUS second level tracking trigger and studies of R-parity violating supersymmetry at HERA। bodleian.ox.ac.uk (গবেষণাপত্র)। University of Oxford। ওসিএলসি 53502705। টেমপ্লেট:EThOS।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Butterworth, J.; Dreiner, H. (১৯৯৩)। "R-parity violation at HERA"। Nuclear Physics B। 397 (1–2): 3–34। arXiv:hep-ph/9211204 । আইএসএসএন 0550-3213। ডিওআই:10.1016/0550-3213(93)90334-L। বিবকোড:1993NuPhB.397....3B।
- ↑ ক খ গ Anon (২০১৬)। "Professor Jonathan Butterworth: Research Fellow"। royalsociety.org। London: Royal Society। ২০১৭-০৩-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। One or more of the preceding sentences incorporates text from the royalsociety.org website where:
"All text published under the heading 'Biography' on Fellow profile pages is available under Creative Commons Attribution 4.0 International License.""Royal Society Terms, conditions and policies"। Archived from the original on ২০১৬-১১-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৩-০৯।
- ↑ "Jon Butterworth's articles"। arxiv.org। arXiv।
- ↑ Anon (2015) ইউটিউবে Smashing Physics - with Jon Butterworth and Brian Cox published by the Royal Institution, London
- ↑ Butterworth, J. M.; Cox, B. E.; Forshaw, J. R. (২০০২)। "WW scattering at the CERN LHC" (পিডিএফ)। Physical Review D। 65 (9): 096014। arXiv:hep-ph/0201098 । ডিওআই:10.1103/PhysRevD.65.096014। বিবকোড:2002PhRvD..65i6014B।
- ↑ Baker, Sarah J. (২০১৩)। Studies of jets, subjets and Higgs searches with the ATLAS detector। discovery.ucl.ac.uk (গবেষণাপত্র)। University College London (University of London)। ওসিএলসি 926384795।
- ↑ Ochoa de Castro, Maria Inês A. J. (২০১৫)। Searching for the Higgs boson in the bb decay channel with the ATLAS experiment। ethos.bl.uk (গবেষণাপত্র)। University College London (University of London)। ওসিএলসি 927016691। টেমপ্লেট:EThOS।
- ↑ Davison, Adam R. (২০১১)। Exploring electroweak symmetry breaking with jet substructure at the ATLAS experiment। ethos.bl.uk (গবেষণাপত্র)। University College London (University of London)। ওসিএলসি 778953562।
- ↑ Wing, Matthew (১৯৯৯)। The study of heavy quark production in high Et photoproduction at HERA using ZEUS detector। london.ac.uk (গবেষণাপত্র)। University College London। ওসিএলসি 855166362।
- ↑ Targett-Adams, Christopher (২০০৬)। Dijet photoproduction and the structure of the proton with the ZEUS detector। ethos.bl.uk (গবেষণাপত্র)। University College London (University of London)। ওসিএলসি 926256726।
- ↑ Loizides, John Harry (২০০৫)। Charm at HERA I and HERA II with the ZEUS experiment। london.ac.uk (গবেষণাপত্র)। University College London (University of London)। ওসিএলসি 500379717।
- ↑ Lightwood, Matthew Stephen (২০০৫)। Dijet production and multiscale QCD at HERA। london.ac.uk (গবেষণাপত্র)। University College London (University of London)। ওসিএলসি 500514269।
- ↑ Butterworth, Jon (২০১৬)। "Jonathan Butterworth's current and former PhD students"। hep.ucl.ac.uk। ২০১৭-০৩-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Gwenlan, Claire (২০০৪)। Jets and energy flow in photoproduction using the ZEUS detector at HERA। ethos.bl.uk (গবেষণাপত্র)। University College London (University of London)। ওসিএলসি 940115440। টেমপ্লেট:EThOS।
- ↑ West, Benjamin John (২০০১)। Charm and the virtual proton at HERA and a global tracking trigger for ZEUS (গবেষণাপত্র)। University College London। ওসিএলসি 926990757।
- ↑ Heaphy, Eileen Anne (২০০২)। Jet photoproduction and photon structure। london.ac.uk (গবেষণাপত্র)। University College London। ওসিএলসি 78549753।
- ↑ Saunders, Robert Luke (১৯৯৭)। A measurement of dijet photoproduction at HERA using the ZEUS detector। london.ac.uk (গবেষণাপত্র)। University College London। ওসিএলসি 53600177।
- ↑ Anon (২০০৯)। "Colliding Particles - Hunting the Higgs"। collidingparticles.com।
- ↑ Anon (২০১৭)। "UK government grants awarded to Jon Butterworth"। rcuk.ac.uk। Swindon: Research Councils UK। ২০১৭-০৩-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।