বাংলা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঘাড়ভাঙ্গা ভাস্কর্য। ১৪ ফেব্রুয়ারি বিকেলে দেশে মুক্তচিন্তা, সৃজনশীলতা ও স্বাধীন মতপ্রকাশের ওপর সেন্সরশিপ এবং সব ধরনের নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের অংশ হিসেবে ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছিল। সাড়ে ১৯ ফুট উচ্চতার এই ভাস্কর্য তৈরি করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের একদল শিক্ষার্থী। ১৬ ফেব্রুয়ারি ভাস্কর্যটি সরিয়ে ফেলেছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং ১৭ ফেব্রুয়ারি ভাস্কর্যের মাথাটি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাওয়া যায়। খণ্ড-বিখণ্ড ভাস্কর্যের বিভিন্ন অংশ উদ্ধার করে জোড়াতালি দিয়ে আবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি এলাকায় রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে। তবে, এবার ভাস্কর্যের মাথাটি বাম দিকে কাত করে রাখা হয়েছে। ভাস্কর্যটির মাথা বাম দিকে কাত করে রাখার বিষয়ে নির্মাতারা জানান, মত প্রকাশের স্বাধীনতা চাইতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের হাতে 'গুম' হয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। পুনরুদ্ধার হওয়া রবীন্দ্রনাথ এখন খণ্ড-বিখণ্ড। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এ ধরনের ন্যক্কারজনক কাজের প্রতিবাদ হিসেবে রবীন্দ্রনাথের মাথা কাত করে রাখা হয়েছে। আরও জানুন।
বণ্টন করতে পারেন – এ কাজটি অনুলিপি, বিতরণ এবং প্রেরণ করতে পারেন
পুনঃমিশ্রণ করতে পারেন – কাজটি অভিযোজন করতে পারেন
নিম্নের শর্তাবলীর ভিত্তিতে:
স্বীকৃতিপ্রদান – আপনাকে অবশ্যই যথাযথ স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে, লাইসেন্সের একটি লিঙ্ক সরবরাহ করতে হবে এবং কোনো পরিবর্তন হয়েছে কিনা তা নির্দেশ করতে হবে। আপনি যেকোনো যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতিতে এটি করতে পারেন। কিন্তু এমন ভাবে নয়, যাতে প্রকাশ পায় যে লাইসেন্সধারী আপনাকে বা আপনার এই ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে।
একইভাবে বণ্টন – আপনি যদি কাজটি পুনঃমিশ্রণ, রুপান্তর, বা এর ওপর ভিত্তি করে নতুন সৃষ্টিকর্ম তৈরি করেন, তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার অবদান একই লাইসেন্স বা একই রকমের লাইসেন্সের আওতায় বিতরণ করতে হবে।
এই ফাইলে অতিরিক্ত কিছু তথ্য আছে। সম্ভবত যে ডিজিটাল ক্যামেরা বা স্ক্যানারের মাধ্যমে এটি তৈরি বা ডিজিটায়িত করা হয়েছিল, সেটি কর্তৃক তথ্যগুলি যুক্ত হয়েছে। যদি ফাইলটি তার আদি অবস্থা থেকে পরিবর্তিত হয়ে থাকে, কিছু কিছু বিবরণ পরিবর্তিত ফাইলটির জন্য প্রযোজ্য না-ও হতে পারে।