এটি কাজী নজরুল ইসলাম এর রচিত কাব্যগ্রন্থ। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস ১৬ জুন ১৯২৫ (২রা আষাঢ় ১৩৩২ বঙ্গাব্দ) মঙ্গলবার, দার্জিলিং এ পরলোকগমন করেন । দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের মৃত্যুতে কবি অত্যন্ত আঘাত পেয়েছিলেন। চিত্তরঞ্জন দাসের মৃত্যুতে শোকাহত হয়ে নজরুল অর্ঘ্য, অকাল-সন্ধ্যা, সান্ত্বনা, ইন্দ্রপতন, রাজভিখারি নামে কয়েকটি কবিতা সমকালীণ পত্রিকায় লেখেন।[১] ১৩৩২ বঙ্গাব্দের শ্রাবণ মাসে কবিতাগুলো গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। গ্রন্থটির প্রচ্ছদ করেছিলেন দীনেশরঞ্জন দাশ। বাসন্তী দেবী ছিলেন খুবই স্নেহশীলা নারী। নজরুলের মধ্যে ছিল মাতৃস্নেহ পাবার আগ্রহ । কারণ নিজের মায়ের সাথে নজরুলের সম্পর্ক খুব একটা ভালো ছিল না। নজরুল, চিত্তরঞ্জন দাসের স্ত্রী বাসন্তী দেবীকে মা বলে ডাকতেন।

গ্রন্থটি মাতা বাসন্তী দেবীকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন-

উৎসর্গ

মাতা বাসন্তী দেবীর

শ্রীশ্রীচরণারবিন্দে[২]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. শেখর, ড. সেীমিত্র (২০০৪)। বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা। অগ্নি পাবলিকেশন্স। 
  2. "চিত্তনামা"onushilon.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৯-১৮