চায়না বনরুই
স্তন্যপায়ী প্রাণীর প্রজাতি
চায়না বনরুই, (ইংরেজি: Chinese pangolin), (Manis crassicaudata) হচ্ছে মানিস গণের বেশ গোলাকার দেহের বনরুই। এই স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মাথা ছোট ও সূচালো এবং মুখ সরু। নাক মাংসল ও এর প্রান্তদেশে নাসারন্ধ্র; জিহ্বা সরু। মাথাসহ দেহের দৈর্ঘ্য ৪৮-৫৮ সেমি, লেজ ২৬-৪০ সেমি ও ওজন ২-৯ কেজি।[৩]
চায়না বনরুই Chinese pangolin | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Mammalia |
বর্গ: | Pholidota |
পরিবার: | Manidae |
গণ: | Manis |
প্রজাতি: | M. pentadactyla |
দ্বিপদী নাম | |
Manis pentadactyla Linnaeus, 1758 [২] | |
Chinese pangolin range |
স্বভাব
সম্পাদনাআবাসস্থল ও বিস্তৃতি
সম্পাদনাবাংলাদেশে এ প্রজাতির বিস্তৃতির সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। পশ্চিমে নেপাল হয়ে ভারত, হিমালয়ের পূর্বাঞ্চল, মায়ানমার ও চীনে বিস্তৃত।[৩] বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[৪]
চিত্রশালা
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Challender, D., Baillie, J., Ades, G., Kaspal, P., Chan, B., Khatiwada, A., Xu, L., Chin, S., KC, R., Nash, H. & Hsieh, H. (২০১৪)। "Manis pentadactyla"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2014.2। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৭-২৯।
- ↑ Linnæus, Carl (১৭৫৮)। Systema naturæ per regna tria naturæ, secundum classes, ordines, genera, species, cum characteribus, differentiis, synonymis, locis. Tomus I (Latin ভাষায়) (10 সংস্করণ)। Holmiæ: Laurentius Salvius। পৃষ্ঠা 36। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১২।
- ↑ ক খ জিয়া উদ্দিন আহমেদ সম্পাদিত, বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ, ২৭ খণ্ড, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, জুন, ২০১১; পৃষ্ঠা-১০৯-১১০।
- ↑ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৯৫