গোয়াবাড়ি ওয়াকওয়ে

গোয়াবাড়ি ওয়াকওয়ে সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলোর মধ্যে অন্যতম।^[১]^[২] ওয়াকওয়েটি তারাপুর চা–বাগান লাগোয়া এলাকায় অবস্থিত।^[৩] বাগান এলাকা থেকে সিলেট নগরীর বুক চিড়ে বয়ে যাওয়া কালীবাড়িছড়া নামক ছড়াটি নগরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে মিলিত হয়েছে সুরমা নদীতে। ফলে এর উৎস মুখে সিলেট সিটি কর্পোরেশন (সিসিক) নির্মাণ করেছে দৃষ্টিনন্দন এই হাঁটারপথ বা ওয়াকওয়ে।^[৪] সুপ্রশস্ত ওয়াকওয়ের সীমানা প্রাচীরে সিলেট ও বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য সন্নিবেশিত করা হবে বলেও জানান সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।^[৫]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

↑ "Eye-catching streams in Sylhet's Goabari attract visitors" (ইংরেজি ভাষায়)। thefinancialexpress। সেপ্টেম্বর ২১, ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২২।
↑ "নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সিলেটে পর্যটক ঢল"। দৈনিক জালালাবাদ। ১৬ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২২। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}
↑ "নিষেধাজ্ঞায়ও উপচে পড়া ভিড়"। প্রথম আলো। ১৭ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২২।
↑ "সেই ময়লার ভাগাড় এখন প্রকৃতিপ্রেমীদের আড্ডাস্থল"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। আগস্ট ২৫, ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২২।
↑ "চলমান প্রকল্পের কাজ শেষ হলে নগর আবারও প্রকৃতির কাছে ফিরে যাবে :: মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী"। দৈনিক সিলেটের ডাক। ৮ ডিসেম্বর ২০২০। ৮ আগস্ট ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২২।

[1] "Eye-catching streams in Sylhet's Goabari attract visitors" (ইংরেজি ভাষায়)। thefinancialexpress। সেপ্টেম্বর ২১, ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২২।

[2] "নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সিলেটে পর্যটক ঢল"। দৈনিক জালালাবাদ। ১৬ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২২। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

[3] "নিষেধাজ্ঞায়ও উপচে পড়া ভিড়"। প্রথম আলো। ১৭ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২২।

[4] "সেই ময়লার ভাগাড় এখন প্রকৃতিপ্রেমীদের আড্ডাস্থল"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। আগস্ট ২৫, ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২২।

[5] "চলমান প্রকল্পের কাজ শেষ হলে নগর আবারও প্রকৃতির কাছে ফিরে যাবে :: মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী"। দৈনিক সিলেটের ডাক। ৮ ডিসেম্বর ২০২০। ৮ আগস্ট ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২২।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]