গোকর্ণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বাংলাদেশের মানব বসতি
গোকর্ণ বাংলাদেশের হরল নদীর তীরে অবস্থিত। এই গ্রামটি ঐতিহাসিকভাবে একটি প্রত্যন্ত এলাকা হিসেবে বিবেচিত ছিল। সড়ক ভ্রমণ যুগের আগে এখানকার বাসিন্দারা নৌকার উপর নির্ভর করত। ১৮৬২ সালে এই গ্রামে জন্মগ্রহণকারী নবাব সৈয়দ শামসুল হুদা কেসিআইই সহ অনেক উচ্চ সম্মানিত ব্যক্তি গোকর্ণে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ১৯২১ সালে ইম্পেরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের প্রথম মুসলিম প্রেসিডেন্ট হন। অতীতে মানুষ নদীপথে গোকর্ণ থেকে ঢাকা ও কলকাতায় যাতায়াত করত।[১]
গোকর্ণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া গোকর্ণ | |
---|---|
![]() নবাব স্যার সৈয়দ শামসুল হুদা কমপ্লেক্স, গোকর্ণ , নাসিরনগর উপজেলা , ব্রাহ্মণবাড়িয়া | |
বাংলাদেশে গোকর্ণের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৬.২′ উত্তর ৯১°৩.৮′ পূর্ব / ২৪.১০৩৩° উত্তর ৯১.০৬৩৩° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা |
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/0a/Syed_Shamsul_Huda_KCIE.jpg/150px-Syed_Shamsul_Huda_KCIE.jpg)
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Gupta, Amita (২০০৭)। Going to School in South Asia। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 49। আইএসবিএন 978-0-313-33553-2।