খিলগাঁও উড়ালসেতু

খিলগাঁও উড়ালসেতু ঢাকা রাজধানীর খিলগাঁও থানার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং ব্যস্ত একটি উড়ালসেতু[১]

খিলগাঁও উড়ালসেতু
বহন করেবাস, ট্যাক্সি, মোটরবাইক, ছোট গাড়ি,
ইতিহাস
চালু২০০৫ সালের মার্চ মাসে
পরিসংখ্যান
টোলনা

ইতিহাস

সম্পাদনা

খিলগাঁও উড়ালসড়ক নির্মাণের পরিকল্পনা হয় আওয়ামী লীগ সরকারের (১৯৯৬-২০০১) মেয়াদে। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর ২০০১ সালে নির্মাণকাজ শুরু হয়। বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে প্রথমে এর নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেয়। মূল নকশা থেকে মতিঝিলে যাওয়ার একটি লুপ বাদ দেওয়া হয়। রাজনৈতিক ও বিভিন্ন কারণে ১৩ দফায় বড় ধরনের এবং শতাধিকবার ছোট ধরনের নকশা পরিবর্তন করে দুই বছরের পরিবর্তন প্রায় চার বছরে এই ফ্লাইওভার নির্মাণকাজ শেষ হয়। প্রথম ৫০ কোটির জায়গায় পরবর্তী ৮২ কোটি টাকা খরচ করে ২০০৫ সালের ২৩ মার্চ খিলগাঁও উড়ালসড়ক চালু হয়।[২]

মালিবাগ, রাজারবাগ এবং সায়েদাবাদকে সংযুক্ত করে সেতুটি। ২০১৬ সালে নির্মাণকৃত আরেকটি লুপ মাদারটেক, কদমতলী, বাসাবো এবং সিপাহীবাগকে উড়ালসেতুর সাথে যুক্ত করেছে। ১.৯ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই উড়ালসেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০০১ সালে। ২০০৫ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) উড়ালসেতুটি নির্মাণ করে এবং ২০০৬ সাল থেকে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এর রক্ষণাবেক্ষণ করে আসছে।[৩][৪] ১৪ মিটার চওড়া খিলগাঁও উড়ালসেতু নির্মাণে ব্যয় হয় প্রায় ৮১.৭৫ কোটি টাকা।[৫]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. জনকণ্ঠ, দৈনিক। "খিলগাঁও ফ্লাইওভারের নিচের সড়কও অবৈধ দখলে"দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-০৯ 
  2. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৫-০৭-১০)। "খিলগাঁও উড়ালসড়কেও যানজট"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-০৯ 
  3. "খিলগাঁও উড়ালসেতুর ৩টি ফ্ল্যাপ দেবে গেছে"banglanews24.com। ২০১১-০৯-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-০৮ 
  4. "খিলগাঁও ফ্লাইওভার: নিচে পুলিশ, ওপরে ছিনতাই"আজকের পত্রিকা। ২০২১-১২-০৯। 
  5. নিউজ, সময়। "Somoy Tv News"Somoy News। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২৮ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা

  উইকিমিডিয়া কমন্সে খিলগাঁও উড়ালসেতু সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।