খসরোগার্ড মিনারটি দ্বাদশ শতাব্দীর একটি মিনার। মিনারটি ১২২০ খ্রিস্টাব্দে মঙ্গোলদের দ্বারা ধ্বংস হয়[১] মিনারটি সেলজুক স্থাপত্য শৈলীতে নির্মাণ করা হয়েছে।[২]

খসরোগার্ড মিনার
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিইসলাম
অবস্থান
অবস্থানখসরোগার্ড, ইরান
স্থাপত্য
ধরনমিনার
স্থাপত্য শৈলীসেলজুক স্থাপত্য
সম্পূর্ণ হয়১১১২ খ্রিস্টাব্দ
উচ্চতা (সর্বোচ্চ)৩০ মিটার

অবস্থান

সম্পাদনা

মিনারটি ইরানের সাবজেভারের ১০ কিলোমিটার (৬.২ মা) পশ্চিমে অবস্থিত। খসরোগার্ডের সিল্ক রোড শহরের অংশে অবস্থিত।

ইতিহাস

সম্পাদনা

মিনারটি ১১১২ খ্রিস্টাব্দের দিকে নির্মিত হয়েছিল[১][২] ( হিজরিঃ ৬ ষ্ঠ শতাব্দীতে)। "তাজ-ও-দোলেহ আব-ওল-ঘেসেম-ইবনে-এ-দ" এর আদেশে মিনারটি নির্মাণ করা হয়েছে। সেলযুক সাম্রাজ্যের রাজত্বের সময়ে মিনারটি নির্মাণ করা হয়েছে।

১৯৩২ সালে ইরানের জাতীয় সম্পদ হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে।

কাঠামো

সম্পাদনা

মিনারটি প্রায় ৩০ মিটার (৯৮ ফু) উঁচু।  মিনারের শীর্ষে কুফিক শিলালিপি এবং হীরা দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে।মিনারটি নির্মাণের সময় এটিই ইরানের উচ্চতম চূড়া ছিল।

প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা অনুসারে, টাওয়ারটি একটি মুক্ত-স্থায়ী চূড়া। যা আব্রিশামের পথ ধরে চলা কাফেলাদের পথ সন্ধানী নির্দেশ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল এবং কাফেলাদের চলাচলের সুবিধার কাজে ব্যবহৃত হয়েছিল।

চিত্রশালা

সম্পাদনা

আরও দেখুন

সম্পাদনা
  • ঐতিহাসিক ইরানি স্থপতিদের তালিকা

আরও পড়ুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Jonathan Tucker (১২ মার্চ ২০১৫)। The Silk Road - Central Asia, Afghanistan and Iran: A Travel Companion। I.B.Tauris। পৃষ্ঠা 150। আইএসবিএন 978-0-85773-926-1 
  2. Patricia L. Baker; Hilary Smith (২০০৯)। Iran। Bradt Travel Guides। পৃষ্ঠা 243–244। আইএসবিএন 978-1-84162-289-7 
  • আর্থার উপহম পোপ, পৃষ্ঠা-১৬,পার্সিয়ান আর্কিটেকচার, ১৯৬৫, নিউ ইয়র্ক।

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা