খসড়া:বাহ্যিক অর্থায়ন

সংগঠন কতৃক সংগঠন বহির্ভূত তহবিল প্রাপ্তিকে মূলধন তত্ত অনুযায়ী বাহ্যিক অর্থায়ন বলা হয় | এটি বিনয়োগ নির্ভর অভ্যন্তরীণ অর্থায়নের ঠিক বিপরীত | অন্যতম দুপ্রকার বাহ্যিক অর্থায়ন হলো আইপিও বা স্টক উত্তোলন এবং এসইও বা মূলধন বৃদ্ধি এছাড়াও বাণিজ্য ঋণকেও বাহ্যিক অর্থায়ন বলে বিবেচনা করা হয় কেননা, সংগঠন তার হিসাবের দায় এবং কর পরিশোধে সরকারের নিকট দায়বদ্ধ |

বাহ্যিক অর্থায়ন সাধারণত অভ্যন্তরীণ অর্থায়নের চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল বলে মনে করা হয়, কারণ ফার্মকে প্রায়ই এটি পেতে লেনদেনের খরচ দিতে হয়।

অন্যান্য সম্ভাব্য উপায় হতে পারে, "পিয়ার টু পিয়ার ফান্ডিং", "বিজনেস অ্যাঞ্জেলস", "ক্রোফান্ডিং" কিংবা "ঋণ"।

সাধারণ সম্পাদনা

কোম্পানি এবং অন্যান্য আইনি সত্তা (যেমন স্থানীয় কর্তৃপক্ষ) এর মোট অর্থায়নের প্রতিনিধিত্ব করে ইক্যুইটি এবং ঋণ অর্থায়ন | 'ইকুইটি ও ঋণ অর্থায়ন' অর্থায়ন তহবিলের উত্স সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করে, যা ইক্যুইটি অর্থায়নের ক্ষেত্রে শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে আসে (আয়, অবমূল্যায়ন এবং পরিমাপকরণ) | প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সংগঠনের অভ্যন্তরীণ উত্স থেকে তহবিল সংগৃহীত দেখালে তবেই তা অভ্যন্তরীণ অর্থায়ন বলে বিবেচিত হবে অন্যথ্য়ায় তা বাহ্যিক অর্থায়ন হিসেবে গণ্য হয় | সম্পদের তরলীকরণের উপর নির্ভর করে বাহ্যিক অর্থায়নের লিমিট নির্ধার্রণ করা হয় কেননা বাহ্যিক অর্থায়নের জন্য ঋণ পরিসেবা (ঋণের সুদ এবং পরিশোধ) খরচ হিসাবে তারল্যকে বোঝায়।