কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্র

পশ্চিমবঙ্গের একটি লোকসভা কেন্দ্র

কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রটি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের ৪২ টি লোকসভা কেন্দ্রের একটি এবং ১৯৬৭ সালের লোকসভা কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি তফসিলি জাতি ও তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয় এবং মোট সাতটি বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে গঠিত। এটি ২ টি আসনের একটি, যা নদীয়া জেলা প্রতিনিধিত্ব করে এবং কৃষ্ণনগর শহরে লোকসভা কেন্দ্রের সদর দফতর। লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত এলাকার সরকারি ভাষা হল বাংলা ও ইংরেজি।

কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্র
অস্তিত্ব১৯৬৭-বর্তমান
সংরক্ষণমুক্ত
বর্তমান সাংসদমহুয়া মৈত্র
রাজনৈতিক দলসর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস
নির্বাচনের বছর২০১৯
রাজ্যপশ্চিমবঙ্গ
মোট ভোটদাতা১৪,৭৬,৭৮৩[১]
বিধানসভা কেন্দ্রতেহট্ট বিধানসভা কেন্দ্র
পলাশীপাড়া বিধানসভা কেন্দ্র
কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্র
নাকাশিপাড়া বিধানসভা কেন্দ্র
চাপড়া বিধানসভা কেন্দ্র
কৃষ্ণনগর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্র
কৃষ্ণনগর দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্র

কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রটি নদীয়া জেলার উত্তর অংশ জুড়ে বিস্তৃত।

পশ্চিমবঙ্গে সংসদীয় নির্বাচনী এলাকা - ১. কোচবিহার, ২.আলিপুরদুয়ার্স, ৩. জলপাইগুড়ি, ৪. দার্জিলিং, ৫. রায়গঞ্জ, ৬. বালুরঘাট, ৭. মালদহ উত্তর, ৮. মালদহ দক্ষিণ, ৯. জাঙ্গিপুর, ১০. বহরমপুর, ১১. মুর্শিদাবাদ, ১২. কৃষ্ণনগর, ১৩. রানাঘাট, ১৪. বনগাঁ, ১৫. ব্যারাকপুর, ১৬. দম দম, ১৭. বারাসত, ১৮. বসিরহাট, ১৮. জয়নগর, ২০. মথুরাপুর, ১২. ডায়মন্ড হারবার, ২২. যাদবপুর, ২৩. কলকাতা দক্ষিণ, ২৪. কলকাতা উত্তর, ২৫. হাওড়া, ২৬. উলুবেড়িয়া, ২৭. শ্রীরামপুর, ২৮. হুগলি, ২৯. আরামবাগ, ৩০. তমলুক, ৩১, কাঁথি, ৩২.ঘাটাল, ৩৩. ঝাড়গ্রাম, ৩৪. মেদিনীপুর, ৩৫. পুরুলিয়া, ৩৬. বাঁকুড়া, ৩৭. বিষ্ণুপুর, ৩৮. বর্ধমান পূর্ব, ৩৯. বর্ধমান দুর্গাপুর, ৪০. আসানসোল, ৪১. বোলপুর, ৪২. বীরভূম

বিধানসভা কেন্দ্র গুলি সম্পাদনা

লোকসভা কেন্দ্রটি ৭ টি বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে গঠিত। এগুলি হল- তেহট্ট বিধানসভা কেন্দ্র, পলাশীপাড়া বিধানসভা কেন্দ্র, কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্র, নাকাশিপাড়া বিধানসভা কেন্দ্র, চাপড়া বিধানসভা কেন্দ্র, কৃষ্ণনগর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রকৃষ্ণনগর দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্র

তেহট্ট বিধানসভা কেন্দ্র

এই বিধানসভা কেন্দ্রটি পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪ টি বিধানসভা কেন্দ্রের একটি এবং এটি নদীয়া জেলার অন্তর্গত। বিধানসভা কেন্দ্রটির মূল কার্যালয় তেহট্ট শহরে অবস্থিত। এই কেন্দ্রটি তফসিলি জাতি ও তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।

পলাশীপাড়া বিধানসভা কেন্দ্র

এই বিধানসভা কেন্দ্রটি পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪ টি বিধানসভা কেন্দ্রের একটি এবং এটি নদীয়া জেলার অন্তর্গত। বিধানসভা কেন্দ্রটির মূল কার্যালয় পলাশীপাড়ায় অবস্থিত। এই কেন্দ্রটি তফসিলি জাতি ও তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।

কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্র

এই বিধানসভা কেন্দ্রটি পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪ টি বিধানসভা কেন্দ্রের একটি এবং এটি নদীয়া জেলার অন্তর্গত। বিধানসভা কেন্দ্রটির মূল কার্যালয় কালীগঞ্জ শহরে অবস্থিত। এই কেন্দ্রটি তফসিলি জাতি ও তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।

নাকাশিপাড়া বিধানসভা কেন্দ্র

এই বিধানসভা কেন্দ্রটি পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪ টি বিধানসভা কেন্দ্রের একটি এবং এটি নদীয়া জেলার অন্তর্গত। বিধানসভা কেন্দ্রটির মূল কার্যালয় নাকাশিপাড়া শহরে অবস্থিত। এই কেন্দ্রটি তফসিলি জাতি ও তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।

চাপড়া বিধানসভা কেন্দ্র

এই বিধানসভা কেন্দ্রটি পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪ টি বিধানসভা কেন্দ্রের একটি এবং এটি নদীয়া জেলার অন্তর্গত। বিধানসভা কেন্দ্রটির মূল কার্যালয় চাপড়া শহরে অবস্থিত। এই কেন্দ্রটি তফসিলি জাতি ও তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।

কৃষ্ণনগর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্র

এই বিধানসভা কেন্দ্রটি পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪ টি বিধানসভা কেন্দ্রের একটি এবং এটি নদীয়া জেলার অন্তর্গত। বিধানসভা কেন্দ্রটির মূল কার্যালয় কৃষ্ণনগর শহরে অবস্থিত। এই কেন্দ্রটি তফসিলি জাতি ও তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।

কৃষ্ণনগর দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্র

এই বিধানসভা কেন্দ্রটি পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪ টি বিধানসভা কেন্দ্রের একটি এবং এটি নদীয়া জেলার অন্তর্গত। বিধানসভা কেন্দ্রটির মূল কার্যালয় কৃষ্ণনগর শহরে অবস্থিত। এই কেন্দ্রটি তফসিলি জাতি ও তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।

বর্তমান ও প্রাক্তন বিজয়ী সাংসদদের তালিকা সম্পাদনা

নিচের সারণীটি শুরু থেকে শেষ নির্বাচন পর্যন্ত ব্যারাকপুর সংসদীয় আসনের সকল বিজয়ী ও প্রাক্তন সংসদ সদস্যের নাম উপস্থাপন করে। এটি প্রতিটি এমপি দ্বারা প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা এবং তারা যে রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত তাও দেখায়। কৃষ্ণনগর আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য হলেন সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Parliamentary Constituency Wise Turnout for General Elections 2019"West Bengal। Election Commission of India। ৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা