কাশ্মীর রিডার
কাশ্মীর রিডার হেল্পলাইন গ্রুপ কর্তৃক জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রীনগর থেকে প্রকাশিত একটি ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা। এটি ২০১২ সালে চালু হয়েছিল ''নাথিং বাট নিউজ" মূলমন্ত্র নিয়ে। [১]
ধরন | দৈনিক সংবাদপত্র |
---|---|
ফরম্যাট | ব্রডশিট |
প্রতিষ্ঠাতা | হাজী হায়াৎ মুহাম্মদ |
বার্তা সম্পাদক | বিলাল ভাট |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৫ মে ২০১২ |
ভাষা | ইংরেজি |
সদর দপ্তর | শ্রীনগর |
ওয়েবসাইট | www |
কাশ্মীর রিডার [২] খ্যাতিমান কাশ্মীরি লেখক ও সাংবাদিকদের নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন, যাদের মধ্যে রয়েছে গৌতম নাভালখা, হিলাল আহমদ মীর, আবদুল মহমিন, ইয়াসির আশরাফ, মোয়াজুম মোহাম্মদ ভাট, বিলাল ভাট প্রমুখ।
সংবাদপত্র নিষিদ্ধ
সম্পাদনাভারতীয় কর্তৃপক্ষ কাশ্মীর রিডার অনির্দিষ্টকালের জন্য 'ভারতের সমালোচনা' করার জন্য নিষিদ্ধ করা হয় [৩] ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ সালে ২০১৬ কাশ্মীর বিদ্রোহের সময়। [৪][৫] দৈনিকটির বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল যে, "সহিংসতা চালানোর প্রবণতা দেখায়" এবং "জনসাধারণের শান্তি ও প্রশান্তি বিঘ্নিত করে"। [৬] মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে যে, এই নিষেধাজ্ঞাকে "বাকস্বাধীনতার ধাক্কা" এবং কর্তৃপক্ষকে এই আদেশ প্রত্যাহার করার আহ্বান জানানো হয়েছিল। [৭] অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিয়ার নির্বাহী পরিচালক আকার প্যাটেল বলেছেন, "আদেশে কাশ্মীরের পাঠকের এমন কোনও সংবাদের উল্লেখ করা হয়নি যা সহিংসতা প্ররোচিত করেছিল।" [৮] ২৮ ডিসেম্বর, সরকার প্রায় তিন মাস পর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার পরে পত্রিকাটি পুনরায় প্রকাশ শুরু করে। [৯]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "About Us"। Kashmir Reader (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৫-২৯।
- ↑ "Till 'Azadi' comes"। The Indian Express। ২০১৬-০৫-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৬-০১।
- ↑ "Kashmiri newspaper banned for being 'critical of India'"। Pakistan Today। অক্টোবর ৫, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Indian authorities ban Kashmir newspaper amid unrest"। Press TV। অক্টোবর ৪, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Kashmir newspaper banned to prevent anti-India violence"। Fox News। Associated Press। অক্টোবর ৪, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Kashmir newspaper banned for 'inciting violence'"। Al Jazeera English। অক্টোবর ৩, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Closure Of Kashmir Newspaper A Setback To Free Speech"। Amnesty International। অক্টোবর ৪, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Gov't bans Kashmir newspaper, fearing anti-India violence"। Associated Press। অক্টোবর ৪, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Kashmir Reader: Newspaper printing again after ban lifted"। BBC News। ডিসেম্বর ২৮, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৭।