কাজী এবাদত হোসেন

বাংলাদেশী বিচারক

কাজী এবাদত হোসেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি।[১]

কাজী এবাদত হোসেন
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের বিচারক
ব্যক্তিগত বিবরণ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
জীবিকাবিচারক

জীবনের প্রথমার্ধ সম্পাদনা

হোসেন ১৯৬৯ সালের ১ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন।[২] তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করেছেন।[২]

কর্মজীবন সম্পাদনা

হোসেন ১৯৯৩ সালে জেলা আদালতে এবং ২০০৩ সালে হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হন।[২] তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলএম আইনজীবী সমিতির সদস্য ছিলেন।[৩]

২১ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে হোসেনকে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।[২]

১৯ অক্টোবর ২০২১ তারিখে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ হোসেনকে হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারপতি নিযুক্ত করেন।[৪]

২০২২ সালের এপ্রিলে হোসেন ও বিচারপতি মোঃ রেজাউল হাসান ময়মনসিংহ ডাবল মার্ডারে মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করেন।[৫]

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে, হোসেন ও বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী একটি রায়ে ঘোষণা করেন যে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের গেজেট বিজ্ঞপ্তি থেকে "মুক্তিযোদ্ধা"দের নাম বাতিল করার কোনো ক্ষমতা নেই।[৬]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "11 High Court benches formed to hear death reference cases | News"BSS। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৯ 
  2. "Home : Supreme Court of Bangladesh"supremecourt.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০২৩ 
  3. "DU LLM Lawyers' Assoc executives"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৭-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৯ 
  4. "Nine new High Court judges take oath"The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১০-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৯ 
  5. "Death penalty a proper punishment for brutal killing: HC on 2014 Mymensingh double murder"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০৪-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৯ 
  6. "Muktijoddha Council: 'It cannot exclude freedom fighters' names from gazette'"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০১-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৯