কাকচিং জেলা

মণিপুরের একটি জেলা

কাকচিং জেলা উত্তর পূর্ব ভারতে অবস্থিত সপ্তভগিনী রাজ্যগুলির একটি মণিপুর রাজ্যের অন্তঃস্থ মণিপুরেজ্ঞ অবস্থিত৷ ২০১৬ খ্রিস্টাব্দে ৮ই ডিসেম্বর থৌবাল জেলা থেকে এই জেলাটি গঠন করা হয়৷ জেলাটির জেলাসদর কাকচিং শহরে অবস্থিত৷ [১] [২] [৩] [৪] [৫]

কাকচিং জেলা
মণিপুরের জেলা
ডাকনাম: কাক
স্থানাঙ্ক: ২৪°২৯′ উত্তর ৯৩°৫৯′ পূর্ব / ২৪.৪৮° উত্তর ৯৩.৯৮° পূর্ব / 24.48; 93.98
রাষ্ট্র ভারত
রাজ্যমণিপুর
সদরকাকচিং
জনসংখ্যা (২০১৬)
 • মোট১,৩৫,৪৮১
ভাষা
 • Officialমৈতৈ মণিপুরী
সময় অঞ্চলভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+৫:৩০)
পিন৭৯৫১০৩
যানবাহন নিবন্ধনMN04 (এমএন০৪)
ওয়েবসাইটhttps://kakching.nic.in/

কাকচিং জেলাটির উত্তর দিকে রয়েছে থৌবাল জেলা, উত্তর-পূর্ব দিকে রয়েছে তেংনৌপাল জেলা, দক্ষিণ-পূর্ব দিকে রয়েছে চান্দেল জেলা, দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে রয়েছে চূড়াচাঁদপুর জেলা, পশ্চিম দিকে রয়েছে বিষ্ণুপুর জেলা এবং উত্তর-পশ্চিম দিকে রয়েছে ইম্ফল পশ্চিম জেলা৷

ইতিহাস সম্পাদনা

২০০৬ খ্রিস্টাব্দের ৮ই ডিসেম্বর কাকচিং মহকুমার সমস্ত প্রশাসনিক এককগুলি স্থানান্তরণের পর এই মহকুমাটিকে নতুন জেলা বলে ঘোষণা করা হয়৷ পরে কাকচিং জেলাকে দুটি মহকুমা তথা কাকচিং এবং বাইখোং-এ বিভক্ত করা হয়৷ [৬]

জনতত্ত্ব সম্পাদনা

২০১১ খ্রিস্টাব্দের জনগণনা অনুসারে কাকচিং জেলাটির (তৎকালীন মহকুমা) জনসংখ্যা ছিলো ১,৩৫,৪৮১ জন৷

নদী সম্পাদনা

কাকচিং জেলার প্রধান নদী হলো সেকমাই নদী৷

পর্যটন সম্পাদনা

  • দক্ষিণ কাকচিং বাজারর নিকটে অবস্থিত উওকচিঙের কাকচিং উদ্যান মণিপুরের অন্যতম সুদৃশ্য পর্যটনস্থল৷
  • কাকচিঙের উত্তরদিকে কাকচিং লামখাইয়ের পার্বত্য অঞ্চলে একটি মাছের খামার রয়েছে৷

প্রশাসনিক বিভাগসমূহ সম্পাদনা

জেলেটি দুটি মহকুমায় বিভক্ত, যথা:

কাকচিং জেলা গঠনের পরে এই জেলাতে বর্তমানে মোট চারটি বিধানসভা কেন্দ্র রয়েছে; কাকচিং, হিয়াংলাম, সুগ্নু এবং ওয়াবাগাই.

জেলাটিতে কাকচিং হলো একমাত্র পুরসভা এছাড়া ওয়াইখোং, হিয়াংলাম এবং সুগ্নু নামে তিনটি ছোটো শহর রয়েছে৷

২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ৮ই ডিসেম্বর মণিপুর সরকারের নিযুক্ত করা কাকচিং জেলার প্রথম জেলাশাসক হলেন টি. কিরণকুমার (আইএএস) এবং পুলিশ সুপারিণ্টেণ্ডেণ্ট হলেন এস. গৌতম সিং (আইপিএস)৷

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "7 new districts formed in Manipur amid opposition by Nagas : India, News - India Today"Indiatoday.intoday.in। ২০১৬-১২-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-৩০ 
  2. "Manipur Creates 7 New Districts"Ndtv.com। ২০১৬-১২-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-৩০ 
  3. "New districts to stay, says Manipur CM"The Hindu। ২০১৬-১২-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-৩০ 
  4. "Simply put: Seven new districts that set Manipur ablaze"The Indian Express। ২০১৬-১২-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-৩০ 
  5. "Creation of new districts could be game-changer in Manipur polls | opinion"Hindustan Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-৩০ 
  6. "Manipur Gazette No 408 dated 9 December 2016" (পিডিএফ)। ২১ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৭