কাইয়ারি কালচো
কাইয়ারি কালচো (সাধারণত শুধুমাত্র কাইয়ারি ইতালীয়: [ˈkaʎʎari] ( নামে পরিচিত) হচ্ছে )কাইয়ারি ভিত্তিক একটি ইতালীয় পেশাদার ফুটবল ক্লাব।[১] এই ক্লাবটি বর্তমানে ইতালির শীর্ষ স্তরের ফুটবল লীগ সেরিয়ে আ-এ খেলে। এই ক্লাবটি ১৯২০ সালের ৩০শে মে তারিখে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কাইয়ারি কালচো তাদের সকল হোম ম্যাচ কাইয়ারির সারদেয়না এরিনায় খেলে থাকে;[২] যার ধারণক্ষমতা হচ্ছে ১৬,২৩৩। বর্তমানে এই ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন এউজেবিয়ো দি ফ্রাঞ্চেস্কো এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন তমাসো জুলিনি। ইতালীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় লুকা চেপ্পিতেল্লি এই ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন।
পূর্ণ নাম | কাইয়ারি কালচো এস.পি.এ. | |||
---|---|---|---|---|
ডাকনাম | ই রসসোব্লু (লাল এবং নীল) গ্লি ইসোলানি (দ্বীপবাসী) ই সার্দি (সার্দিনীয়) কাস্তেদ্দু (কাইয়ারির সার্দিনীয় নাম) | |||
প্রতিষ্ঠিত | ৩০ মে ১৯২০ | |||
মাঠ | সারদেয়না এরিনা | |||
ধারণক্ষমতা | ১৬,২৩৩ | |||
মালিক | তমাসো জুলিনি | |||
সভাপতি | তমাসো জুলিনি | |||
প্রধান কোচ | এউজেবিয়ো দি ফ্রাঞ্চেস্কো | |||
লিগ | সেরিয়ে আ | |||
২০১৯–২০ | ১৪তম | |||
ওয়েবসাইট | ক্লাব ওয়েবসাইট | |||
| ||||
ঘরোয়া ফুটবলে, কাইয়ারি কালচো এপর্যন্ত ৮টি শিরোপা জয়লাভ করেছে; যার মধ্যে ১টি সেরিয়ে আ শিরোপা, ১টি সেরিয়ে বি, ৪টি সেরিয়ে চি, ১টি কোপ্পা ইতালিয়া সেরিয়ে চি এবং কাম্পিওনাতো সার্দো দি ই দিভিজিওনে শিরোপা রয়েছে। অন্যদিকে ইউরোপীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায়, কাইয়ারি কালচোর সবচেয়ে বড় সাফল্য হচ্ছে ১৯৯৩–৯৪ উয়েফা কাপের সেমি ফাইনালে পৌঁছানো; যেখানে তারা ইন্টার মিলানের কাছে সামগ্রিকভাবে ৩–৫ গোলের ব্যবধানে হেরে গিয়েছিল।
অর্জন
সম্পাদনাঘরোয়া
সম্পাদনা- সেরিয়ে আ:
- চ্যাম্পিয়ন (১): ১৯৬৯–৭০
- সেরিয়ে বি:
- চ্যাম্পিয়ন (১): ২০১৫–১৬
- সেরিয়ে চি / সেরিয়ে চি১:
- চ্যাম্পিয়ন (১): ১৯৫১–৫২
- কোপ্পা ইতালিয়া
- রানার-আপ (১): ১৯৬৮–৬৯
- কোপ্পা ইতালিয়া সেরিয়ে চি:
- চ্যাম্পিয়ন (১): ১৯৮৮–৮৯
- কাম্পিওনাতো সার্দো দি ই দিভিজিওনে:
- চ্যাম্পিয়ন (১): ১৯৩৬–৩৭
আন্তর্জাতিক
সম্পাদনা- সেমি ফাইনাল (১): ১৯৯৩–৯৪
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Cagliari Calcio"। transfermarkt.com (ইংরেজি ভাষায়)। transfermarkt। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০২০।
- ↑ Williams, John (১১ জুন ২০০৪)। "England Fans Pose a Massive Dilemma"। Leicester Mercury। University of Leicester। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইতালীয়)