সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ বা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ হল যুক্তরাষ্ট্র ও এর অন্যান্য মিত্র দেশের দ্বারা সূচিত একটি যুদ্ধাভিযান যার উদ্দেশ্য হল সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে অপসারণ করা ও যে সকল দেশ সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদেরকে শাস্তি দেওয়া। এটি বর্তমানে শীতল যুদ্ধের পরিবর্তে ব্যবহৃত হচ্ছে। প্রাক্তন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি জর্জ ডব্লিউ বুশের দাবি ছিল যে, উত্তর কোরিয়া, কিউবা, ইরান, ইরাক, সিরিয়া আর লিবিয়া (যা এক্সিস অব এভিল বা দুষ্টের কেন্দ্র বলেও পরিচিত) ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলোর জন্য সরাসরি হুমকিস্বরূপ। পরিভাষাটি মূলত জঙ্গি ইসলামপন্থী ও আল-কায়েদাকে বিশেষভাবে কেন্দ্র করে ব্যবহৃত হত।
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/6/61/US_Navy_060502-N-5681S-040_Tugboats_assist_the_nuclear-powered_aircraft_carrier_USS_Enterprise_%28CVN_65%29_as_it_departs_Naval_Station_Norfolk_for_scheduled_deployment_in_support_of_the_global_war_on_terrorism.jpg/220px-thumbnail.jpg)
যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামার প্রশাসন এই পরিভাষাটির পরিবর্তে Overseas Contingency Operation (ওভারসিজ কন্টিঞ্জেন্সি অপারেশন) বা সম্ভাব্য অনিশ্চিত বৈদেশিক সশস্ত্র অভিযান পরিভাষাটি ব্যবহারের পক্ষপাতি।[১]
টীকা
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- উইকিমিডিয়া কমন্সে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।