এ. কে. উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

এ. কে. উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ (আসকর আলী-কোব্বাত মিঞা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ) ঢাকার কদমতলীর থানার দনিয়া এলাকায় অবস্থিত একটি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ। এটি ১৯৭১ সালে স্থাপিত হয়। এটি ঢাকা জেলার কদমতলী থানায় অবস্থিত। এটি দনিয়া ইউনিয়নে সবচেয়ে বড় স্কুল। ২০০৯ সালের এসএসসি পরীক্ষায় এটি ঢাকা বোর্ডে ষষ্ঠ স্থান লাভ করেছিল।[১]

এ. কে. উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ
এ.কে.হাই স্কুল এন্ড কলেজ মনোগ্রাম.png
অবস্থান
মানচিত্র
দনিয়া বাজার সড়ক, কদমতলী, ঢাকা-১২৩৬

স্থানাঙ্ক২৩°৪২′০৭.৩″ উত্তর ৯০°২৬′৩৪.৬″ পূর্ব / ২৩.৭০২০২৮° উত্তর ৯০.৪৪২৯৪৪° পূর্ব / 23.702028; 90.442944
তথ্য
ধরনবেসরকারী
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৭১
বিদ্যালয় কোড১১৩১
ইআইআইএন১০৮৪৮১ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রধান শিক্ষকমো: ফজলুল হক
শ্রেণী১ম থেকে দ্বাদশ
লিঙ্গছেলে ও মেয়ে
শিক্ষার্থী সংখ্যা১০,০০০
ওয়েবসাইটhttps://akhighschool.netlify.app/

ইতিহাসসম্পাদনা

 
আসকর আলী এবং শেখ কোব্বাত মিঞা ভবন

ঢাকার দনিয়া এলাকার ব্যক্তিবর্গের প্রচেষ্টায় ১৯৭১ সালে একটি ক্লাবঘরে জুনিয়র বিদ্যালয় হিসাবে এটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। দুই ভাই আসকর আলী এবং শেখ কোব্বাত মিঞার নামানুসারে এটির নামকরণ করা হয় যারা বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিত। ১৯৮১ সালে বিদ্যালয়টি থেকে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। ১৯৯৫ সালে বিদ্যালয়টি কলেজ হিসাবে অনুমোদন লাভ করে। ২০০৭ সালে এটির ২য় ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠিত হয়।[২]

ক্যাম্পাসসম্পাদনা

 
কলেজ ভবন

মূল ভবনসম্পাদনা

এটি এই বিদ্যালয়ের প্রধান শাখা। দনিয়া বাজারের পশ্চিম দিকে, দনিয়া বড় জামে মসজিদের উলটো পাশে এই বিদ্যালয়টি অবস্থিত। এই বিদ্যালয়টির মোট তিনটি ভবন আছে।

নতুন ভবনসম্পাদনা

এটি কদমতলীর পাটেরবাগ এলাকায় অবস্থিত।

শিক্ষা কার্যক্রমসম্পাদনা

বিদ্যালয়ে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা প্রদান করা হয়। এছাড়াও এইচএসসি প্রোগ্রাম (শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য) আছে। ছেলে এবং মেয়ে উভয়ই এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারে। দুটি শিফটে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালিত হয়। মেয়েরা সকালের শিফটে ও ছেলেরা বিকালের শিফটে।

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

  1. "ফরম পূরণে বাড়তি অর্থ : এবার দনিয়া এ কে স্কুল এন্ড কলেজে দুদকের অভিযান"www.bhorerkagoj.com। ২০১৯-০৭-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২১ 
  2. "প্রতিষ্ঠানের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস"। ১৩ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২০