এশীয় সোনালী বিড়াল
এশীয় সোনালী বিড়াল বা সোনালী বিড়াল[২] বা সোনালি বিড়াল[৩] (ইংরেজি: Asian golden cat) (বৈজ্ঞানিক নাম:Catopuma temminckii) হচ্ছে ফেলিডি পরিবারের Catopuma গণের একটি স্তন্যপায়ী বিড়ালজাতীয় প্রাণী।[২]
এশীয় সোনালী বিড়াল Asian golden cat | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণীজগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
উপপর্ব: | মেরুদণ্ডী |
মহাশ্রেণী: | gnathostomata |
শ্রেণী: | স্তন্যপায়ী |
বর্গ: | মাংশাশী |
পরিবার: | ফেলিড |
গণ: | Catopuma[১] |
প্রজাতি: | C. temminckii |
দ্বিপদী নাম | |
Catopuma temminckii (ভিগর্স & Horsfield, 1827) | |
Distribution of the Asian golden cat | |
প্রতিশব্দ | |
Pardofelis temminckii |
বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[৩]
বর্ণনা
সম্পাদনাসোনালী বিড়াল বলিষ্ঠ, মাঝারি দেহের প্রাচ্যদেশীয় বিড়ালের মধ্যে বড় দলভুক্ত প্রাণী। এদের পা অপেক্ষাকৃত খাটো, থাবা বিশাল ও লেজ খুব বড় যা সম্ভবত গাছে বসবাসের জন্য অভিযোজিত। প্রাপ্তবয়স্ক এই প্রজাতির বিড়ালের দেহের দৈর্ঘ্য ৭৩-১০৫ সেমি এবং লেজ ৪৩-৫৭ সেমি। পুরুষ বিড়াল আকারে স্ত্রীর চেয়ে বড়।[২]
বিস্তৃতি
সম্পাদনাসোনালী বিড়াল বাংলাদেশ ছাড়াও ভুটান, ভারত, মায়ানমার, নেপাল, চীন, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, লাওস, কম্বোডিয়া, মালয়েশিয়াসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় পাওয়া যায়।[২]
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ Sanderson, J., Mukherjee, S., Wilting, A., Sunarto, S., Hearn, A., Ross, J., Khan, J.A. (২০০৮)। "Catopuma temminckii"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2011.2। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন।
- ↑ ক খ গ ঘ জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.), বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: স্তন্যপায়ী, খণ্ড: ২৭ (ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২০০৯), পৃ. ১১২-১১৩।
- ↑ ক খ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৯৫