এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক শান্তি সম্মেলন
এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক শান্তি সম্মেলন ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দের (২–১২) অক্টোবর পর্যন্ত চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত একটি শান্তি সম্মেলন । সম্মেলনে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বেশ কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা যোগ দেন । সম্মেলনে চীনের সমাজতান্ত্রিক নেতা 'মাও সে তুং' উদ্বোধনী ভাষণ দেন এবং আগত অতিথিরাও বেশ কিছু বক্তব্য রাখেন ।
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/9/99/1952-10_1952%E5%B9%B410%E6%9C%882%E6%97%A5%E4%BA%9A%E6%B4%B2%E5%A4%AA%E5%B9%B3%E6%B4%8B%E5%8C%BA%E5%9F%9F%E5%92%8C%E5%B9%B3%E4%BC%9A%E8%AE%AE.png/350px-1952-10_1952%E5%B9%B410%E6%9C%882%E6%97%A5%E4%BA%9A%E6%B4%B2%E5%A4%AA%E5%B9%B3%E6%B4%8B%E5%8C%BA%E5%9F%9F%E5%92%8C%E5%B9%B3%E4%BC%9A%E8%AE%AE.png)
কোরীয় যুদ্ধের প্রেক্ষিতে এবং সমাজ তান্ত্রিক প্রাচ্য দেশ ও গণতান্ত্রিক পাশ্চাত্যের মধ্যেকার উঠতি স্নায়ুযুদ্ধের মধ্যে সম্মেলনের আয়োজন করা হয় । এছাড়াও সে সময় চীন ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যকার দ্বি-পক্ষীয় ইতিবাচক সম্পর্ক চূড়ায় পৌঁছে ছিল। প্রধানত কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, গুয়াতেমালা, কলম্বিয়া, পাকিস্তান, ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় সমাজতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের নেতারা সম্মেলনে যোগ দেন । সম্মেলনে বেশ কয়েকটি সমঝোতা চুক্তি পাস হয়, বিশেষত “কাশ্মিরী জনগণের পক্ষে” ভারত ও পাকিস্তান কাশ্মীর বিষয়ে একটি চুক্তিতে সাক্ষর করে ।[১] শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের পক্ষে সম্মেলনে যোগ দেন । শেখ মুজিবের সেই সম্মেলনের অভিজ্ঞতা “আমার দেখা নয়া চীন” গ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছে।[২]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |