এয়ার সিলেট
এয়ার সিলেট পিএলসি (পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি) ২০০৭ সালের শুরুর দিকে বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলের ব্রিটিশ বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। এয়ার সিলেট এজি পূর্ণ মালিকানাধীন অস্ট্রিয়ান বিমান ছিল এবং পিলসির সহায়ক ছিল যা বার্মিংহাম বিমানবন্দর থেকে ভিয়েনায় কারিগরি বিরতি নিয়ে অমৃতসরে যাত্রী পরিবহন সেবা দিত।[১] সৌদি আরবের জেদ্দা থেকেও এয়ার সিলেট যাত্রী নেয়ার অনুমতি পায়।
![]() | |||||||
| |||||||
প্রতিষ্ঠাকাল | ২০০৭ | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
কার্যক্রম শুরু | ২০০৯ | ||||||
বিমানবহরের আকার | 1 (ACMI) | ||||||
গন্তব্য | বার্মিংহাম , অমৃতসর | ||||||
প্রধান কার্যালয় | লন্ডন, যুক্তরাজ্য, এবং ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া | ||||||
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি | কবির খান(সভাপতি) শাব উদ্দিন(সহ সভাপতি) কিম ও’নীল(যাত্রী বালা) সালিম উদ্দিন (অর্থ পরিচালক) | ||||||
ওয়েবসাইট | www.airsylhet.com |

ইতিহাস
সম্পাদনাএয়ার সিলেট পিএলসি যুক্তরাজ্যের পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির কাছ থেকে রেজিস্টারভুক্ত ছিল, যেটাতে প্রাথমিকভাবেই যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশি সিলেটিদের কাছে থেকে ১কোটি ব্রিটিশ পাউন্ড বিনিয়োগ করা হয়। এয়ার সিলেট এজি, এয়ার সিলেট পিএলসির একটি পূর্ণাঙ্গ মালিকানাধীন সহায়ক ছিল এবং ২৬ মে ২০০৮ সালে অস্ট্রিয়ান-এওসি এবং অপারেটিং লাইসেন্স লাভ করে। এ.ও.সি এবং ওএল এর আনুষ্ঠানিক নোটিশ ইউরোপীয় ইউনিয়নের অফিসিয়াল জার্নালে(২০০৮/সি ১৭৮/১৫) প্রকাশিত হয়েছে। [২]
২০০৯ সালের ৪ এপ্রিল গাদায়ির ইউরোপীয় এয়ারলাইন্সের একটি ওয়েট-লিস্ড বোয়িং ৭৫৭-২০০ ব্যবহার করে এটি পরিচালনা শুরু হয়। তবে, এক মাস পর ব্যবসায় অধঃপতন হয়ে আবারো রুট বন্ধ হয়ে যায়।[৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Birmingham Post"। ২০০৮-১০-২১। ২০০৮-১২-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-২২।
- ↑ "European Journal: Operating Licenses Granted"। ২০০৮-০৭-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-২৭।
- ↑ "Air Sylhet ends scheduled operations"। ২০০৯-০৫-২৭। ২০১৬-০৩-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১১-০১।