এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২

এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২ (সংক্ষেপে এসিএল ২ এবং পূর্বে এএফসি কাপ নামে পরিচিত) হচ্ছে এশীয় ফুটবল ক্লাবগুলোর মধ্যে ২০০৪ সাল থেকে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি) কর্তৃক আয়োজিত একটি বার্ষিক ফুটবল ক্লাব প্রতিযোগিতা। ক্লাবগুলো তাদের ঘরোয়া লিগ এবং কাপ প্রতিযোগিতার ফলাফলের ভিত্তিতে এই প্রতিযোগিতায় খেলার জন্য যোগ্যতা অর্জন করে। এটি এশীয় ক্লাব ফুটবলের দ্বিতীয় স্তরের প্রতিযোগিতা এবং এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এলিটের নিচের এবং এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের উপরের স্তরের লিগ। এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দল ঘরোয়া প্রতিযোগিতার মাধ্যমে উত্তীর্ণ না হতে পারলেও পরবর্তী মৌসুমে এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এলিটে একটি পরোক্ষ প্রাথমিক পর্বে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবে।

এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২
আয়োজকএএফসি
প্রতিষ্ঠিত২০০৪; ২১ বছর আগে (2004)
(২০২৪ সালে পুনঃনামকরণ)
অঞ্চলএশিয়া
দলের সংখ্যা৩২ (গ্রুপ পর্ব)
উন্নীতএএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এলিট
সম্পর্কিত
প্রতিযোগিতা
এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এলিট (১ম স্তর)
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ (৩য় স্তর)
বর্তমান চ্যাম্পিয়নঅস্ট্রেলিয়া সেন্ট্রাল কোস্ট মারিনার্স (১ম শিরোপা)
সবচেয়ে সফল দলকুয়েত আল কুয়েত
ইরাক আল-কুয়া আল-জাউইয়া (৩টি শিরোপা)
ওয়েবসাইটthe-afc.com
২০২৪–২৫ এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২

পূর্বে এএফসি কাপ নামে পরিচিত এই প্রতিযোগিতাটি ২০২৪–২৫ মৌসুমে এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২ নামে নামকরণ করা হয়েছে, একই মৌসুমের এই প্রতিযোগিতার বিন্যাসও পরিবর্তন করা হয়েছে। এএফসি ফুটবল প্রতিযোগিতার রেকর্ডের উদ্দেশ্যে, এএফসি কাপ এবং এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২-কে একই প্রতিযোগিতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেখানে নামের পরিবর্তনটি শুধু পুনঃনামকরণ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।

এএফসি ক্লাব প্রতিযোগিতার র‍্যাঙ্কিংয়ের উপর ভিত্তি করে পূর্বপশ্চিম অঞ্চলের শীর্ষ ১২টি দেশের ক্লাবগুলো এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারে। প্রতিটি অঞ্চলের র‍্যাঙ্কিংয়ের ১-৬ নম্বরে থাকা প্রতিটি দেশের সর্বোচ্চ স্থানের ক্লাবগুলোর (যা এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগ এলিটে উত্তীর্ণ হতে পারেনি) পাশাপাশি প্রতিটি অঞ্চলের র‍্যাঙ্কিংয়ের ৭–১২ নম্বরে থাকা দেশগুলোর শীর্ষ ক্লাব সরাসরি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে থাকে।

এপর্যন্ত এই প্রতিযোগিতাটি ১৩টি ক্লাব জয়লাভ করেছে, যার মধ্যে ৪টি ক্লাব একাধিকবার জয়লাভ করেছে। কুয়েতি ক্লাব আল কুয়েত এবং ইরাকি ক্লাব আল-কুয়া আল-জাউইয়া এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসের সবচেয়ে সফল ক্লাব, যারা সর্বমোট ৩টি করে শিরোপা জয়ালাভ করেছে। তৃতীয় স্থানে রয়েছে জর্ডানি ক্লাব আল ফয়সালি এবং বাহরাইনি ক্লাব আল মুহাররাক, যারা এপর্যন্ত ২ বার করে শিরোপা জয়লাভ করেছে। বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলীয় ক্লাব সেন্ট্রাল কোস্ট মারিনার্স ২০২৪ সালের ফাইনালে লেবানীয় ক্লাব আল আহেদকে ১–০ গোলে পরাজিত করে ক্লাবের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো শিরোপা ঘরে তুলতে সক্ষম হয়েছিল। এই প্রতিযোগিতায় কুয়েতি ক্লাবগুলো সর্বাধিক ৪ বার শিরোপা জয়লাভ করেছে, পরবর্তীতে রয়েছে ইরাক এবং জর্ডানের ক্লাবগুলো (যারা এপর্যন্ত ৩ বার শিরোপা জয়লাভ করেছে)।

ইতিহাস

সম্পাদনা

২০০৪ সালে, এএফসি কাপ এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সাথে সম্পর্কিত দ্বিতীয় স্তরের প্রতিযোগিতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, কেননা উচ্চতর র‍্যাঙ্কিংয়ের ১৪টি দেশ প্রথম স্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল, যেখানে ১৮টি দল মনোনীত হয়েছিল। এরপর বিজয়ী ও তিন রানার-আপ দল নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ হয়েছিল। অ্যাওয়ে গোলে সিরিয়ার ক্লাব আল-ওয়াহদাকে পরাজিত করে আল জাইশ প্রথম আসরের এএফসি কাপ জয়লাভ করেছিল।

২০০৫ সালে, নয়টি দেশের ১৮টি দল এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল এবং দেশগুলোকে তখনও এক অথবা দুটি দল থেকে বেছে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হতো। সিরিয়ার দলগুলো চার বছরের জন্য এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অংশগ্রহণের চেষ্টা করার জন্য এএফসি কাপ ছেড়ে যাওয়ার পরে আল ফয়সালি ফাইনালে নাজমাহকে পরাজিত করেছিল। এর সাথে, জর্ডানের দলগুলো পরের দুটি এএফসি কাপ মৌসুমে জয়লাভ করে, যেখানে বাহরাইন নতুন করে লিগে যোগদান করে। ২০১৪ সালে প্রতিযোগিতা বিলুপ্ত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত বাংলাদেশ এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপে অবনমিত হয়েছিল।

২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ দুই লেগের ফাইনালে জয়লাভ করে আল মুহাররাক জর্ডানীয় ক্লাবের জয়রথ ভেঙ্গে দেয়; এরপর থেকে প্রতিযোগিতার বিজয়ী একটি একক লেগের ফাইনালের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়।

২০২২ সালের ২৩শে ডিসেম্বর তারিখে, এক ঘোষণায় জানানো হয়েছিল যে, ২০২৪–২৫ মৌসুম থেকে পূর্বে প্রতিষ্ঠিত বিন্যাস থেকে এএফসির সকল প্রতিযোগিতার কাঠামো পরিবর্তন করা হবে। এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টু নামে একটি নতুন দ্বিতীয় স্তরের প্রতিযোগিতা চালু করা হবে।[] এদিকে, এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ নামে একটি নতুন তৃতীয় স্তরের প্রতিযোগিতাও চালু করা হয়েছে।[][][]

২০২৪ সালের ২৪শে মে তারিখে, এএফসি ঘোষণা করে যে, পূর্ববর্তী এএফসি ক্লাব প্রতিযোগিতার তথ্য এবং পরিসংখ্যান স্বীকৃত হবে এবং সংশোধিত ক্লাব প্রতিযোগিতার মধ্যে একীভূত করা হবে, এএফসি কাপের তথ্য এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টুতে স্থানান্তরিত হবে।[]

বিন্যাস

সম্পাদনা

২০১৭ এএফসি কাপের জন্য দল এবং বিন্যাসের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন প্রয়োগ করা হয়েছিল। গ্রুপ পর্বে মোট ৩৬টি দল অংশগ্রহণ করে (পশ্চিম এশিয়াআসিয়ান থেকে ১২টি করে এবং পূর্ব এশিয়া, মধ্য এশিয়াদক্ষিণ এশিয়া থেকে ৪টি করে)। ফাইনালটি একক লেগের ম্যাচ হিসেবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সদস্য দেশ অনুযায়ী গ্রুপ পর্বের দলগুলোর বণ্টন নিচে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে:

অ্যাসোসিয়েশন স্থান
২০০৪ ২০০৫ ২০০৬ ২০০৭ ২০০৮ ২০০৯ ২০১০ ২০১১ ২০১২ ২০১৩ ২০১৪ ২০১৫ ২০১৬ ২০১৭ ২০১৮ ২০১৯ ২০২০ ২০২১ ২০২২ ২০২৩–২৪ ২০২৪–২৫
পূর্ব এশিয়া (ইএএফএফ)
  চীন
  চীনা তাইপেই ০* ১* ২*
  গুয়াম ০*
  হংকং
  জাপান
  মাকাও ০* ১*
  মঙ্গোলিয়া ০* ০* ০* ০* ০*
  উত্তর কোরিয়া ১*
  দক্ষিণ কোরিয়া
মোট
দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া (আসিয়ান)
  অস্ট্রেলিয়া ওএফসির অংশ ছিল
  ব্রুনাই ০* ০* ০*
  কম্বোডিয়া ১* ১*
  ইন্দোনেশিয়া ২*
  লাওস ০* ০* ১* ০* ০*
  মালয়েশিয়া
  মিয়ানমার ১*
  ফিলিপাইন ১*
  সিঙ্গাপুর ১*
  থাইল্যান্ড ০± ৩*
  পূর্ব তিমুর ০*
  ভিয়েতনাম
মোট ১০ ১০ ১০ ১০ ১১ ১২ ১২ ১২ ১১ ১১ ১২ ১১
দক্ষিণ এশিয়া (সাফ)
  বাংলাদেশ ০* ১* ১* ১* ১* ১* ১*
  ভুটান ০* ০* ০* ০* ০* ০* ০* ০*
  ভারত ১* ২* ১*
  মালদ্বীপ ১* ১* ১* ১* ১* ১*
    নেপাল ০* ০* ০* ০* ০*
  পাকিস্তান ০*
  শ্রীলঙ্কা ০* ০* ০* ০* ০*
মোট
মধ্য এশিয়া (সিএএফএ)
  আফগানিস্তান ০*
  ইরান ২*
  কিরগিজস্তান ০* ০* ১* ১* ১*
  তাজিকিস্তান ১* ১* ১* ১* ১*
  তুর্কমেনিস্তান ১* ১* ১* ১* ২* ১*
  উজবেকিস্তান
মোট
পশ্চিম এশিয়া (ওয়াফ)
  বাহরাইন ১* ১*
  ইরাক
  জর্ডান
  কুয়েত ১*
  লেবানন
  ওমান ১* ১* ১* ১*
  ফিলিস্তিন ০* ১* ০* ০* ১*
  কাতার
  সৌদি আরব
  সিরিয়া ১* ২*
  সংযুক্ত আরব আমিরাত ২*
  ইয়েমেন ০* ০*
মোট ১০ ১০ ১৭ ১৬ ১৭ ১৬ ১৪ ১৪ ১৪ ১৪ ১২ ১২ ১২ ১২ ১১ ১২ ১২
সর্বমোট
চূড়ান্ত পর্ব ১৮ ১৮ ২০ ২৪ ২০ ৩২ ৩১ ৩২ ৩২ ৩২ ৩২ ৩২ ৩২ ৩৪ ৩৬ ৩৬ ৩৯ ৩৭ ৩৭ ৩৬ ৩২
বাছাইপর্ব ১৮ ১৮ ২০ ২৪ ২০ ৩২ ৩১ ৩২ ৩৩ ৩৩ ৩৪ ৪১ ৪০ ৫০ ৪৪ ৪৩ ৪৮ ৪৩ ৪৩ ৪৯ ৩৬

ফলাফল ও পরিসংখ্যান

সম্পাদনা

ফাইনাল

সম্পাদনা
বছর দেশ ঘরের দল ফলাফল বাইরের দল দেশ স্থান দর্শক সংখ্যা
২০০৪   সিরিয়া আল-ওয়াহদা ২–৩ আল-জইশ   সিরিয়া   আব্বাসিয়িন স্টেডিয়াম, দামেস্ক
  সিরিয়া আল-জইশ ০–১ আল-ওয়াহদা   সিরিয়া   আব্বাসিয়িন স্টেডিয়াম, দামেস্ক
সম্মিলিত ফল ৩–৩, আল-জইশ অ্যাওয়ে গোলে জয়ী
২০০৫   জর্ডান আল-ফয়সলি ১–০ নাজমাহ   লেবানন   আম্মান আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, আম্মান
  লেবানন নাজমাহ ২–৩ আল-ফয়সলি   জর্ডান   রফিক এল-হারিরি স্টেডিয়াম, বেইরুট
আল-ফয়সলি জয়ী ৪–২ সম্মিলিত ফলে
২০০৬   জর্ডান আল-ফয়সলি ৩–০ আল-মুহাররক   বাহরাইন   আম্মান আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, আম্মান ৭,০০০
  বাহরাইন আল-মুহাররক ৪–২ আল-ফয়সলি   জর্ডান   বাহরাইন জাতীয় স্টেডিয়াম, রিফা ৩,০০০
আল-ফয়সলি জয়ী ৫–৪ সম্মিলিত ফলে
২০০৭   জর্ডান আল-ফয়সলি ০–১ শাবাব আল-অর্দন   জর্ডান   আম্মান আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, আম্মান ৫,৫০০
  জর্ডান শাবাব আল-অর্দন ১–১ আল-ফয়সলি   জর্ডান   আম্মান আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, আম্মান ৭,৫০০
শাবাব আল-অর্দন জয়ী ২–১ সম্মিলিত ফলে
২০০৮   বাহরাইন আল-মুহাররক ৫–১ সাফা   লেবানন   বাহরাইন জাতীয় স্টেডিয়াম, রিফা ৬,০০০
  লেবানন সাফা ৪–৫ আল-মুহাররক   বাহরাইন   স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়াম, বেইরুট ২,০০০
আল-মুহাররক ১০–৫ সম্মিলিত ফলে জয়ী
বছর দেশ চ্যাম্পিয়ন ফলাফল রানার-আপ দেশ মাঠ দর্শক সংখ্যা
২০০৯   কুয়েত আল-কুয়েত ২–১ আল-কারামাহ   সিরিয়া   আল কুয়েত স্পোর্টস ক্লাব স্টেডিয়াম, কুয়েত সিটি ১৭,৪০০
২০১০   সিরিয়া আল-ইত্তিহাদ ১–১ (অ.স.প.)
(৪–২ পে.)
আল-কাদসিয়া   কুয়েত   জাবের আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, কুয়েত সিটি ৫৮,৬০৪
২০১১   উজবেকিস্তান এফসি নাসাফ ২–১ আল-কুয়েত   কুয়েত   মারকাজি স্টেডিয়াম, কারশি ১৫,৭৫৩
২০১২   কুয়েত আল-কুয়েত ৪–০ এরবিল   ইরাক   ফ্রান্সো হারিরি স্টেডিয়াম, আর্বিল ৩০,০০০
২০১৩   কুয়েত আল-কুয়েত ২–০ আল-কাদসিয়া   কুয়েত   আল-সাদাকুয়া ওয়ালসালাম স্টেডিয়াম, কুয়েত সিটি ১০,০০০
২০১৪   কুয়েত আল-কাদসিয়া ০–০ (অ.স.প.)
(৪–২ পে.)
এরবিল এসসি   ইরাক   মাকতুম বিন রাশিদ আল মাকতুম স্টেডিয়াম, দুবাই ৫,২৪০
২০১৫   মালয়েশিয়া জোহর দারুল তা'জিম ১–০ ইস্তিকলোল   তাজিকিস্তান   পামির স্টেডিয়াম, দুশান্‌বে ১৮,০০০
২০১৬   ইরাক আল-কুয়া আল-জাউইয়া ১–০ বেঙ্গালুরু   ভারত   সুহেইম বিন হামদ স্টেডিয়াম, দোহা ৫,৮০৬
২০১৭   ইরাক আল-কুয়া আল-জাউইয়া ১–০ ইস্তিকলোল   তাজিকিস্তান   হিসর সেন্ট্রাল স্টেডিয়াম, হিসর ২০,০০০
২০১৮   ইরাক আল-কুয়া আল-জাউইয়া ২–০ আল্টিন আসির   তুর্কমেনিস্তান   বসরা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, বসরা ২৪,৬৬৫
২০১৯   লেবানন আল-আহেদ ১–০ এপ্রিল ২৫   উত্তর কোরিয়া   কুয়ালালামপুর স্টেডিয়াম, কুয়ালালামপুর ৫০০
২০২০ কোভিড-১৯ মহামারীর জন্য বাতিল[]
২০২১   বাহরাইন আল-মুহাররক ৩–০ এফসি নাসাফ   উজবেকিস্তান   আল-মুহাররাক স্টেডিয়াম, আরাদ ৯,০৬০
২০২২   ওমান আল-সীব ৩–০ কুয়ালালামপুর সিটি   মালয়েশিয়া   বুকিত জলিল জাতীয় স্টেডিয়াম, কুয়ালালামপুর ২৭,৭২২
২০২৩/২৪   অস্ট্রেলিয়া সেন্ট্রাল কোস্ট মেরিনার্স ১–০ আল-আহেদ   লেবানন   সুলতান কাবুস স্পোর্টস কমপ্লেক্স, মাস্কাট ১,৯৩০

দেশ অনুযায়ী

সম্পাদনা
দেশ চ্যাম্পিয়ন রানার-আপ মোট
  কুয়েত
  ইরাক
  জর্ডান
  সিরিয়া
  বাহরাইন
  লেবানন
  উজবেকিস্তান
  মালয়েশিয়া
  ওমান
  অস্ট্রেলিয়া
  তাজিকিস্তান
  ভারত
  তুর্কমেনিস্তান
  উত্তর কোরিয়া

মৌসুমের সেরা খেলোয়াড়

সম্পাদনা
বছর খেলোয়াড়গণ ক্লাব
২০১১   আর্তার গেভরকিয়ান   এফসি নাসাফ
২০১২   রজারিনহো   আল-কুয়েত
২০১৩   বদর আল-মুতাওয়া   আল-কাদসিয়া
২০১৪   সঈফ আল-হাসান
২০১৫   শফিক রহিম   জোহর দারুল তা'জিম
২০১৬   হাম্মাদি আহমেদ   আল-কুয়া আল-জাউইয়া
২০১৭   মনুচেখর ঝালিলোভ   ইস্তিকলোল
২০১৮   হাম্মাদি আহমেদ   আল-কুয়া আল-জাউইয়া
২০১৯   মেহদী খালিল   আল-আহেদ
২০২১   আব্দুল-ওয়াহাব আল-মালুদ   আল-মুহাররক
২০২২   ঈদ আল-ফারসি   আল-সীব ক্লাব
২০২৩/২৪   মাইকেল ডোকা   সেন্ট্রাল কোস্ট মেরিনার্স

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "History beckons for AFC Cup 2023/24 contenders as final edition of popular competition kicks off"the-AFC.com (ইংরেজি ভাষায়)। Asian Football Confederation। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ 
  2. "AFC Competitions Committee recommends strategic reforms to elevate Asian club football"theAFC.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০২২ 
  3. "AFC Executive Committee approves biggest prize purse in Asian club football history from 2024/25; announces AFC Women's Champions League"AFC। ১৪ আগস্ট ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০২৩ 
  4. "AFC Club Competitions 2024/25 Slot Allocation" (পিডিএফ)Football Association of Singapore। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০২৩ 
  5. "Pivotal reforms approved by AFC Competitions Committee"the-AFC (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৪ 
  6. "AFC Executive Committee announces updates to 2020 competitions calendar"। AFC। ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০। ৫ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০২১ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা