উদয়পুর সিটি–মহীশূর প্যালেস কুইন হামসফর এক্সপ্রেস

উদয়পুর সিটি–মহীশূর প্যালেস কুইন হামসফর এক্সপ্রেস ভারতীয় রেলওয়ের একটি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ৩ টায়ার এক্সপ্রেস ট্রেন, যা কর্ণাটকের ঐতিহাসিক শহর মহীশূরে অবস্থিত মহীশূর জংশন রেলওয়ে স্টেশন এবং রাজস্থানের উদয়পুর সিটি রেলওয়ে স্টেশনকে রেলপথে সংযুক্ত করে। এটি বর্তমানে সপ্তাহে একবার ১৯৬৬৭ / ১৯৬৬৮ ট্রেন নম্বরাঙ্কিত হয়ে পরিচালিত হচ্ছে। ট্রেনটি রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, মহারাষ্ট্রকর্ণাটকের মধ্যে চলাচল করে।[১][২] ট্রেনটি উদয়পুর সিটি–দিল্লি সরাই রোহিলা রাজস্থান হামসফর এক্সপ্রেস-এর সাথে রেক ভাগাভাগি করে। অতিমারী করোনার সময় এই ট্রেন পরিষেবা পুরোপুরিভাবে বন্ধ করে দিলেও হালে তা পুনঃসক্রিয় করা হয়েছে।

উদয়পুর সিটি–মহীশূর প্যালেস কুইন হামসফর এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
পরিষেবা ধরনহামসফর এক্সপ্রেস
প্রথম পরিষেবা২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮; ৬ বছর আগে (2018-02-26)
(উদ্বোধন পরিষেবা)
বর্তমান পরিচালকউত্তর পশ্চিম রেল
যাত্রাপথ
শুরুউদয়পুর সিটি (ইউডিজেড)
বিরতি১২
শেষমহীশূর জংশন (এমওয়াইএস)
ভ্রমণ দূরত্ব২,২৫৬ কিমি (১,৪০২ মা)
পরিষেবার হারসাপ্তাহিক [ক]
রেল নং১৯৬৬৭ / ১৯৬৬৮
যাত্রাপথের সেবা
শ্রেণীএসি ৩ টায়ার
আসন বিন্যাসনেই
ঘুমানোর ব্যবস্থাআছে
খাদ্য সুবিধাউপলব্ধ
পর্যবেক্ষণ সুবিধাবড় জানালা
বিনোদন সুবিধাআছে
কারিগরি
গাড়িসম্ভারএলএইচবি হামসফর
ট্র্যাক গেজ১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি)
পরিচালন গতিগড়ে ৫৩ কিমি প্রতি ঘণ্টা

কোচের বৈশিষ্ট্য সম্পাদনা

ট্রেনগুলি সম্পূর্ণরূপে ভারতীয় রেলওয়ে দ্বারা নকশা করা ৩-স্তরের (টায়ার) এসি স্লিপার ট্রেন এছাড়া রয়েছে স্টেশন, ট্রেনের গতি ইত্যাদির তথ্য দেখানোর জন্য ডিসপ্লের বৈশিষ্ট্য সহ এলইডি স্ক্রিন এবং সেই সাথে প্রতি কামরায় থাকবে ঘোষণার ব্যবস্থা, চা-কফি এবং দুধের ভেন্ডিং মেশিন, বায়ো টয়লেট ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরা।

লোকো লিংক সম্পাদনা

এই ট্রেনটি ভগৎ কি কোঠি ডিজেল লোকো শেড ডব্লিউডিপি-৪ডি লোকোমোটিভ দ্বারা উদয়পুর সিটি থেকে মহীশূর পর্যন্ত যায়।

পথ ও যাত্রাবিরতি সম্পাদনা

টীকা সম্পাদনা

  1. উভয় দিকে সপ্তাহে এক দিন

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Humsafar Express Mysore-Udaipur-Mysore Starts Weekly Operation. Details Here"NDTV.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-০২ 
  2. "PM Modi flags off new Mysuru-Udaipur train - Times of India"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-০২