ইওয়াখিম ফ্রাংক

রসায়নে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী

ইওয়াখিম ফ্রাংক (জার্মান: Joachim Frank; জন্ম ১২ই সেপ্টেম্বর, ১৯৪০) জার্মান-মার্কিন জীববিজ্ঞানী এবং রসায়নে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। তিনি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি একক-কণা হিম-ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ (ক্রায়ো-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কপি ক্রায়ো-ইএম) ক্ষেত্রের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে পরিচিত, যার জন্য তিনি জাক দ্যুবোশে এবং রিচার্ড হেন্ডারসনের সাথে যৌথভাবে ২০১৭ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ব্যাকটেরিয়া এবং সুকেন্দ্রিক জীবের রাইবোসোমের গঠন ও ক্রিয়া বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন।

ইওয়াখিম ফ্রাংক
Joachim Frank under Nobel Prize press conference in Stockholm, December 2017
জন্ম (1940-09-12) ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৪০ (বয়স ৮৪)
নাগরিকত্বযুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি[]
শিক্ষাUniversity of Freiburg (BS)
মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয় (MS)
Max Planck Society
Technical University of Munich (PhD)
পরিচিতির কারণSingle-particle cryo-electron microscopy
Ribosome structure and dynamics
দাম্পত্য সঙ্গীCarol Saginaw (বি. ১৯৮৩)
সন্তানZe Frank & Mariel Frank
পুরস্কারBenjamin Franklin Medal in Life Science (2014)
Wiley Prize in Biomedical Sciences (2017)
রসায়নে নোবেল পুরস্কার (২০১৭)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রStructural biology
Cryo-electron microscopy
প্রতিষ্ঠানসমূহUniversity at Albany, Department of Biomedical Sciences
Columbia University College of Physicians and Surgeons, Department of Biochemistry and Molecular Biophysics
অভিসন্দর্ভের শিরোনামUntersuchungen von elektronenmikroskopischen Aufnahmen hoher Auflösung mit Bilddifferenz- und Rekonstruktionsverfahren (1970)
ডক্টরাল উপদেষ্টাWalter Hoppe
অন্যান্য উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টাRobert M. Glaeser, Robert Nathan


নোবেল বিজয়

সম্পাদনা

ক্রায়ো-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপি আবিষ্কারের জন্য ২০১৭ সালের রসায়নে নোবেল জিতেছিলেন ইওয়াখিম ফ্রাংকসহ তিন বিজ্ঞানী। অন্য দুজন হলেন জাক দ্যুবোশেরিচার্ড হেন্ডারসন। বলা হয়েছে, ক্রায়ো-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপিতে ইলেক্ট্রন বিমকে ব্যবহার করে কোষের ক্ষুদ্রাণুক্ষুদ্র কাঠামো পরীক্ষা করা সম্ভব। একইসঙ্গে, ক্রায়ো-পদ্ধতির মাধ্যমে কোষকে ফ্রিজ করে তাকে পরীক্ষা করা সম্ভব করে দেখিয়েছেন এই তিন বিজ্ঞানী। নোবেল কমিটির মতে, এতদিন ডাই করিয়ে কোষের বিভিন্ন কার্যপ্রক্রিয়া পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু, এ পদ্ধতিতে অত্যন্ত সহজেই তা স্বাভাবিকভাবেই সম্ভব হবে। এই প্রক্রিয়া জীবের রসায়ন বুঝতে ও বিভিন্ন ওষুধ তৈরি করতে সাহায্য করবে বলে জানিয়েছে নোবেল কমিটি।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. ফ্রাংক, ইওয়াখিম (২০১৭), Curriculum Vitae ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে. Retrieved October 4, 2017.
  2. "রসায়নের নোবেল পেলেন জ্যাকস, জোয়াকিম ও রিচার্ড | বিজ্ঞান ও টেক | The Daily Ittefaq"archive1.ittefaq.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]