আলাপ:সিলেট বিভাগ

সাম্প্রতিক মন্তব্য: MdsShakil কর্তৃক ২ বছর পূর্বে "সম্পাদনার অনুরোধ, ১৩ মে ২০২১" অনুচ্ছেদে
উইকিপ্রকল্প বাংলাদেশ (মূল্যায়ন - মান শুরু, গুরুত্ব উচ্চ)
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প বাংলাদেশের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় বাংলাদেশ সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
 অমূল্যায়িত  এই নিবন্ধটি প্রকল্পের মানের মাপনী অনুযায়ী শুরু-শ্রেণী হিসাবে মূল্যায়িত হয়েছে।
 উচ্চ  এই নিবন্ধটি গুরুত্বের মাপনী অনুযায়ী উচ্চ-গুরুত্ব হিসাবে মূল্যায়িত হয়েছে।
 

সূত্রের উল্লেখযোগ্যতা সম্পাদনা

রাগিব ভাইসহ উইকিপিডিয়া ব্যবহারকারী সকলের জ্ঞাতার্তে সম্পাদনা

নিবন্ধের সমস্যা সম্পাদনা

কুমিল্লা'র সিলেট অন্তর্ভুক্তি সম্পাদনা

মানচিত্র দেখুন সম্পাদনা

সিলেট<কুমিল্লা (বিস্তারণ) সম্পাদনা

লক্ষকরুন সম্পাদনা

রাগিব ভাইর অহেতুক হস্তক্ষেপ বুঝে ওঠা ভার সম্পাদনা

ইতিহাস অনুচ্ছেদ সম্পাদনা

ভূপ্রকৃতি সম্পাদনা

৪৭ বছরকে ৩৭ বানানোর কারণ সম্পাদনা

ভুল সবারই হতে পারে সম্পাদনা

গৌড় রাজ্য ??? সম্পাদনা

This article has a lot of confusing statements. For example the use of গৌড় রাজ্য made me think of en:Gauḍa region or things listed in en:Gauda_(disambiguation) .. If you believe there is another use of the name "Gauda" please give some references with some more elaboration somewhere in the footnote. --user:Dr.saptarshi

The information does sound somewhat genuine, though the names are somewhat misleading. I wonder if this Gauda is yet another disambiguation of the word Gauda or has anything to do at all with Gauda of en:Shashanka. But somebody needs to find out some more about what has been deciphered from epigraphic referenvces eg Bhatera Copperplace from 1049 AD, from the time of King Govinda Kesava Dev. (per google book ref given here: http://books.google.com/books?id=8EJw6O4VFFsC&pg=PA124&lpg=PA124&dq=Govinda+Kesava++history+assam&source=bl&ots=MmmQnJEmJM&sig=6c6Ie0X4k4hEfvzWxGJdk1Zgs4c&hl=en&ei=XNkSTqzrB46AsgL9jtnUDw&sa=X&oi=book_result&ct=result&resnum=2&ved=0CB8Q6AEwAQ#v=onepage&q=Govinda%20Kesava%20%20history%20assam&f=false Some details are here: http://sylhetinfo.com/history/2-history/5-ancient-sylhet?tmpl=component&print=1&page= http://sylhetinfo.com/history?start=9 Many websites also copies the few lines given at this nic.in (govt of india) website: http://karimganj.nic.in/history.htm --user:Dr.saptarshi

সপ্তর্ষিদা গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রসঙ্গ তুলেছেন। আমি ইউসুফ ভাইকে অনুরোধ করবো ব্যাপারটা খুঁজে দেখার জন্য। আর, এই পাতায় অনেক বেশি আলোচনা হয়ে গেছে, অন্তত আমার জন্য। সেক্ষেত্রে আমার পক্ষ থেকে এই পাতার উপরের লেখাগুলো আপাতত হলেও কিছুদিনের জন্য আর্কাইভ করার অনুরোধ করছি। তাহলে বর্তমান আলোচনাগুলো সহজে করা যেত। তাছাড়া আলাপ পাতার এতো এতো লেখা থাকায় আমি আলোচনা ঠিক না, লুকিয়ে রাখার কাজটি নিবন্ধে করেছিলাম। পাতা ছোট হয়ে এলে এখানে সরিয়ে এনে প্রতিটা শব্দের আলোচনা করা যেত। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১৬:৩০, ৫ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    • জনাব রাগিব সাহেব, মন থেকে প্রশ্ন নামের চিহ্নটি কিছু সময়ের জন্য একটু দুরে রেখে বইখানার উল্লেখিত কয়টি পৃষ্ঠা দেখুন পেয়ে যাবেন। আপনার উত্তাপিত প্রায় প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর পূর্বে অনেক জায়গায় আমি দিয়েছি, কিন্তু কখনো কোন লিংক দেয়া হয় নাই। এখন যখন একটি লিংক সংগ্রহ হয়েছে তাই অনুরুধ ভাল করে দেখুন সব ক'টি না হলেও কিছুটা প্রশ্নের উত্তর অবশ্যই মিলবে।
  • আপনি দেখবেন এই বইয়ের ৬২ পৃষ্ঠার শেষে রয়েছে যে (১) বরাক উপত্যকা বাংলার একটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক এক্সটেনশন, ইন্দো আর্য উপনিবেশ এই উপত্যকা থেকে সম্প্রসারিত

অন্য পৃষ্ঠায় - (২) বরাক উপত্যকার আদিবাসী বাঙালি মাইগ্রেশন এর ঐতিহ্য। (৩) চন্দ্র রাজ্য (প্রদেশ) হিসাবে srihatta উল্লিখিত. (৪) the paschimbhag cooper-plate of srichandra of east bengal mentioned srihatta as a mandala । (৫) sovereign srihatta-rajya' which covered the entire geographical length and breadth of the barak--surma valley. the history of the valley in this period represented the pan-indian culture continuum. the political organisations were in brahmanical model of state (৬) the western portion of the valley witnessed the rise of three local kingdom gaur laur and jayantia (৭) On the page 70 Gaur- the most famous of all the local states in western part of the barak valley or srihatta. etc- etc etc. উপরে যা লিখা হলো তা কিন্তু শুধু বুঝানোর জন্য । যা সুচিপত্রের মতো - পুরো বিষয় বইয়ের ভেতরে দেখুন। ধন্যবাদ

সমতট আর পশ্চিমবঙ্গের গৌড় এক নয় । বরং কুমিল্লা হতে পারে। --user:Dr.saptarshi
a good descripion of gauda esp the loose use in 13th c AD during sultanate is found in the lats para of the banglapedia article:

http://www.banglapedia.org/httpdocs/HT/G_0047.HTM

I am not sio sure about archival.. the page is long true.. There were some apparent frictions initially.. but I think it has already come to a amicable end. If archival is done at all I will request to use topic names in the archival. Alternatively:

it can be made into

  1. collapsible threads under subheading (is it possible, eg the way templates are collapsed)or
  2. spilt into subpages instead of subsections..

In any case There should be some topic names for future browsability, just archival page#1, 2 etc make it difficult to track old discussions.. The last topic I guess (withiout reading the whole of it, correct me if I am wrong) was about debates about notability of references and wikifiability in general.. despite initial doubts, though somewhat obscure the references seems to have found some acceptance.. but we do need to get more references for those parts, especially some more hardcore historic references. As long as facts and fictions are clearly demarcated, wikipedia does allow to describe both within certain limits that does not make the article just a list of trivial quotations.. I must comment on Moin's teeka about Gotra.. Wikipedia is written for the whole world and not just for onees own gotra.. so it about the skill to marke the information of ones own gotra in a wise way that would sound informative and useful to other gotras and rest of the world! and not something that will be tsaty only to ones own gotra.. --user:Dr.saptarshi

  • সমতট" আর পশ্চিমবঙ্গের গৌড় এক নয় ?

আপনার ধারনা সঠিক । ভুলের কারণ এমনটি হয়েছে, যা সংশোধন করে দিয়েছি। বিষটি জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।Mdyusufmiah (আলাপ) ০২:২৮, ৬ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

জনাব ইউছুফের দেয়া বইয়ের লিংকের ৭০ নং পৃষ্ঠা অনুসারে মনে হচ্ছে, রাজ্যটির নাম গৌড় হবে না, বরং হবে গৌর। কারণটা দেখা যাক, ঐ পাতায় বেশ অনেকটা অংশ জুড়ে রাজা "গৌর গোবিন্দ" নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, আর তার সাথে রাজ্যটির নামের সম্পর্ক নিয়ে বলা হয়েছে। কোনো জায়গাতেই কি গৌর গোবিন্দকে গৌড় গোবিন্দ লেখা হয়? মনে হয় না। তাহলে সেখানে রাজ্যটির নামও কি গৌর হবে, তাই না? --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০২:২৫, ৭ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

গৌড় বা গৌড় গোবিন্দ বাংলায় বানানটি এভাবেই লিখা হয়েছে বা হচ্ছে। আমার কাছে যে কটি ইতিহাস গ্রন্থ বা অন্যান্য উত্স আছে সব ক'টিতে এভাবেই গৌড় গোবিন্দ লিখিত রয়েছে । তাই আমার মনে হয় এই বানাটিই সঠিক। মঈনুল ইসলাম ভাই যদি এবিষয়ে আর একটু ঘাটা-ঘাটি করে দেখেন মনে হয় ভাল তথ্য পাওয়া যাবে Mdyusufmiah (আলাপ) ০৪:২৮, ৭ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আলোচনা প্রয়োজন এমন অংশ সম্পাদনা

নিবন্ধে ইতোমধ্যে যোগ করা হয়েছে, অথচ সন্দেহযুক্ত লেখা, যা নিবন্ধে স্থান দিতে হলে প্রমাণমূলক আলোচনা প্রয়োজন -এমন লেখাগুলো নিবন্ধ থেকে এখানে সরিয়ে আনা হলো। সংশ্লিষ্ট সকলকে এই তথ্যগুলোর সত্যতা নিশ্চিতপূর্বক নিবন্ধে স্থান দেয়ার যৌক্তিক কারণ উপস্থাপন করতে হবে।

ভূমিকাংশ থেকে অপসারিত সম্পাদনা

ঐতিহাসিক তথ্যমতে প্রাচীনকালে (কোন কালে? পুরা কালে) এই বিভাগের "লাউড়" পর্বতে তৎকালে (কোন কালে?মহাভারত বা পুরা কালে) রাজা ভগদত্তের শাখা রাজধানী ছিল [১]। প্রাগৈতিহাসিক কাল (<ভুল, (শুদ্ধ> ঐতিহাসিক) "প্রাগৈতিহাসিক" মানে হলো ডাইনোসরের যুগ, যেসময় মানুষই ছিল না) থেকে খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতক পর্যন্ত ভগদত্ত বংশীয় (ভর্মন) রাজাদের দ্বারা এই অঞ্চল শাসিত হতে থাকে। তৎকালে সমস্ত ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা ও সিলেট লয়ে বিস্তৃত ছিল কামরুপ রাজ্য।(On the 6th century A.D. Kamarupa became a powerful kingdom. It included the whole of the brahmaputra vally and sylhet)[২]। ষষ্ট শতকের পরে এর বিভিন্ন অঞ্চল জুড়ে বিভিন্ন খণ্ডরাজ্যের উল্লেখ ইতিহাসে মিলে[২][৩]। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য "প্রাচীন লাউড় রাজ্য", "জয়ন্তীয়া রাজ্য" ও "গৌড় রাজ্য" (সিলেট)[৪]। ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার বিভক্তির ঐ সময়কে বঙ্গ ভাষা অভুদ্যয়ের কাল হিসেবে ধরা হ্য়[৫]। উক্ত সময়ে বিভক্ত হয়েও আঞ্চলিক দিক দিয়ে বাঙ্গের স্বতন্ত্র ও বিশিষ্ট সাহিত্য, সংস্কৃতির লালনকারী হিসেবে টিকে রয়েছে যুগে যুগে। পরবর্তীকালে (দশম শতাব্দিতে) এ অঞ্চলের কিছু অংশ বিক্রমপুরের চন্দ্রবংশীয় রাজাদের দ্বারা শাসিত হয়।

ভৌগোলিক অবস্থান থেকে অপসারিত সম্পাদনা

অতীতে ব্রহ্মপুত্র নদীর পরবর্তী কামরূপ রাজ্যের বিস্তৃতি (Circuit) প্রায় দুইহাজার মাইল ছিল। মহাভারত সময়কালে বর্তমান আসাম, মণিপুর, জয়ন্তীয়া, কাছার, বৃহত্তর ময়মনসিংহ, ত্রিপুরা, রংপুর, জলপাইগুড়ি এতদ অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং এই অঞ্চল ছিল কামরূপ রাজ্যের অধীনে রাজা ভগদত্তের শাসনাধীনে।[৬][৭][৮]

তথ্যসূত্র:

  1. সিলেট বিভাগের ইতিবৃত্ত, মোহাম্মদ মুমিনুল হক, "কামরুপ রাজ্য" পৃঃ ১৯ - ২১, গ্রন্থ প্রকাশ কাল,সেপ্টম্বর ২০০১।
  2. "Ancient India" Ramesh Chandra Majumdar, Chapter 3, p267, Motilal Banarsidass Publishers, Eighth Edition: Delhi, 1977.
  3. (King Named "Harsha" conquered the Country--these successive foreing invasions brought -complete confusion--there was no central authority -and each lanlodr established indefendent. R.C Mojumder "Ancient india, p267).
  4. A Statistical Account of Sylhet, W. W. Hunter, p60.
  5. ভাষা-প্রকাশ ব্যাকরণ ও রচনা, নবম ও দশম শ্রেণী, ডঃ নাজাম জেসমিন চৌধুরী ও অধ্যাপক নিরঞ্জন অধিকারী,বাংলা ভাষার উৎপত্তি ও বিকাশ পৃঃ ৬, প্রকাশকাল ১৯৯৩
  6. শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত পূর্বাংশ, দ্বিতীয় ভাগ, প্রথম খণ্ড, প্রথম অধ্যায়, অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি; প্রকাশক: মোস্তফা সেলিম; উৎস প্রকাশন, ২০০৪।
  7. Essays on north-east India, by V. Venkata Rao; North Eastern Hill University. Department of History, page 87; google book review on 26th May 2011.
  8. Civilization in Ancient India, Ramesh Chandra Majumdar, Chapter 3, p257, Motilal Banarsidass Publishers, Eighth Edition: Delhi, 1977

এখানে যা বলা হয়েছে, তাতে ঐ জায়গাগুলো কামরূপ রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল, সিলেটের কোনো উল্লেখ নেই। কেন যোগ করতে হবে কারণ দর্শান। (মঈনুল ইসলাম)

বলা হয় ভগদত্ত রাজার আমলে এই অঞ্চল শাসনের জন্য লাউড়ে উপ-রাজধানী ছিল এবং তিনি উক্ত রাজধানী হতে এদেশ শাসন করতেন । খ্রিস্টীয় সপ্তমশতাব্দী পর্যন্ত এরকম ছিল বলে অনুমান হয়। কারণ নিধনপুরে প্রাপ্ত তাম্র লিপি সপ্তম শতাব্দীর রাজা ভাস্করবর্মনের বলে ইতিহাসবিদেরা বলেন । তথ্যসুত্রে শ্রীহট্ট গ্রন্থে এভাবেই এর উল্লেখ রয়েছে। (ইউসুফ মিয়া)
লাউড়ে উপরাজধানী তো ছিলো এই এলাকা (সিলেট) শাসনের সুবিধার্থে, তাহলে তার সাথে মূল রাজ্য কামরূপের ইতিহাসকে গুলিয়ে ফেলার মানে কী? চট্টগ্রাম শাসনের জন্য বিভাগীয় সদরদপ্তর চট্টগ্রামে, তাই বলে কি রাজশাহীর ইতিহাস হয়ে যাবে চট্টগ্রামের ইতিহাস? (রাগিব)
  • মূল নিবন্ধ্য হতে সরিয়ে আনা এই একটু মাত্র অংশ নিয়ে আলোচনা অযৌতিক, কারণ মুল ছাড়া শাখা মুল্যহীন। আমি মনে করি এ নিয়ে আলোচনা করলে ভুল বোঝা বোঝি হতে পারে। ভুল বোঝা এড়ানোর লক্ষে বলি, মঈনুল ইসলাম ভাইর সংশোধিত বর্তমান '"নিবন্ধের ভেতর'" যত টুকু রয়েছে সেখান থেকে আজকের সিলেট বিভাগের ভৌগোলিক অবস্থানের বর্ণনা এনে নিবন্ধের কাজ এগিয়ে নেয়ার প্রয়োজন। Mdyusufmiah (আলাপ) ০২:০০, ৭ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

{{cn}} টাগটি বেশী করে লাগানো হচ্ছে সম্পাদনা

জানি এ টাগটি উইকিপেডিয়া ব্যবহারকারী যে কেহ লাগাতে পারে। কারণ এ বিষয়ে উপরে অনেকবার আলাপ হয়েছে। একন নতুন করে আলাপ করার কারণ হচ্ছে, পূর্বে {{cn}} এ হেন টাগ যে যে স্থানে লাগানো হয়েছিল, সে সব জায়গায় রেফরেন্স ও লিখকগণের উদ্ধৃতি দেয়ার পর উপদেশ আদেশ যা-ই পেয়েছি আলাপ পাতায় ঠিক ঠিক জাগায় সব রয়েছে। এখন আমার কথা হচ্ছে বিভিন্ন জনের লিখা উদ্ধৃতিগুলো একত্রে লিখে সব ক'টি তথসুত্র একসাথে উল্লেখ করলে কি হয় না? Mdyusufmiah (আলাপ) ০৪:১৬, ৭ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

না তা হয় না, কারণ যেখানে উদ্ধৃতি দেওয়া হয়েছে তার পাশেই তথ্যসূত্রটি দেওয়া নিয়ম। ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এই নিবন্ধ উদ্ধৃতির মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার হয়েছে। উদ্ধৃতি আরও কমানো দরকার। — তানভিরআলাপ০৬:৩৯, ৭ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

শিক্ষা অনুচ্ছেদে প্রায় শেষের দিগে যে স্থানে চারটি তথ্যসুত্র দেয়া হয়েছে, এর পূর্বে লিখিত সব ক'টি বিষয় উল্লেখিত তথ্যসুত্রের গ্রন্থগুলোতে রয়েছে বিধায় বার বার তথ্যসুত্রের উল্লেখ না করে সব ক'টি মিলিয়ে একজায়গায় দেয়া। এখন {{cn}} যুক্ত হয়েছে এখন প্রতিটি স্থানেই কি সুত্র উল্লেখ করবো?Mdyusufmiah (আলাপ) ১১:৪১, ৭ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সৈয়দ মুর্তাজা আলী'র সিলেটের ইতিহাস সম্পাদনা

সৈয়দ মুর্তাজা আলী'র হজরত শাহ্‌ জালাল ও সিলেটের ইতিহাস গ্রন্থটি অনেকগুলো কারণে আমার কাছে প্রামাণ্য। ১. তিনি দুই মেয়াদে বাংলা একাডেমীর সভাপতি ছিলেন। ২. পেয়েছেন বাংলা একাডেমী পুরষ্কার এবং মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক। তাছাড়া একমাত্র তিনিই অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি রচিত শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত গ্রন্থের ১০০ ভাগ যথার্থতা মানতে পারেননি এবং এর কিছু খাঁদ বিষয়ে সচেতন করে দিয়েছেন। তাছাড়া তিনি কোনো একটা সিদ্ধান্তে আসার আগে বিপুল গবেষণা করতেন বলে তাঁর সুনাম আছে। তাঁর প্রসঙ্গে কথা নয়, বরং তাঁর লেখা বইটিতে আমি কিছু কনক্লুসিভ তথ্য পেয়েছি, যেগুলো আমাদেরকে এই নিবন্ধ তৈরিতে সহায়তা করতে পারে বলে আমি এখানে সেগুলো উল্লেখ করছি (হয়তো তা আপাত অপ্রাসঙ্গিক, তবুও):

  • প্রাচীনকালে সিলেট জেলায় অস্ট্রিক জাতীয় লোক বাস করত। ...আজকাল অস্ট্রীকদের ভেড্ডী বলা হয়। (p64)
  • অস্ট্রিকদের পরে এদেশে আসে মঙ্গোলীয় জাতির লোক। ...মঙ্গোলীয়দের প্যারোযাইন শাখার লোকই এদেশের বেশি দেখা যায়। এদের 'বড়' জাতের লোক প্রধানত আসামের কাছাড় জেলা ও ত্রিপুরা রাজ্যে বাস করে। এরা সিলেট জেলার পার্বত্য অঞ্চলেও বাস করে। (p64-65)
  • এরপর পঞ্চম কি ষষ্ঠ শতাব্দিতে আসেন আর্যেরা। (p65)
  • মুসলমানরা এদেশে আসেন ত্রয়োদশ শতাব্দির প্রথম ভাগে।
  • ত্রয়োদশ-পঞ্চদশ শতাব্দিতে উচ্চবর্ণের হিন্দুরা রাঢ় থেকে পালিয়ে সিলেটে আসেন।
  • হিউয়েন সাং-এর ভারত বিবরণীয়তে (৬২৯-৪৫ খ্রি.) আছে সমতট থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে সাগরের তীরভূমি বরাবর এগিয়ে পাহাড় ও উপত্যকা ডিঙিয়ে আমরা শিলিচটলে পৌঁছলাম। কেউ কেউ মনে করেন এই শিলিচটলই সিলেট। কিন্তু আধুনিক পণ্ডিতদের মতে শিলিচটল ব্রহ্মদেশের শ্রীক্ষেত্র বা প্রাচীন প্রোমনগরী। (Fiftienth Anniversary publication of Burma Research Society পৃ. ২৬২)
  • ১৮৭২ সালে ভাটেরা পরগণায় দুখানা তাম্রশাসন পাওয়া যায়। ঐ তাম্রশাসনের নবনীর্বান, গণগুণ নারায়ন ও গোবিন্দকেশব দেব নামক রাজাদের উল্লেখ আছে। প্রত্নতাত্তিকরা মনে করে এই তাম্রশাসনদ্বয় একাদশ-দ্বাদশ শতাব্দীর। এই সকল তাম্র শাসন থেকে জানা যায় সপ্তম শতাব্দিতে সিলেট কামরূপের অধীন ছিল। অতঃপর সিলেট ত্রিপুরার শ্রীনাথের বংশধরদের অধীনে আসে। দশম শতাব্দিতে সিলেট বিক্রমপুরের চন্দ্রবংশীয় রাজাদের অধীনে ছিল। একাদশ দ্বাদশ শতাব্দিতে এই জেলা স্থানীয় সামন্ত নৃপতিদের অধিকারে ছিল। ...মুসলমানদের আগমনের পূর্বে সিলেট সমতট, হরিকেল, পটিকেরা ইত্যাদি রাজ্যের অন্তর্গত ছিল। পাল বংশীয় রাজাদের এ জেলা অধিকার করার কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পাওয়া যায় না। (p65-66)
  • তুর্কী আমল: হিজরি তৃতীয় শতাব্দির বিখ্যাত আরব পর্যটক সোলায়মান ছয়রাফী পারস্য সাগর হইতে বাহির হইয়া ভারত সাগর গমন করিয়া বঙ্গোপসাগর অতিক্রমকালে বাংলার বিখ্যাত বন্দর চট্টগ্রাম ও সিলহেটের উল্লেখ বারবার করিয়াছেন। সিলেট যে তৎকালে বিখ্যাত বন্দর ছিল প্রাচীন আরবি ইতিহাস হইতে তাহার প্রমাণ পাওয়া যায়। বঙ্গোপসাগরে প্রবেশ করিলে তাদের অবস্থান কেন্দ্র হইত সিলহেট -আরবদের ভাষায় সেরাহেট। (তথ্যউৎস: মোছলেম বঙ্গের সামাজিক ইতিহাস -আকরম খাঁ ১৯৫৬ পৃ. ৬৯) (p66)
  • ১৩০৩ সালে হযরত শাহ জালাল সিলেট জয় করেন। সিলেট বিজয়ের পর হযরত শাহ জালাল তাঁর সঙ্গী নুরূল হুদা আবুল কেরামত সাইদী হোসেনীর উপর এ জেলার শাসনভার অর্পণ করেন। নূরুল হুদা সিলেটে হায়দার গাজী নামে পরিচিত।
  • সিলেট মোগল শাসনে আসে ১৬১২ সালে।
  • সোনারগাঁওয়ে প্রাপ্ত ১৪৭৪ সালের এক শিলালিপি থেকে জানা যায় মবারকউদ্দৌলা মালিক উদ্দিন তখন ইকলিমে মোয়াজ্জমাবাদ ও লাউড়ের উজীর ছিলেন (Inscription of Bengal Vol IV p121)। ইকলিমে মোয়াজ্জমাবাদ পূর্ব ময়মনসিংহ ও পশ্চিম সিলেটের ভাটী অঞ্চল নিয়ে বিস্তৃত ছিল। কাজেই দেখা যায় মালিক উদ্দীন ঐ সময়ে সিলেট জেলার পশ্চিম অংশের শাসক ছিলেন। (p66-67)
  • আইন-ই-আকবরীতে জয়ন্তীয়ার রাজস্ব মাত্র ৬৮০ দাম নির্ধারিত হয়েছে। এতে মনে হয় জয়ন্তীয়ার একটি ক্ষুদ্র অংশ (উত্তর কাছ ও দক্ষিণ কাছ পরগণা) মোগল অধিকারে ছিল। সরাইল ব্রিটিশ আমলের প্রথম ভাগ পর্যন্ত সিলেট জেলার মধ্যে ছিল। (p68)
  • [১৫৫৩ থেকে] ..১৫৭৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের সুলতানেরা স্বাধীন ছিলেন। সিলেট মুসলমানদের অধিকারে আসার পূর্বে লাউড়, গৌড় ও জয়ন্তীয়া এই তিন রাজ্যে বিভিক্ত ছিল। শাহ্‌ জালালের সঙ্গে গৌড়ের রাজা গোবিন্দের যুদ্ধ হয়। গোবিন্দের আধিপত্য প্রধানত সিলেটের সদর ডিভিশন (জয়ন্তীয়া পরগণা ছাড়া) ব্যাপিয়া ছিল। (p80)
  • ষোড়শ শতাব্দির শেষার্ধে লাউড়ের রাজা গোবিন্দ সিংহ মুসলমান ধর্ম অবলম্বন করে হবিব খাঁ নাম ধারণ করেন।
  • মোগল শাসনামলে সিলেট প্রথম ঢাকাস্থ বাংলার সুবাদারের অধীন ছিল। পরে ১৭০৮ সালে রাজধানী মুর্শিদাবাদে স্থানান্তরিত হলে সিলেটের রাজস্ব-সংক্রান্ত ব্যবস্থা ঢাকা নিয়বতের অধীনে আসে। সিলেট জেলা সীমান্তে অবস্থিত এই নিমিত্ত এ-জেলার ফৌজদারের পদ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বাংলার সুবাদারের নিকট আত্মীয় বা সম্ভ্রান্ত বংশীয় ব্যক্তিদের হাতে সিলেটের শাসনভার অর্পিত হত। ...ত্রিপুরা, কাছাড় ও জয়ন্তীয়ার স্বাধীন রাজ্যসকল সিলেটের সীমান্তে ছিল।
  • ...আকবরের সময় শ্রীহট্ট মোগলদের অধিকারে আসে নাই। (p82)
  • তখনও আসাম প্রদেশ ব্রিটিশ অধিকারে আসেনি। সিলেট ছিল সীমান্ত জেলা। মোগল আমলেও খাসিয়ারা নানা অত্যাচার করতো। ১৭৭৯ সালে তারা আবার উত্তেজিত হয়ে নানা উৎপাত করে। (p94)
  • সিলেট আসামে: ইংরাজ আমলের প্রথম থেকে ১৮৭৪ সাল পর্যন্ত সিলেট জেলা বাংলাদেশের ঢাকা ডিভিশনের অন্তর্ভুক্ত ছিল। সিলেট সম্বন্ধে এসময়ের বিবরণ History and statistics of Dhaka Division (১৮৬৭) গ্রন্থে আছে। ১৮৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে (দু অঞ্চলের মানুষের আয় ও লোকসংখ্যার সামঞ্জস্য বিধানে) ...সিলেট জেলাকে আসাম প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়। ...অতঃপর ১৮৭৪ সালে ১২ই সেপ্টেম্বর সিলেট জেলাকে নবগঠিত আসাম প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। (p99-100)
  • ১৮৬৭ সালে সিলেট জেলাকে সদর সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও করিমগঞ্জ এই চার ডিভিশনে ভাগ করে বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হয়। ...(কিন্তু অর্থাভাবের কারণে বিলম্ব হয় বলে) ১৮৭৭ সালে সর্বপ্রথম সুনামগঞ্জ সাবডিভিশন খোলা হয়। ১৮৭৮ সালে করিমগঞ্জ ও হবিগঞ্জ সাবডিভিশন খোলা হয়। ...১৮৮২ সালে দক্ষিণ শ্রীহট্ট বা মৌলভীবাজার সাবডিভিশন খোলা হয়। (p100)
  • ১৯০৫ সালের অক্টোবর পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ গঠিত হলে সিলেট এই প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত হয়। আবার ১৯১২ সালের ১লা এপ্রিল আসাম প্রদেশ পৃথক হলে সিলেট আসামে অন্তর্ভুক্ত হয়। (p101)
  • ...প্রাচীনকালে সিলেট জেলার উত্তর-পশ্চিমাংশে লাউড় নামে একখণ্ড রাজ্য ছিল। ...জনশ্রুতি অনুসারে প্রাচীনকালে ভগদত্ত নাম এক রাজা এই অঞ্চলে বাস করতেন। ময়মনসিংহের অন্তর্গত মধুপুর জঙ্গলেও নাকি তার বাড়ির চিহ্ন আছে। এই ভগদত্ত মহাভারতে উক্ত ভগদত্ত থেকে ভিন্ন ও অনেক পরের লোক। (p104)
  • প্রাচীনকালে সিলেট জেলা যে তিনটি স্বতন্ত্র রাজ্যে বিভক্ত ছিল জয়ন্তীয়া তার অন্যতম। ...জয়ন্তীয় রাজ্য আদিমকালে তিনটি অংশে বিভক্ত ছিল; যথা- জয়ন্তীয় পরগণা, জয়ন্তীয়া পাহাড় (খাসিয়া ও জয়ন্তীয় পাহাড়ের অন্তর্গত জোয়াই সাবডিভিশন) ও নওগাঁ জেলার সমভূমি। (p106)

মোটামুটি এ-ই। এখানে উল্লেখ্য যে, তাঁর মূল গ্রন্থটি ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়, যার তৃতীয় সংস্করণ বেরোয় ১৯৮৮-তে। তাই বারবার "সিলেট জেলা" কথাটির উল্লেখ লক্ষণীয়। আপাতত এ-ই। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ২২:০৪, ৭ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

প্রথমে মঈনুল ইসলাম ভাই কে ধ্যনবাদ, বিশ্বস্ত ও নির্ভযোগ্য তথ্য উপস্থাপন করার জন্য। অনেক দিন পরে হলেও আজ সিলেট বিভাগ নিবন্ধ আপনার উপস্থানার মাধ্যম প্রাণবন্ত হবে। একা একাই অনেক চেষ্টা-প্রচেষ্টা করে যাচ্ছিলাম সিলেট সম্পর্কিত প্রতিটি বিষয় সত্য তথ্যের দ্বারা উপস্থাপন করার। তর্ক-বিতর্কের খপ্পরের মাঝখানে প্রায় সময় নিজেকে অসহায় মনে হতো। মনে মনে অনেক প্রার্থনা করতাম, উইকিপিডিয়ান কেহ যদি কোন তথ্য দিয়ে সাহয্য করেন। কারণ এই নিবন্ধে গত তিন চার মাস হতে খুজে খুজে তথ্য যোগিয়ে স্থানে স্থানে উল্লেখ করেছিলাম, যা এখন প্রায়টিই গুলাটে হয়ে কোথায় যে আছে, বলতে পারি নাই। যাইহোক অনেক দেরী হলেও আপনি যে সাহায্য করেছেন তার জন্য ধন্যবাদতো দিতেই হয়। এখন লক্ষনীয় বিষয় হচ্ছে, কষ্টের বিনিময়ে আপনি যে সব বিষয় উপস্থান করেছেন প্রয়োজন মোতাবেক স্থানে এগুলো যদি কারো আপত্তি না থাকে লাগানোর জন্য আমি অনুরুধ করছি । আপনি একজায়গায় বলেছেন এবার পর্যালোচনার পালা। এ বিষয়ে আমি বলবো আমার কোন মন্তব্য করা না করা মানে নেই । কারণ হচ্ছে আমি সম্প্রতী একটি বিষয়ে বিবেচনা আর শুধু বিবেচনা করার জন্য সম্মানীত প্রশাসকগণের আলাপ পাতায় একটি আবেদন রেখেছিলাম। সেখান থেকে কোন সুরাহা ফেলাম না । বিবেচনার বিষয়টি দুষারুপের অন্তরায় আড়াল হয়ে গেল। জানি, প্রশাসকদের আলাপ পাতায় আপনি, সুব্রতা ও তানভির ভাই অংশ নিয়েছেন, তবুও বলার কারণ হচ্ছে বিবেচনার বিষয় যা ছিল সে সম্পর্কে ভাল মন্ধ কোন উত্তর ফেলাম না। যা দেখলাম অন্য বিষয়ে আলাপ করে একটি পর্যায়ে স্তব্ধতা আসে। আমি জানি উইকিপিডিয়ায় অনেক বিজ্ঞ জনেরা কাজ করেন। তা জেনেও নিজেকে জড়িয়েছিযলাম হয়তো ভুল শুদ্ধ করে হলেও কিছু একটা শিখতে পারবো। আর সে আশা নিয়ে আজও কাজ করছি। তাই পর্যালোচনা আপনারাই করেন এবং সিলেট বিভাগ নিবন্ধে আমার যুক্ত করা কোন বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকলে আলাপ পাতায় করেন, যতা সম্ভব উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ । Mdyusufmiah (আলাপ) ০২:৩০, ৮ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন


মঈনুল, তথ্যগুলো চমৎকার। এগুলো গুছিয়ে যোগ করা যেতে পারে। আর সৈয়দ মুর্তজা আলীর উপরেও একটা জীবনী ভুক্তির দরকার আছে।


তবে, একটা পরামর্শ দেই। এই নিবন্ধের যে ভজঘট অবস্থা, তাতে এগুলো সরাসরি নিবন্ধে যোগ করলে বিভ্রান্তি আরো বাড়বে। এক্ষেত্রে আপনি আপনার ইউজার স্পেসে "সিলেটের ইতিহাস" শুরু করে দিতে পারেন। সেখানে প্রাচীন কাল থেকে এখন পর্যন্ত নানা নির্ভরযোগ্য সূত্রের ভিত্তিতে ইতিহাসটা লেখা যাবে। সেটা একবার দাড়িয়ে গেলে নিবন্ধ নেমস্পেসে আনা এবং ঐ নিবন্ধকে সামারি স্টাইলে সংক্ষেপিত করে এই নিবন্ধের ইতিহাস অনুচ্ছেদে যোগ করা যাবে। বর্তমান নিবন্ধের ইতিহাস অনুচ্ছেদটি মেরামতের অযোগ্য, আমার পরামর্শমতে কাজ করলে সম্ভবত সময় অনেকটা বাঁচবে। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৪:৪৫, ৮ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

The link to the google book book posted above by Yusuf Bhai and the excerpts above researched by Moin are both excellent. I would encourage both of them to write more. I think Yusuf Bhai is new here. I would request him to be less sensitive about the contents of an article he might be so attached to. The article does not belong to any individual who writes it. Though Yousuf bhai, you started major portions of the Article; once written, it belongs to everyone, You and Ragib bhai alike. So if he mentions one part to be write in a style not so appropriate for encyclopedia or difficult to repair please dont take it as a personal attack. Rather take it as a compliment of sorts. You have entered some very important contributions. But the writing style needs to be changed and organized. That is not your responsibility alone. It is a responsibility of all of us. The quotations need to be cropped into only the relevant portions or re written in an objective viewpoint. Starting a new article on a region may pose very challenging. In fact when I first started writing on Birbhum I faced the same challenge of finding references. Many of the facts that I have myself seen (eg Baich khela) but could not find references for, had to be deleted as they would become original research. But I know I can always click on history of the article and add back that content once I find the reference for them. So once you invest some effort in wikipedia and then even if gets tagged or deleted, you can always retrive all your efforts if you can find an appropriate reference or learn to/(find somebody to help you) write it in encyclopedic style. It is always a humbling experience to learn to write at the beginning. Generally, experienced wikipedians like Ragib/Tanvir/Arnab etc may be able to guide you how to format or organize some contents in a more efficient way. I think what Ragib said about history portion being unworthy of repair, has to be taken in the right spirit. Nothing is impossible to repair. But there are many ways to repair something and he has merely stated a more efficient alternative. With regard to your pointing out that "citation needed" template is being added too frequently. Sometimes it is difficult to digest the fact that what you know for sure to be a "truth" is being challenged by somebody else. But the others or rest of the world has not experienced the truth that you have seen. So you too need to be empathetic to show them some evidence/reference to make it easy for them to learn something. That onus is on you, but there is no time limit- take your time. Even if it gets deleted or moved or tagged, everything is logged in history and can be reverted. The moment you find a good reference you do a great service of letting others/rest of the world know a fact that you knew and they didnt. So please continue gathering information and references and let us collaborate and get all the ocean of knowledge organized into a great encycloepdia. Please pardon my writing in English. I am hard pressed for time. But I hope my little input was of some use.--user:Dr.saptarshi

কপি-পেস্ট আছে সম্পাদনা

এই নিবন্ধে কপি-পেস্ট আছে বলে আশংকা হয়৤ দ্রস্টব্য: [৩] এবং [৪] ইত্যাদি৤ মূল উৎসটি খুঁজে বের করা দরকার৤ -- Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৪:৩৬, ২৮ এপ্রিল ২০১৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

কাচা হাতের লিখা, তবে কপি পেস্ট নয়। যে কোন ভাবে পরিক্ষা করে দেখতে পারেন । Mdyusufmiah (আলাপ)

ইতিহাস গোলকরা/লোকান হচ্ছে সম্পাদনা

জনাব Faizul Latif Chowdhury আপনি সিলেট বিভাগ এই নিবন্ধ কাজ করছেন আপনাকে জানাই অভিনন্দন। নিবন্ধ পরিস্করন বা মানসম্পোন্য অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়ার আড়ালে সম্পূন্য ইতিহাস গোলাটে করবেন সেটা ভাল মানায় না । তাই অনুরুধ করছি ইতিহাসের গুরুত্বপুর্ণ বিষয় গুলো রক্ষা করবেন । ধন্যবাদ আপনাকে ।Mdyusufmiah (আলাপ)

ভূ-প্রকৃতি এবং উপজেলা সম্পাদনা

আফতাব ভাই, সিলেট বিভাগের 'জলাশয়' এবং 'নদ-নদী' শিরোনামকে ভূপ্রকৃতি শিরোনামের ভেতরে নিতে চাইছি। আর সিলেট বিভাগের উপজেলাসমূহের একটা আলাদা অনুচ্ছেদের কোনো প্রয়োজন দেখছি না। বাংলাদেশের উপজেলা সমূহের তালিকা নিবন্ধে সিলেট বিভাগের উপজেলাসমূহের লিস্ট সুন্দর করে দেওয়া আছে। আপনার মতামত প্রত্যাশা করছি। -- আদিব (আলাপ) ০৪:৪৮, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সম্পাদনার অনুরোধ, ১৩ মে ২০২১ সম্পাদনা

মেজর আব্দুল ওয়াহেদ চৌধুর‍ী ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী ও পরে পাকিস্তা্ন সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ বাঙ্গালী সেনাকর্মকর্তা যিনি ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ট্রেনিং রেজিমেন্ট প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখেন। তিনি রেজিমেন্টের পিতৃতুল্য অধিনায়কদের অন্যতম। --103.60.175.75 (আলাপ) ১৫:১২, ১৩ মে ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

  কৃতি ব্যক্তিত্ব অনুচ্ছেদে যুক্ত করা হয়েছে —শাকিল হোসেন আলাপ ১৫:২১, ১৩ মে ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
"সিলেট বিভাগ" পাতায় ফেরত যান।