আলাপ:ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পরিবহন ব্যবস্থা

সাম্প্রতিক মন্তব্য: Ieahhiea কর্তৃক ৬ বছর পূর্বে "অপসারণের আপত্তি" অনুচ্ছেদে


অপসারণের আপত্তি সম্পাদনা

ভারত ও বাংলাদেশ এর রয়েছে অনেক পুরন ব্রাতিত্ত। ১৯৪৭ সালের পুর্বে ও দুটিদেশ এক ছিল। তখন একে ভারত বর্ষ নামে সবাই ছিন্ত। আর তখন কার ব্যবসাইরা তাদের বিভিন্ন প্রয়জনে বর্তমান ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে জাতায়ত করত। অনেকে আবার উচ্ছ শিক্ষা গ্রহনের জন্য ও যেত জদিও তখনকার জাতায়ত ব্যবস্থা ততটা ভাল ছিলনা। তাই মানুষ জন গরুর গাড়ি কিংবা ঘোড়ার গাড়ি ব্যবহার করে জাতায়ত করত। এতে তাদের প্রছুর সময় ব্যয় হোত এবং অনেক কস্ট হত। ১৯৪৭ সালে ভারত বর্শ শুধু মাত্র ধর্মিয় দাঙ্গা কমানর জন্য ধর্মের ভিত্তিতে বিভিক্ত হয়।

তখন যে যে অঞ্ছলে মুসলিম বেশি ছিল তারা পাকিস্তানের অধিনে আর যে অঞ্ছলে হিন্দু বেশি ছিল তারা ভারতের অধিনে ২ ভাগে বিভক্ত হয়ে পাকিস্তান ও ভারত ২ টি দেশ গঠিত হয়। বাংলাদেশ ছিল পাকিস্তানের অধিনে। পাকিস্তানের অপ্রত্যাশিত আছরনে এর কিছু বছর পর বাঙালিরা তাদের ন্যয্য মাত্রি ভাষার অধিকার আদায়ের জন্য বুকের তাজা রক্ত দিয়ে রাজ পথ রঞ্জিত করে। যার পলে তৈরি হয় একটি স্বাধীন রাষ্ট্র যার নাম বাংলাদেশ।

১৯৭১ সালের ১৬ ডিশেম্বর থেকে এর পথ ছলা শুরু অল্প অল্প করে গুছিয়ে আজকের এই স্থানে পৌঁছেছে । এই স্বাধীন বাংলা থেকে সর্বপ্রথম ১৯৯৯ সালে ঢাকা থেকে কলকাতায় যাতায়াতের গনপরিবহন ছালু হয় যার নাম ছিল কলকাতা ঢাকা বাস । এর পর ২০০১ সালে দুইটি দেশের যাত্রী যখন বেড়ে গেল, তখন ঢাকার আগারতলা থেকে আরেকটি গন পরিবহন ছালু করা হয় । আগে বাংলাদেশ থেকে ভারতের পথে ছলাছলের জন্য রেল লাইন খুব গুরুত্ত পুর্ন ছিল এটি ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান ভারতের যুদ্ধের সময় এটি বন্দ করে দেয়া হয় , এবং ২০০৮ সাল পর্যন্ত বন্দ থাকে । তার পর কলকাতা ও ঢাকার পথে মাইত্রেয়ি এক্সপ্রেস নামে একটি রেল ছালু হয় ।

এই গাড়ি গুল ছালু হওার পলে দুই দেশের যোগাযোগে নতুন মাত্রা যোগ হয়। 

যা আগার তলা থেকে ছেড়ে ত্রিপুরা হয়ে ভারতের উত্তর পূর্ব শিমানা দিয়ে প্রবেশ করে।

কলকাতা আগ্রাবাদ রাস্তা ১৯৮০ সালে ভারত বাংলাদেশ সরকার দুই দেশের মধ্যে ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ার জন্য একটি সড়ক পথ গড়ার শিদ্ধান্ত নেন। তারি ধারা বাহিকতায় ২০০৬ সালে গন পরিবহন ছলাছলের জন্য কলকাতার আগার তলা থেকে ত্রিপুরা বাংলাদেশ ভারতের শিমানা পর্যন্ত শড়ক পথ প্রস্তুতুতের জন্য ২ দেশের সরকার মিলে কাজ শুরু করে। তাই ২০০৭ সালে ১৭০০ কিলমিটারারের দুর্গম রাস্তাকে ৪০০ কিলমিটারের সর্টকার্ট রাস্তায় প্রস্তুত করেন। এর পলে ঢাকা থেকে সরাসরি কলকাতা যাওায়ার জন্য জাত্রিদের সময় ও খরছ দুই বেছে যায়। পলে দুই দেশের ব্যবসায়িক সম্পর্ক ও আর ব্রদ্ধি পায়।


২ জুন ২০১৫ সালে প্রায়  ২.৫২ বিলিয়ন রুপি খরছ করে কলকাতা থেকে  আগার তলার রাস্তা ১৬৫০ কিমি. থেকে ৫০০ কিমি করা হয়  যার পলে সরাসরি বাস ছলাছলে সহজ হয়। ২০১৫ সালের ৭ই জুন বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রে শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধান মন্ত্রি নরেন্দ্র মদি  উদ্ভোদন করেন। যা এখন খুব দ্রুত ও কম সময়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে জাতায়তের সুযোগ করে দিয়েছে।  ৩১ জুলাই ২০১৬ সালে  আবার দুই দেশের প্রধান মন্ত্রি  ডাক্তার মনমোহন সিং এবং শেখহাসিনা প্রায় ৯.৬৮ বিলিয়ন রুপি ব্যয়ে নতুন আরেক টা রেল লাইন করার ছুক্তি করেন । যা  ত্রিপুরার আগার তলা থেকে বাংলাদেশের দক্ষিন পুর্বের আখাউরা দিয়ে চট্রগ্রাম পোর্ট, সিলেট এবং ঢাকার পথে ছলাছল করবে।
২৮ অক্টবর ২০১৭ সালে বাংলাদেশ রেল মন্ত্রি মুজিবুল হার্ক বলেন ভারত ও বাংলাদেশ এক হয়ে ১২ যায়গায় রেললাইন স্থাপনের জন্য কাজ করছে। যা ভারত অ বাংলাদেশ কে আর ঘনিষ্ট করতে সাহায্য করবে। ভারত তিতাশ ও ভইরাব  নদির উপর রেইল সেতু তৈরির আগ্রহ প্রকাশ করেছে। 

বর্তমানে বাংলাদেশের খুলনা থেকে বান্ধান এক্সপ্রেস কলকাতার পথে জাত্রা করে। এবং আরেকটি রাজশাহী থেকে কলকাতার উদ্ধেশ্যে ছাড়ার পরিকল্পনা ছলছে বর্তমানে আমরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে বিভিন্ন ভাবে যেতে পারি বাস , ট্রেন কিংবা প্লেন বাংলাদেশের ঢাকা থেকে অনেক গুল বাস বর্তমানে ভারতে যাওয়া আসা করে বি আর টিসি, শ্যামলি , সোহাগ গ্রিনলিন,সউদিয়া ,সুরহারদা ইত্যাদি। এগুল ঢাকা, খুলনা অন্যন্য জেলা থেকে ভারতের বিভিন্ন শহরে সরাসরি যাতায়ত করে। এবং ভাড়াও তুলনা মুলক কম। রেল লাইনে ও কিছু রেল রয়েছে যেমন বাংলাদেশ রেল লাইন,ইন্ডিয়ান রেল লাইন মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন, বন্ধন এক্রপ্রেস , এছাড়া ও রয়েছে আকাশ পথে যাতায়তের সুজগ, তার জন্য রয়েছে বিভিন্ন কম্পানির বিমান যেমন জিতা এয়ার লাইন্স, এয়ার ইন্ডিয়া , চাথায় , চায়না সউথার্ন, ইত্তাদি

দয়া করে বানানের প্রতি যত্নশীল হবেন। আর আপনার শিরোনামের সাথে বর্ণনার কোনো মিল নাই। ইয়াহিয়া (আলাপ) ১৪:৩৬, ২৩ এপ্রিল ২০১৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন

"ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পরিবহন ব্যবস্থা" পাতায় ফেরত যান।