আলাপ:নতুন ক্যালিডোনিয়া

সাম্প্রতিক মন্তব্য: Zaheen কর্তৃক ৩ বছর পূর্বে "নিউ মানেই নতুন?" অনুচ্ছেদে

নিউ মানেই নতুন? সম্পাদনা

@Zaheen: ভাই, আপনি সম্প্রতি "নিউ ক্যালিডোনিয়া"কে "নতুন ক্যালিডোনিয়া" শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো নিউ থাকলেই কি নতুন হবে? অনুরূপ আরেকটি নিবন্ধ হলো "নিউ জিল্যান্ড" (নিউজিল্যান্ড)। এটা কি "নতুন জিভূমি" হবে? হবে না তো! এভাবে স্থান নামের ঢালাও বাংলাকরণ আমার কাছে অর্থহীন লাগছে। — আদিভাইআলাপ০৫:৪৭, ৩০ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন

এটা একটা ভালো প্রশ্ন। আমি আমার যুক্তির ধারাটা উপস্থাপন করছি, হয়ত তখন আপনার কাছে অর্থহীন লাগবে না। প্রথমত অঞ্চলটি একটি ফরাসিভাষী অঞ্চল। এর নাম নুভেল কালেদোনি। তাই একেবারে শুদ্ধ শিরোনাম দিতে চাইলে নুভেল কালেদোনি রাখা উচিত। সেটা আপাতত করিনি। দ্বিতীয়ত নুভেল কালেদোনি-র ইংরেজি করা হয়েছে "নিউ ক্যালিডোনিয়া"। সেটা ইংরেজিভষীদের জন্য ঠিক আছে। ঠিক একইভাবে বিশ্বের অন্যান্য সব ভাষাতে ফরাসি নুভেল-এর (অর্থাৎ "নতুন") যে অনুবাদ হয় সেই অনুবাদটা করা হয়েছে। যেমন স্পেনীয় ভাষায় করা হয়েছে "নুয়েভা কালেদোনিয়া", জার্মান ভাষায় করা হয়েছে "নয়কালেডোনিয়েন", রুশ ভাষায় করা হয়েছে " নোভায়া কালিয়েদোনিয়া", ইত্যাদি। অর্থাৎ বেশিরভাগ ভাষাতেই "নিউ" শব্দটিকে ঐ ভাষাতে অনুবাদ করে ব্যবহৃত করা হয়েছে, ইংরেজি নামের অন্ধ অনুকরণ করা হয়নি। সুতরাং বাংলাতেও "নতুন ক্যালিডোনিয়া" একইভাবে রাখলে কোনও সমস্যা হবার কথা না। এরকম উদাহরণ বাংলাতে আগেও করা হয়েছে, যেমন ভারতের রাজধানীর নাম মূল হিন্দি নয়াদিল্লি বা তার ইংরেজি অনুবাদ নিউ ডেলি কোনওটাই বাংলাতে অগ্রাধিকার দেয়া হয় না, বরং আমরা বাংলার মতো করে "নতুন দিল্লি" লিখি। এখন নিউজিল্যান্ড একটি ইংরেজিভাষী দেশ, সেক্ষেত্রে আমরা মূল ইংরেজি নামকে সম্মান দেখিয়ে নতুন জিভূমি লিখিনি। কিন্তু নুভেল কালেদোনি তো ফ্রান্সের অঞ্চল। এটা এখন ফরাসি থেকে ইংরেজি হয়ে ঘুরে এসে বাংলায় নেবার কোনও দরকার নেই। আর আপনার যে আশঙ্কা যে ঢালাওভাবে সবকিছুর বাংলা করা হবে, সেটা হচ্ছে আপনার দূরকল্পনা। এখানে একটা মোটামুটি অপরিচিত অঞ্চল নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে। বেশিরভাগ দেশের নামই বাংলায় স্থিতিশীল আছে। তবে বিশ্বের অনেক অঞ্চলের জন্যই বাংলায় কোনও আদর্শ নাম নেই। সেক্ষেত্রে হয় ১) স্থানীয় নামকে প্রাধান্য দেওয়া যায় (যেমন নুভেল কালেদোনি) অথবা ২) অন্যান্য ভাষার দিকে খেয়াল করে সেগুলির সাথে মিল রেখে আংশিক বাংলাকরণ করা যায় (যেমন নতুন ক্যালিডোনিয়া)। আর ইংরেজিভাষী দেশ হলে মূল ইংরেজি উচ্চারণটাই রাখা হয়, যেমন নিউ ইয়র্ক। ঢালাওভাবে এখানে কিছুই করা হচ্ছে না। তবে যেটা করা আমার মতে উচিত নয়, সেটা হল উপরের সুক্ষ্ম ব্যাপারগুলি বিবেচনা না করে ঢালাওভাবে ইংরেজি নামটাকে বাংলায় বসিয়ে দেওয়া। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:২৭, ৩০ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আরও একটু যোগ করি। প্রথমত, বাংলা ভাষাতে বিদেশী স্থাননামের বাংলা প্রতিবর্ণীকরণের বা বাংলা সংস্করণের ব্যাপারে এক ধরনের "দীনতা" আছে। বিশ্বের সমস্ত তাৎপর্যপূর্ণ স্থানগুলির নামের সবগুলিকে বাংলায় প্রতিবর্ণীকরণ এখনও করা হয়নি। সুতরাং এই দিক থেকে বাংলা এখনও "দরিদ্র" বা "দীন"। এসমস্ত ক্ষেত্রে বিশ্বকোষ বা জ্ঞানকোষ রচয়িতাদের দায়িত্ব নিয়ে এগোতে হয়। সেটা বাংলা ভাষায় বিরল। সুতরাং ডিজিটাল যুগে এসে বাংলা উইকিপিডিয়া এই "দীনতা" দূরীকরণে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ব্যাপারটা নিয়ে সাবধানে "কেস বাই কেস" আস্তে ধীরে আগাতে হবে। উপরে যেমনটা বললাম।

দ্বিতীয়ত, এ পর্যন্ত বাংলাতে বিশ্বের যেসব স্থাননামের প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়েছে, সেগুলিতে এক ধরনের "নৈরাজ্য" বা নিয়মকানুনের অভাব রয়েছে। বাংলাতে "পাপুয়া নিউ গিনি"র নাম সম্পূর্ণ ইংরেজি থেকে "কপি-পেস্ট" করে দেওয়া হয়েছে, কিন্তু ঠিক তার পাশের দেশ "পূর্ব তিমুর"-এর ক্ষেত্রে সুন্দর বাংলা শব্দ "পূর্ব" ব্যবহার করা হয়েছে। আফ্রিকাতে যখন "আপার ভোল্টা" স্বাধীন হয়ে নিজের নাম "বুর্কিনা ফাসো" করেছে, তখন আমরা সেটাকে আফ্রিকান ভাষা থেকে সম্পূর্ণ গ্রহণ করেছি। কিন্তু ফরাসি বলয়ভুক্ত দেশ "আইভরি কোস্ট"-এর সরকার যখন নিজের সরকারী নাম "কোত দিভোয়ার" বলে সবাইকে ডাকতে অনুরোধ করেছে, তখন আবার বাংলাদেশের অনেকের গা চুলকায়। অর্থাৎ বাংলাতে কোন্‌ দেশের নাম কী হবে, সেটা নিয়ে এক ধরনের আগামাথাহীন মগের মুল্লুকের মতো অবস্থা। ব্রাজিলের রাজধানীর নাম পর্তুগিজ ভাষায় ব্রাজিলিয়া-ই হয়, কিন্তু ইংরেজিতে দেশের নাম Z দিয়ে লেখা আর রাজধানীর নাম s দিয়ে লেখা বলে আমরা অন্ধের মতো "ব্রাসিলিয়া" লিখি। অথচ পর্তুগিজ ভাষায় ব্রাজিল ও ব্রাজিলিয়া দুটোই s দিয়ে লেখা হয় এবং উচ্চারণ হয় z-এর মতো। ইংরেজির অনুকরণে "প্যারিস" লিখি, কিন্তু ফরাসির মতো করে "মার্সেই"-ও লিখি। এরকম অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যাবে, যেখানে দেখা যায় স্বাধীন চিন্তাচেতনা ও ইংরেজির প্রতি এক অব্যক্ত আনুগত্যের সংঘাত। বাঙালি নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত, বিশ্ব সংস্কৃতির সাথে তাঁর যে যতসামান্য পরিচয়, তা হয়েছে ইংরেজির হাত ধরে, তাই দেশের নাম নিয়ে নিজস্ব স্বতন্ত্র চিন্তাচেতনা তো গড়ে ওঠেইনি, বরং ইংরেজি থেকে কোনওমতে ধার করে করে কাজ চালানোর মতো করে একটা কিছু বানিয়ে নেয়। যেহেতু অনেকেই ইংরেজিকে গুরু মেনে নিয়েছে, যাদের ইংরেজিপ্রীতি বেশি, তারা ইংরেজি নামই বেশি পছন্দ করেন। মূল স্থানীয় নাম বা বাংলাকৃত নামে তাদের এক ধরনের অব্যক্ত অ্যালার্জি বা চুলকানি বা খচখচানি থাকে, যা কথায় প্রকাশ পায় না, কিন্তু বাংলার প্রতি একটা অবজ্ঞা, অবহেলা প্রায়ই ঝরে পড়ে। এটা হতে পারে ব্রিটিশ উপনিবেশবাদ কিংবা নব্য মার্কিনী বিশ্বায়নমূলক পরোক্ষ উপনিবেশবাদের ভূত। বা হয়ত অন্য কিছু। সেই প্রসঙ্গে কথা না বাড়ানোই ভালো।

যাই হোক, আমি উপরে যেমনটা বললাম, বিদেশী স্থাননামের বাংলা প্রতিবর্ণীকরণের ক্ষেত্রে বাংলা ভাষাতে বিদ্যমান "দীনতা" আর "নৈরাজ্যের" দুই সমস্যাকে মোকাবেলা করার জন্য বাংলা উইকিপিডিয়ার সম্পাদক সম্প্রদায় খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে, যা ভবিষ্যতে বাংলা ভাষাকে এই ক্ষেত্রে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। এক্ষেত্রে শুধু হা করে ইংরেজির দিকে তাকালেই হবে না, বিশ্বের অন্যান্য ভাষার দিকেও তাকাতে হবে, আর নিজস্ব শব্দভাণ্ডারের দিকেও তাকাতে হবে। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৮:৪৪, ৩০ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@Zaheen: ভাই, আমার কথায় অন্যকিছু মনে নেবেন না। আমি পত্রপত্রিকায় নিউ ক্যালিডোনিয়া পড়েছি, তাই হঠাৎ স্থানান্তরের বিষয়টি একটু অদ্ভুত লেগেছে। বাংলা শব্দভাণ্ডার থেকে ব্যবহারকে আমিও সাধুবাদ জানাই। তবে কোত দিভোয়ারের ক্ষেত্রেই দেখুন, আফ্রিকার দেশ হয়েও ফরাসি বলয়ের মধ্যে আছে, ব্রাজিল পর্তুগিজ বলয়ে আছে; তেমনি ভারতবাসীরাও আংশিক ইংরেজি বলয়ের মধ্যেই থাকে। বাংলায় শব্দ থাকলেই সেটা ব্যবহার করলে কখনও দৃষ্টিকটুও হয়; টেলিভিশন কিংবা চেয়ার-টেবিলের ক্ষেত্রেই দেখুন না! ভারতবর্ষের বাইরে সারা পৃথিবীর খবর ইংরেজদের মাধ্যমে আমাদের দেশে এসেছে, যার কারণে প্যারিঁ প্যারিস হয়ে গেছে। তবে কোত দিভোয়ার কিংবা ইসোয়াতিনি, যাই বলুন স্থানীয় নামটি (যদি তা পূর্ব, বিষুবীয়-জাতীয় বৈশিষ্ট্য না বোঝায়), তাহলে স্থানীয় নামটির পক্ষে। তবে পাপুয়া নিউ গিনি হঠাৎ নতুন গিনি হয়ে গেলে বিভ্রান্তি তৈরি হবে না কি? — আদিভাইআলাপ১৪:০৪, ৩০ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আদিভাই, আমি কিছু মনে নেইনি। আপনি অনেকগুলি প্রসঙ্গের অবতারণা করেছেন, যেগুলি আলোচনাটাকে একটু ঘোলাটে করে দিয়েছে। আমি আবারও একে একে পরিস্কার করে উত্তর দিচ্ছি।
১) নিউ মানেই কি নতুন? -- না, দেশের নামে নিউ থাকলেই যে নতুন লিখতে হবে এমন কোনও সার্বজনীন নিয়ম এখানে প্রস্তাব করা হয়নি। এটা কেস বাই কেস একটা বিষয়।
২) তাহলে পাপুয়া নিউ গিনিকে কি পাপুয়া নতুন গিনি লেখা হবে? -- না। প্রথমত দেশের নামে নিউ-কে নতুন করতেই হবে এরকম কোনও সার্বজনীন নিয়ম এখানে প্রস্তাব করা হয়নি। তাছাড়া পাপুয়া নিউ গিনি বাংলাতে বহুদিন ধরে স্থিতিশীল একটি দেশের নাম।
৩) তাহলে কি নিউজিল্যান্ডকে নতুন জিভূমি লেখা হবে? --- না। ২নং উত্তর দেখুন।
৪) তাহলে নিউ ক্যালিডোনিয়াকে কেন নতুন ক্যালিডোনিয়াতে সরিয়ে নিয়েছেন ? -- একাধিক কারণে। প্রথমত আলোচ্য অঞ্চলটির কোনও স্থিতিশীল নামকরণ বাংলায় নেই। দেশটির প্রকৃত নাম ফরাসি "নুভেল কালেদোনি"। বাংলা গণমাধ্যমে নুভেল কালেদোনিকে নিয়ে প্রতিবেদনের সংখ্যা অত্যন্ত কম (নেট ঘাঁটলে ১০টাও উল্লেখ পাওয়া যাবে কি না সন্দেহ), সুতরাং নিউ-কে নতুন লিখলে এমন কোনও মহাভারত অশুদ্ধ হবে না। দ্বিতীয়ত, বিশ্বের অন্যান্য ভাষাতে নুভেল-এর অনুবাদ ঐ সব ভাষার নিজস্ব শব্দ দিয়ে করা হয়েছে, সুতরাং বাংলাতে সেটা করলে অন্যায্য কিছু হবে না। তৃতীয়ত, বাংলা ভাষাতে পূর্ব তিমুর, বিষুবীয় গিনি, ফরাসি পলিনেশিয়া, এরকম আরও অনেক উদাহরণ আছে যেখানে দেশের নামের প্রথমের বৈশিষ্ট্যসূচক অংশবিশেষকে বাংলায় লেখা হয়েছে, সুতরাং নিউ-কে নতুন লেখার ব্যাপারে কোনও বাধানিষেধ থাকার কথা না। চতুর্থত, বাংলাতে কোনও স্থান নামের শুরুতে "নতুন" লেখার পূর্বপ্রতিষ্ঠিত দৃষ্টান্তও আছে, যেমন নতুন দিল্লি। নতুন দিল্লি বললে আমার মনে হয় না কারও শুনতে খারাপ লাগে। সুতরাং নতুন ক্যালিডোনিয়া বললে কেন খারাপ লাগবে সেটা বোধগম্য নয়।
৫) ইকুয়েটরিয়াল-->বিষুবীয় এবং ইস্ট-->পূর্ব করা যাবে, কিন্তু নিউ--> নতুন করা যাবে না, কেননা শুনতে খারাপ, কেমন জানি লাগে, তাছাড়া বিভ্রান্তির সৃষ্টি হবে --> আমি আপনার সাথে একমত নই। এটা সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত পছন্দের ব্যাপার। নিউ-কে নতুন লিখলে কী বিভ্রান্তি হবে, তা আমার বোধগম্য নয়।
৬) বাংলা ভাষা আংশিক ইংরেজির বলয়ভুক্ত, তাই নিউ-কে নতুন করা উচিত নয় --> আমি এই ধরনের চিন্তার সাথে একমত নই। বাংলাতে ইংরেজির প্রভাব আছে, এটা ঠিক। কিন্তু ইংরেজিকে প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত নয় বলেই মনে করি। আমি উপরেই বলেছি যে বাংলা ভাষাতে বিদেশী স্থাননামের প্রতিবর্ণীকরণের ব্যাপারে "দীনতা" ও "নৈরাজ্য" আছে। এবং সেক্ষেত্রে আমি কেস অনুযায়ী উইকিসম্প্রদায়ের সম্পাদকদের আলোচনার ভিত্তিতে হয় কোনও অপ্রচলিত বিদেশী স্থানের বাংলা নামের ক্ষেত্রে হয় স্থানীয় ভাষার নামের সরাসরি প্রতিবর্ণীকরণ (যেমন নিস), আংশিক বাংলাকৃত নাম (যেমন- পূর্ব তিমুর), কিংবা ইংরেজিভাষী দেশের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ইংরেজি নাম (যেমন নিউ অরলিন্স) লেখার পক্ষপাতী আমি। এছাড়া ইংরেজি থেকে সরাসরি বাংলাতে আসা অত্যন্ত প্রচলিত সুপ্রতিষ্ঠিত নামগুলিকেও পরিবর্তন না করাই ভালো (যেমন পাপুয়া নিউ গিনি, নিউজিল্যান্ড), আমার মতে। তবে এগুলির জন্য কোনও সার্বজনীন নিয়ম হয়ত করা সম্ভব হবে না। তাছাড়া যেকোন নিয়মেরই ব্যতিক্রম থাকতে পারে। এটা আলোচ্য কেসের উপরে নির্ভর করবে। যেমন পাপুয়া নিউ গিনি-কে কেউ যদি পাপুয়া নতুন গিনি লিখতে চায়, তাহলে সে-সংক্রান্ত আলোচনা ঐ পাতাতে হবে। তখন ঐ বিশেষ কেস নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:১৬, ৩১ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন
"নতুন ক্যালিডোনিয়া" পাতায় ফেরত যান।