আলাপ:কীর্তন

সাম্প্রতিক মন্তব্য: Mehediabedin কর্তৃক ২ বছর পূর্বে "অপ্রাসঙ্গিক অনুচ্ছেদ “বৌদ্ধধর্মে”" অনুচ্ছেদে

কীর্তন সম্পাদনা

আমার মনে হয় বানানটি হবে "কীর্তন"। অনুগ্রহ করে অভিধানে খুঁজে দেখবেন। উইকিপিদিয়াতে বানান ভুল কাম্য নয়।--হিমিকা ০৩:০৫, ২৬ মে ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ভূল বানান পেলে ঠিক করুন, "সরিয়ে ফেলুন" লিঙ্কটি তো উপরে আছেই। ধন্যবাদ। --Ragib ০৩:২৩, ২৬ মে ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নতুন তথ্য যাচাই যোগ্যতা সহ সংযোজন করা হলো। প্রারম্ভিক নোটিশটি সরিয়ে ফেলা হোক। মামুন (আলাপ) ১৮:৫৭, ১৫ মে ২০১৫ (ইউটিসি)উত্তর দিন

অপ্রাসঙ্গিক অনুচ্ছেদ “বৌদ্ধধর্মে” সম্পাদনা

বৌদ্ধরা কীর্তন গায় না। বৌদ্ধধর্মের কোথাও “কীর্তন” শব্দটি নেই। তাই এই নিবন্ধে “বৌদ্ধধর্মে” কীর্তন জাতীয় অনুচ্ছেদ অপ্রাসঙ্গিক বলে প্রতীয়মান হয়। এই রকম অনুচ্ছেদ যোগ করার কোনো অর্থ হয় না। এ অনুচ্ছেদ লেখা হয়েছে: গাই বেকের মতে, সঙ্গীতের ঐতিহ্য সম্ভবত প্রাথমিক বৌদ্ধধর্মে বিকশিত হয়নি কারণ এটিকে ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য এবং এর মূল শিক্ষার সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ মনে করা হয়েছিল। পরবর্তীকালে বৌদ্ধ ধর্ম প্রচলিত সাহিত্যের সন্ন্যাস জপ বিকাশ করেছিল, বিশেষত ঐতিহ্যবাহী বজ্রযান এবং অন্যান্য মহাযান ঐতিহ্যে। বাংলার বৌদ্ধদের দ্বারা বুদ্ধের জীবন সম্বন্ধে মন্ত্র, গান ও নাটককে বুদ্ধ-সমীর্তন বলা হত।” প্রশ্ন আনে “জপ” আর কীর্তন কি সমস্থানীয়? এই নিবন্ধের শিরোনাম “বিভিন্ন ধর্মে কীর্তন” হলেও কথা ছিল। — Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৫:২৫, ১৮ অক্টোবর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@Faizul Latif Chowdhury কিন্তু এই অনুচ্ছেদটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় রয়েছে এবং নিবন্ধটির লেখক ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে নিবন্ধটি অনুবাদ করছেন। তাছাড়া বৌদ্ধধর্ম নামক অনুচ্ছেদ রয়েছে মানে এই নয় যে এই অনুচ্ছেদে কীর্তনের উল্লেখ থাকতেই হবে। অনুচ্ছেদটি বৌদ্ধ সংস্কৃতিতে কীর্তন বা কীর্তনের অনুরূপ কোন কিছু আছে কিনা সেটাও ব্যাখ্যা করার জন্য থাকতে পারে বা লেখা যেতে পারে (কারণ হিন্দু ও বৌদ্ধ সংস্কৃতির মাঝে মিল রয়েছে তাই কীর্তনের ব্যাপারে বৌদ্ধ ধর্মে কিছু আছে নাকি নেই তাই নিয়ে আলাদা অনুচ্ছেদ করাই যায়। আর না করা গেলে আমার মনে হয় অনেক ইহুদি নবির নিবন্ধ (যেমন যিরমিয়; দেখুন en:Jeremiah) থেকে ইসলাম সম্পর্কিত অনুচ্ছেদ বাদ পড়বে। আবার অনেকসময় সম্পর্ক বা পার্থক্য দেখানোর জন্য এরকম জাতীয় অনুচ্ছেদ রাখার প্রয়োজন হতে পারে। মেহেদী আবেদীন ১৫:৩৭, ১৮ অক্টোবর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
সব ভাষার প্রবন্ধ বা নিবন্ধ রচনার ক্ষেত্রে টেকস্ট-এ ‘প্রাসঙ্গিকতা’ বলে একটি মানদণ্ড আছে। ইংরেজী নিবন্ধে থাকলেই কোনো রচনা শুদ্ধ হয়ে যাবে কখনই এরকম ধারণা করা বা যুক্তি উত্থাপন করা সমীচীন হবে না। অন্ততঃ এক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিকতা নেই বলেই প্রসঙ্গটি উত্থাপনি করেছি।। মান্য যে চূড়ান্ত বিচারে ‘প্রাসঙ্গিকতা’ একটি আপেক্ষিক বিষয়। কিন্তু তারও সীমা আছে। উইকিপিডিয়ার রচনা এক প্রকার সাহিত্যও বটে। উৎকৃষ্ট সাহিত্যের মানদণ্ড সম্পর্কে সম্পাদকরা অবহিত থাকাবেন সেটাই কাঙ্ক্ষিত। গরুর রচনায় কেউ লিখতে পারেন যে গরু হরিণের মতো নদীতে নেমে পানি খায় না। তথ্য হিসাবে এটা বাস্তব হতে পারে। কিন্তু গরুর রচনায় এটা লেখার প্রয়োজন কি সত্যই আছে? বরং এটা প্রাসঙ্গিক হতে পারে যে গরুর চামড়ার তুলনায় ছাগলের চামড়ার কদর বেশী। কেউ যদি লিখে ফেলেন “ইসলামের দৃষ্টিতে কীর্তন” - তা সমর্থন করার সুযোগ কি আছে? এটা লিখতে গিয়ে কেন ইসলামে কীর্তন প্রসঙ্গ নেই তা ব্যাখ্যা করা কী স্বাভাবিক? কুরআন বা হাদিসে কোথাও তো কীর্তনের প্রসঙ্গ নেই! ... এই আলোচনাটি একটি নির্দিষ্ট নিবন্ধের নির্দিষ্ট অনুচ্ছেদ নিয়ে। এর জেনারাইলেজশনে যাওয়া সমীচীন না। সুতরাং যিরিময় দেখার প্রয়োজন নেই। -- Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৮:১১, ১৮ অক্টোবর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Faizul Latif Chowdhury কিন্তু প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে। বুদ্ধ-সমকীর্তন বলতে গেলে কীর্তনের সাথে খানিকটা হলেও সম্পর্কিত। বলা রয়েছে "বাংলার বৌদ্ধদের দ্বারা বুদ্ধের জীবন সম্বন্ধে মন্ত্র, গান ও নাটককে বুদ্ধ-সমীর্তন বলা হত"। এখানে "জপ" আর "কীর্তন" সমস্থানীয় না হলেও "গান" উল্লেখ রয়েছে আর কীর্তন বলতে গেলে গল্প বর্ণনার সংগীত রূপ। এছাড়াও যেহেতু বৌদ্ধ ধর্মেও অনেক উপাদান হিন্দু ধর্ম হতে নেওয়া তাই আলাদা অনুচ্ছেদে এখানে এটা দেখানো প্রয়োজন যে কীর্তন বা কীর্তনের মত কোন কিছু বৌদ্ধ ধর্মে প্রচলিত আছে কিনা। আর এখানে "ইসলামের দৃষ্টিতে কীর্তন" নামে কোন অনুচ্ছেদ রাখাটা অযৌক্তিক কেননা ইসলামের কোন উপাদান হিন্দু ধর্ম হতে নেওয়া হয়নি, কিন্তু বৌদ্ধ ধর্মের উপাদান সনাতন ধর্ম থেকে নেওয়া। আর সেই কারণের তুলনামূলক উদাহরণের জন্য যিরমিয়ের প্রসঙ্গ টানা হয়েছে কেননা ইসলাম আদর্শগতভাবে ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্মের সাথে সম্পর্কিত। আবার একইভাবে হিন্দু ধর্ম বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের সাথে সম্পর্কিত। এখানে আবার আপনি বৌদ্ধ ধর্মের সাথে ইহুদি ধর্মের সম্পর্ক দেখাতে চাইলে কেউ মানবেনা। কিন্তু উৎস সম্পর্কিত অনুচ্ছেদগুলো অগ্রহণযোগ্য নয়। তাই যিরমিয়ের উদাহরণ দেখাও এই ক্ষেত্রে অগুরুত্বপূর্ণ নয়। ইব্রাহিমীয় ও বৈদিক উৎসের আমার টানা এই উদাহরণ টি আলোচনায় আপনার লেখা গরুর রচনার উদাহরণের সাথে মেলাতে পারবেন কোন সমস্যা ছাড়াই, কোন অসুবিধাও হবেনা। মেহেদী আবেদীন ১৮:৪৪, ১৮ অক্টোবর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সূচনাবাক্য লেখার বিষয়ে সতর্কতা সম্পাদনা

সর্বজন বিদিত যে কীর্তন একপ্রকারের হিন্দুধর্মীয় ভক্তিমূলক গান, “নাম গান” ইত্যাদি বলে কথিত। কিন্তু নিবন্ধের প্রথম বাক্যের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। লেখা হয়েছে: “কীর্তন (সংস্কৃত: कीर्तन) সংস্কৃত শব্দ, যার অর্থ ধারণা বা গল্পের বর্ণনা করা, আবৃত্তি করা, বলা, বর্ণনা করা।” এটি যদি বিশ্বকোষ না হয়ে অভিধান হতো তা হলে এহেন ব্যুৎপত্তিমূলক শব্দ দিয়ে নিবন্ধের সূচনা সমীচীন হতো। যে কোনো নিবন্ধ লেখার সময় প্রথমেই প্রতিপাদ্য বিষয়টি সংক্ষেপে বর্ণনা বা ব্যাখ্যা করা উচিৎ। নিবন্ধের সূচনাংশ রচনার বিষয়ে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করাই বিধেয়। — Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৫:৩৯, ১৮ অক্টোবর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

"কীর্তন" পাতায় ফেরত যান।