আলাপ:ইবনে তাইমিয়া রচিত গ্রন্থসমূহ

সাম্প্রতিক মন্তব্য: মো. মাহমুদুল আলম কর্তৃক ২ বছর পূর্বে "শিরোনাম" অনুচ্ছেদে

শিরোনাম সম্পাদনা

@আফতাবুজ্জামান: শিরোনামের শুরুতে ইমাম শব্দটি বাদ দেওয়া হোক।–ধর্মমন্ত্রী (আলাপ) ১৭:১২, ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

করা হয়েছে। -- আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৭:১৫, ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@আফতাবুজ্জামান এবং Owais Al Qarni:, ইমাম বুখারী নিবন্ধে তো ইমাম শব্দটি বাদ দেওয়া হলো না?।।। 103.230.106.40 (আলাপ) ১৭:৫৫, ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
বাংলা ভাষায় ইবনে তাইমিয়া ইমাম ইবনে তাইমিয়া হিসেবে প্রসিদ্ধ নন। বাংলা ভাষাভাষী অঞ্চলে প্রধানত সুফি ধারার ইসলাম পালন হয়ে থাকে, যেটা ইবনে তাইমিয়ার ১৮০° বিপরীত।–ধর্মমন্ত্রী (আলাপ) ১৮:১৩, ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Owais Al Qarni:, ইবনে তাইমিয়ার পক্ষে বলছি না, আমার প্রশ্ন ইমাম প্রসঙ্গে, তাইমিয়ায় ইমাম না থাকলে বুখারীতেও থাকা উচিৎ না। আর বাংলায় ইসলামের কোন সংষ্করণ চলে এটা কেউ আপনার কাছে জানতে চায় নি, আর সেটা এখানে বিবেচ্য বিষয়ও না, ইসলাম যেখানেই চলুক, তা হবে কোরআন আর সহীহ হাদীস। আর সবার আগে থাকবে কোরআন ও সহীহ আমল অনুযায়ী নির্ভেজাল আকীদাহ, তারপর সে অনুযায়ী মধ্যমপন্থী সহীহ আমল। আল্লাহকে সর্বত্র বিরাজমান বানিয়ে নবী সাঃ কে কবরে জীবিত হাজির নাজির বানিয়ে নবীর কবরে গিয়ে নবী সাঃ এর কাছে সাহায্য চাইলে, জাল হাদীসের উপর আমল করলে আর তা প্রচার করলে, নবীর শাফাআতের লোভে আল্লাহকে বাদ দিয়ে নবীসাঃ কে খুশি করার চেষ্টা করলে নবী রাসূল আর ওলী আউলিয়াদের নামে বানোয়াট ঘটনা বানিয়ে তাদেরকে গায়েবী খবর আর ক্ষমতার কাণ্ডারী বানিয়ে শিরক করলে, নিজের মতের আলেমের মতকে কোরআন হাদীসের চেয়েও বেশি সঠিক বলে মনে করলে, কোরআন হাদীসের সাথে সাংঘর্ষিক হওয়া সত্ত্বেও জেনেবুঝে নিজের অহমিকা আর লোক দেখানো স্বার্থের কারণে ভুলকে ভুল বলে স্বীকার না করলে আর ভুলের উপরই জেনেবুঝে বহাল থাকলে, নবী কে নূরের তৈরি বলে আল্লাহর অংশ বানিয়ে শিরক করলে কুরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী ইমান আমল বাচবে কি না সেটাই ইসলামের বিচার্য বিষয়, এর জন্য সুফি সালাফি টাইটেল লাগে না। আকীদাহ ঠিক না থাকলে অসীম আমল করলেও কবুল হবে না। আকীদাহ ঠিক না থাকলে ইমানই থাকে না, ভূল আকীদাহ পোষণকারী লোক নামে মুসলমান হলেও আসলে আল্লাহর কাছে কাফের মুশরেকদের সমান, যতক্ষণ না আকীদাহ ঠিক করবে।103.230.106.40 (আলাপ) ১৮:২৮, ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
এত বড় রিপ্লাই দেওয়ার প্রয়োজন নাই, আপনাকে ইসলাম শেখানো আমার উদ্দেশ্য নয়। উইকিপিডিয়ায় নামকরণে প্রসিদ্ধি একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমি বলতে চেয়েছি, বাংলা ভাষায় যেহেতু সুফিবাদী ইসলাম চলে, সেহেতু ইবনে তাইমিয়া এখানে ইমাম হিসেবে প্রসিদ্ধি পাওয়ার প্রশ্নই আসে না। আর ওয়ার্ল্ড ওয়াইডও ইমাম বুখারী ইমাম হিসেবে প্রসিদ্ধ। সে অনুপাতে হাম্বলি বা সালাফিদের অনুপাত পৃথিবীতে কত? আর আপনি ৯ বছর ধরে উইকিপিডিয়ায় আছেন, আপনি নিশ্চয়ই জানেন, ক কেন হয়েছে, খ-ও হতে হবে, এরকম যুক্তি উইকিপিডিয়ায় খাটে না। সুতরাং এখানে পুরো আলোচনাটাই অপ্রাসঙ্গিক। নির্দিষ্ট আলোচনা নির্দিষ্ট পাতাতে করুন। ধন্যবাদ।–ধর্মমন্ত্রী (আলাপ) ১৮:৫২, ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনাকে কিছু জ্ঞান না দিয়ে পারছি না। আল-হিন্দুসিয়াত ওয়া তাসুর বাদ'আল ফিরাক আল-ইসলামিয়াত বিহা (হিন্দুধর্ম ও এর দ্বারা প্রভাবিত ইসলামী দলসমূহ) - আবু বকর মুহাম্মদ জাকারিয়া, দারুল আওরাক আল-সাকাফিয়াহ, ২০১৬ (আরবি ভাষায়) (পিডিএফ) এই বইটা পড়ুন, যেহেতু আপনি আরবি জানেন। হিন্দুধর্ম থেকেই মূলত সূফিবাদের উৎপত্তি হয়েছে। ইবনে তাইমিয়া তার তাসাউফ বইয়ে বলেছেন, বসরায় হিন্দু বৌদ্ধ যোগীদের সাথে মুসলিমদের যোগাযোগ ও তথ্য বিনিময় হত, সেখান থেকেই সুফিবাদের জন্ম। 103.230.107.59 (আলাপ) ০১:১০, ২৬ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
এতো দেখি হিন্দুবাদি কথা। সুফিবাদ কি সেটাই জানে না। -- মো. মাহমুদুল আলম (আলাপ) ১৬:৪৪, ১৮ জানুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
"ইবনে তাইমিয়া রচিত গ্রন্থসমূহ" পাতায় ফেরত যান।