আনোয়ার ইব্রাহীম
আনোয়ার ইব্রাহীম (জন্ম ১০ আগস্ট ১৯৪৭) মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী, রাজনীতিবিদ ও সাবেক বিরোধীদলীয় নেতা । আনোয়ার ইব্রাহিম ২৪ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মালয়েশিয়ার ১০ম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। তিনি মালয়েশিয়ার পিপলস জাস্টিস পার্টি সংগঠিত করেন।
আনোয়ার ইব্রাহীম | |
---|---|
General Chief of the People's Pact | |
কাজের মেয়াদ ২৮ আগস্ট ২০০৮ – ১৬ জুন ২০১৫ | |
পূর্বসূরী | ওয়ান আজিজাহ ওয়ান ইসমাইলি |
উত্তরসূরী | Position abolished |
বিরোধীদলীয় নেতা | |
কাজের মেয়াদ ২৮ আগস্ট ২০০৮ – ১৬ মার্চ ২০১৫ | |
প্রধানমন্ত্রী | আব্দুল্লাহ আহমদ বাদাবী নাজীব রাজাক |
পূর্বসূরী | ওয়ান আজিজাহ ওয়ান ইসমাইলি |
উত্তরসূরী | ওয়ান আজিজাহ ওয়ান ইসমাইলি |
নির্বাচনী এলাকা | Permatang Pauh |
Permatang Pauh আসনের মালয়েশিয় সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ২৮ আগস্ট ২০০৮ – ১৬ মার্চ ২০১৫[১] | |
পূর্বসূরী | ওয়ান আজিজাহ ওয়ান ইসমাইলি |
উত্তরসূরী | ওয়ান আজিজাহ ওয়ান ইসমাইলি |
সংখ্যাগরিষ্ঠ | 15,671 (২০০৮) 11,721 (২০১৩) |
কাজের মেয়াদ ২৯ মার্চ ১৯৮২ – ১৪ এপ্রিল ১৯৯৯ | |
পূর্বসূরী | জাবিদি আলী |
উত্তরসূরী | ওয়ান আজিজাহ ওয়ান ইসমাইলি |
সংখ্যাগরিষ্ঠ | ১৪,৩৫২ (১৯৮২) 10,479 (১৯৮৬) 16,150 (১৯৯০) 23,230 (১৯৯৫) |
মালয়েশিয়ার ৭ম উপ-প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১ ডিসেম্বর ১৯৯৩ – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৯৮ | |
প্রধানমন্ত্রী | মাহাথির মোহাম্মদ |
পূর্বসূরী | গাফর বাবা |
উত্তরসূরী | আব্দুল্লাহ আহমদ বাদাবি |
প্রেসিডেন্ট, মালেশিয়া আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় | |
কাজের মেয়াদ ১৯৮৮ – ১৯৯৮ | |
চ্যান্সেলর | আহমাদ শাহ |
পূর্বসূরী | হুসেইন অন |
উত্তরসূরী | নাজিব রাজাক |
Chairman of the Development Committee of the বিশ্ব ব্যাংক and the আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল | |
কাজের মেয়াদ মার্চ ১৯৯৮ – সেপ্টেম্বর ১৯৯৮ | |
পূর্বসূরী | Driss Jettou |
উত্তরসূরী | Tarrin Nimmanahaeminda |
President of the UNESCO General Conference | |
কাজের মেয়াদ ১৯৮৯ – ১৯৯১ | |
পূর্বসূরী | Guillermo Putzeys Alvarez |
উত্তরসূরী | Bethwell Allan Ogot |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | Cherok Tok Kun, Bukit Mertajam, Penang, Malayan Union (now Malaysia) | ২০ এপ্রিল ১৯৪৭
রাজনৈতিক দল | ইউনাইটেড মালয় ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন (1982–1998) পিপলস জাস্টিস পার্টি (2006–present) |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | বারিসন ন্যাশনাল (1982–1998) পাকাতান রাকাত (২০০৬-২০১৫) |
দাম্পত্য সঙ্গী | ওয়ান আজিজাহ ওয়ান ইসমাইলি |
সন্তান | ছয় জন নুরুল ইজ্জাহ আনোয়ার Nurul Nuha Anwar Mohd Ehsan Anwar Nurul Ilham Anwar Nurul Iman Anwar Nurul Hana Anwar |
পিতামাতা | Ibrahim Abdul Rahman Che Yan Hussein |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ইউনিভার্সিটি অফ মালয় ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ মালয়েশিয়া |
ধর্ম | ইসলাম |
ওয়েবসাইট | anwaribrahimblog.com |
আনোয়ার ইব্রাহীম ইউনাইটেড মালয় ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন বা ইউএমএনও ( UMNO ) এর সদস্য থাকাকালীন সময়ে ১৯৯৩-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং ১৯৯১-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত অর্থ মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু পরে তিনি প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ কর্তৃক বরখাস্ত হন। এবং দুর্নীতি ও সমকামিতার দায়ে জেলহাজতে প্রেরিত হন।
জন্ম
সম্পাদনাআনোয়ার ইব্রাহীম ১৯৪৭ সালে মালয়েশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় পেনাং রাজ্যের চিরোক তক্কুন গ্রামে এক মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ইব্রাহীম আব্দুল রহমান একজন হাসপাতালের কর্মচারী ছিলেন এবং পরবর্তীকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। তার মা চে ইয়েন হুসেন একজন গৃহিণী ছিলেন।
শিক্ষা
সম্পাদনাআনোয়ার ইব্রাহীম তার শিক্ষাজীবন তার নিজ গ্রামে শুরু করেন। তিনি মালয় কলেজ কুয়ালা কানজার থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন। ইউনিভার্সিটি অফ মালয় থেকে মালয় স্টাডিজ এ অনার্স এবং ১৯৭৪-৭৫ সালে জেলে থাকা অবস্থায় মাস্টার্স সমাপ্ত করেন।
প্রাথমিক জীবন (১৯৬৮-১৯৮২)
সম্পাদনাআনোয়ার ইব্রাহীম তার ছাত্রজীবনে ১৯৬৮-১৯৭১ সাল পর্যন্ত ন্যাশনাল ইউনিয়ন অব মালয়েশিয়ান মুসলিম স্টুডেন্টস এর সভাপতি ছিলেন। একই সময়ে তিনি ইউনিভার্সিটি অব মালয়া মালয় ল্যাংগুয়েজ সোসাইটির সভাপতি ছিলেন।
১৯৭১ সালে মুসলিম ইয়ুথ মুভমেন্ট অব মালয়েশিয়া সংগঠিত হলে এর সহযোগী প্রতিষ্ঠাতা ও প্রো কমিটির সদস্য ছিলেন এবং একই বছর তিনি মালয়েশিয়ান ইয়ুথ কাউন্সিল এর ২য় সভাপতি নির্বাচিত হন।
রাজনৈতিক জীবন (১৯৮২-১৯৯৮)
সম্পাদনাআনোয়ার ইব্রাহীম একজন ইসলামপন্থী নেতা (যিনি মুসলিম ইয়ুথ মুভমেন্ট অব মালয়েশিয়ার সহযোগী প্রতিষ্ঠাতা ও ২য় সভাপতি) হওয়ার পরেও ১৯৮২ সালে প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদের উদারপন্থী দল ইউনাইটেড মালয় ন্যাশনাল অরগনাইজেশন এ যোগ দেন এবং সাংস্কৃতি মন্ত্রীর দায়িত্ব লাভ করেন। তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার দ্রুত পরিবর্তন করতে থাকে। ১৯৮৩ সালে যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী, ১৯৮৪ সালে কৃষি মন্ত্রী এবং ১৯৮৬ সালে শিক্ষা মন্ত্রী হন। শিক্ষা মন্ত্রীর পদ তার মালয়েশিয়ার ভবিষ্যৎ উপ -প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দ্বার খুলে দেয়।
শিক্ষা মন্ত্রী হওয়ার পর আনোয়ার "ন্যাশনাল স্কুল কারিকুলাম " প্রনয়ণ করেন। মালয়েশিয়ার জাতীয় ভাষার নাম "বাহাসা মালয়েশিয়া " থেকে বাহাসা মেলায়ু এ পরিবর্তন করেন। ১৯৮৮ সালে তিনি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মালয়েশিয়ার দ্বিতীয় প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পান এবং ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তাতে অধিষ্ঠিত ছিলেন। [২] ১৯৮৯ সালে ইউনেস্কো সাধারণ অধিবেশন এর ২৫তম সভাপতি নির্বাচিত হন।
সংস্কার আন্দোলন ও পার্টি গঠন
সম্পাদনাপ্রধানমন্ত্রী মাহাথির বিন মোহাম্মদ আনোয়ারকে উপ -প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে বরখাস্ত করলে, আনোয়ার ও তার সমর্থকরা "সংস্কার আন্দোলন "(ইংরেজি: refomasi movement) শুরু করে। এ আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা বারিসন ন্যাশনাল সরকারের নীতি বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বিলোপ করা। ১৯৯৮ সালে কুয়ালালামপুরে এ্যাপেক সম্মেলনে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট আল গোর প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ও অন্যান্য এ্যাপেক প্রতিনিধিদের সামনে আনোয়ার ও তার সংস্কার আন্দোলনের সমর্থনে ভাষণ দেন।
সংস্কার আন্দোলনের নেতা কর্মীদের নিয়ে ১৯৯৯ সালে আনোয়ার ন্যাশনাল জাস্টিস পার্টি গঠন করে। এবং ৯৯ সালের সাধারণ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্যে parti Islam se Malaysia, ডেমোক্রেটিক এ্যাকশন পার্টি ও নব গঠিত ন্যাশনাল জাস্টিস পার্টি নিয়ে "বারিসন অল্টারনেটিভ" নামে বিরোধী জোট গঠন করেন। ২০০৩ সালের আগস্টে আনোয়ারের পরামর্শে তার স্ত্রী ওয়ান আজিজাহ ন্যাশনাল জাস্টিস পার্টি ও মালয়েশিয়ান পিপলস্ পার্টি একীভূত করে পিপলস্ জাস্টিস পার্টি গঠন করে। ২০০৮ সালের এপ্রিল মাসে PKR, PAS এবং DAP মিলে পাকাতান রাকাত নামে জোট গঠন করেন। যা ২০০৮ সাধারণ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে এবং ৩১টি আসন জয়লাভ করে বিরোধী দলে পরিণত হয়। [৩]
বিরোধীদলীয় নেতা(২০০৮-বর্তমান)
সম্পাদনাএরপর ২০১৮ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে মাহাথিরের নেতৃত্বাধীন পাকাতান হারাপান জোট ২২২ আসনের পার্লামেন্টে ১১২ আসনে বিজয়ী হয়। এর মধ্যে আনোয়ারের পিকেআর পায় ৪৮ আসন।
রাজকীয় ক্ষমা: নির্বাচনে আনোয়ারের জোট বিজয়ী পর মাহাথির মোহাম্মদ তাকে সাধারণ ক্ষমার আওতায় মুক্তি দেয়ার কথা বলেছিলেন। ১৬ মে তাকে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ফলে তিনি আবারো রাজনীতিতে ফিরতে পারবেন। বুধবার রাজকীয় ক্ষমার বিষয়ে আলোচনার পর তাকে মুক্ত ঘোষণা করে ক্ষমা প্রশ্নে গঠিত কমিটি।
মালয়েশিয়ার রাজা ইয়াং দি পারতুয়ান এগংয়ের কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, আনোয়ারের মুক্তি নিয়ে চলমান প্রক্রিয়ার অগ্রগতি নিয়ে সন্তুষ্ট রাজা।
বিরোধী জোটের নেতৃত্ব নেওয়ার সময় মাহাথির চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন, জোট ক্ষমতায় এলে তিনি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেবেন। তবে এর দুই বছরের মধ্যে আনোয়ার ইব্রাহিমের মুক্তি নিশ্চিত করে তার কাছে সরকারপ্রধানের দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন তিনি। শপথ নিয়ে মাহাথিরও বলেছিলেন, দ্রুতই আনোয়ারের মুক্তি নিশ্চিত করবেন তিনি।বন্ধু থেকে শত্রু, শত্রু থেকে ফের বন্ধু।
মাহাথির মোহাম্মদ এবং আনোয়ার ইব্রাহিম দুজন প্রথমে বন্ধু, তারপর শত্রু ও পরে জোটের মিত্র হয়েছেন। তাদের এমন পরিবর্তনশীল সম্পর্কই গত তিন দশক ধরে মালয়েশিয়ার রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে। এমনকি জোটের ভবিষ্যৎও এই দুজনের সম্পর্কের ওপরই নির্ভর করছে।
আনোয়ার ইব্রাহিম ও মাহাথির মোহাম্মদ একসময় ঘনিষ্ঠ মিত্র ছিলেন। কিন্তু মতপার্থক্যের জেরে ১৯৯৮ সালে উপ-প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে আনোয়ার ইব্রাহিমকে সরিয়ে দেন মাহাথির। এরপর সমকামিতার অভিযোগে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। তবে রাজনৈতিক পালাবদলের ধারাবাহিকতায় সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাককে হটাতে তারা আবার মিত্রে পরিণত হন।
মালয়েশিয়ার রাজনৈতিক অঙ্গনে বহুল আলোচিত নাম আনোয়ার ইব্রাহিম। এক সময় মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করা আনোয়ার ইব্রাহিম তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে নানা উত্থান-পতনের সম্মুখীন হয়েছেন।
এই আনোয়ার ইব্রাহিম ইস্যুতেই মাহাথিরকে পশ্চিমা গণমাধ্যম সাফল্যের সঙ্গে চিত্রিত করতে পেরেছিল যে, মাহাথির আধুনিক মালয়েশিয়ার প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে নিজেকে আসীন করতে পারলেও তার উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক ভাবমূর্তি সংকটাপন্ন। তৃতীয় বিশ্বের গড়পড়তা কর্তৃত্বপরায়ণ শাসকের কাতারেই তার স্থান। উন্নত গণতান্ত্রিক বিশ্বের কোনো কুলীন নেতার মর্যাদা তার জন্য 'নৈব চ নৈব চ'।
কিন্তু মুসলিম বিশ্বের ইতিহাসে এক অনন্য সাধারণ নজির সৃষ্টি করেছেন মাহাথির। উন্নয়ন দর্শন ছাড়াও ভুল স্বীকার, ক্ষমা প্রদর্শন, এবং শত্রুকে মিত্র হিসেবে মেনে নেয়ার মতো কয়েকটি বিষয় মাহাথিরের কাছ থেকে শেখার আছে বিশ্ব নেতাদের। তবে এতদিন যারা বলে আসছিলেন যে, মাহাথির উন্নয়নের গণতন্ত্রে বিশ্বাসী, সদাশয় স্বৈরাচার এবং বিরোধী দলীয় মতামত কম গ্রাহ্য করেছেন, এবারের অনন্য পর্বে তাকে সেই অভিধায় ফেলা যাবে না। শত্রুকে মিত্র হিসেবে মেনে নিয়ে যে অনন্য নজীর স্থাপন করেছে তা বিশ্বের ইতিহাসে বিরল।
দেশটির প্রভাবশালী গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনধিক দুই বছর তিনি ক্ষমতায় থাকবেন। এরপর সম্ভবত আনোয়ার ইব্রাহিমের কাছে ক্ষমতা ছাড়বেন। আসলে ‘সম্ভবত’ নয়, আনোয়ার ও তার স্ত্রীর (নবনিযুক্ত উপ-প্রধানমন্ত্রী ওয়ান আজিজা) সঙ্গে তার পরিষ্কার সমঝোতার ফল হলো, তার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে সক্ষম হওয়া। এটাও এক পরিহাস যে, তিনি একদা তথাকথিত সমকামিতার অভিযোগে মিত্র থেকে শত্রুতে রূপান্তরিত হওয়া যে আনোয়ার ইব্রাহিমকে কারাগারে পুরেছিলেন, সেই আনোয়ারের আশীর্বাদ ও তার দলের সমর্থিত প্রার্থী হিসেবেই মাহাথির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Anwar disqualified as MP since Mar 16, says speaker"। The Malaysian Times। ১ এপ্রিল ২০১৫। ৬ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "International Islamic University Malaysia"। ১২ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Archives"। ৬ মে ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |