আজিজুল হক (বীর বিক্রম)
শহীদ আজিজুল হক (জন্ম: ১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫১ - মৃত্যু: ২২ নভেম্বর, ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর বিক্রম খেতাব প্রদান করে।[১]
আজিজুল হক | |
---|---|
জন্ম | ১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫১ |
মৃত্যু | ২২ নভেম্বর, ১৯৭১ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
পরিচিতির কারণ | বীর বিক্রম |
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
সম্পাদনাআজিজুল হকের জন্ম নোয়াখালী জেলার সদর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের সফিপুর গ্রামে। তার বাবার নাম মমতাজ মিয়া এবং মায়ের নাম জমিলা খাতুন। তার স্ত্রীর নাম আংকুরের নেছা। তার তিন মেয়ে। [২]
কর্মজীবন
সম্পাদনামুজাহিদ বাহিনীর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আজিজুল হক ১৯৭১ সালে বাড়িতে কৃষি কাজ করতেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি যুদ্ধে দেন। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে লুৎফর রহমান নিজের চেষ্টায় নোয়াখালীতে আলাদা একটি বাহিনী গঠন করেন। লুৎফর রহমান ছিলেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের চাকুরিরত ছিলেন। আজিজুল হক তার সঙ্গে যোগ দেন। লুৎফর রহমানের বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধারা দেশের ভেতরে থেকেই নোয়াখালী জেলার বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ করেন। বগাদিয়ায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লুৎফর রহমানের বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধারা কয়েকবার সম্মুখ যুদ্ধ করেন।
পুরস্কার ও সম্মাননা
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না" | তারিখ: ১৮-০১-২০১২[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ একাত্তরের বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় জীবনগাঁথা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা স্মারকগ্রহন্থ। জনতা ব্যাংক লিমিটেড। জুন ২০১২। পৃষ্ঠা ১৩২। আইএসবিএন 9789843351449।