অ্যাশলি ব্লেজার বাইডেন (জন্ম ৮ ই জুন, ১৯৮১) হলেন একজন আমেরিকান সমাজকর্মী, কর্মী, সমাজসেবী এবং ফ্যাশন ডিজাইনার। তিনি মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন এবং ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেনের কন্যা। তিনি ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ডেলাওয়্যার সেন্টার ফর জাস্টিসের নির্বাহী পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এই কেন্দ্রে প্রশাসনিক ভূমিকা পালনের পূর্বে তিনি শিশু, তরুণ ও তাদের পরিবাররের জন্য ডেলাওয়্যার পরিষেবা বিভাগে কাজ করেছিলেন।

অ্যাশলি বাইডেন
২০১৬ সালে অ্যাশলি বাইডেন
জন্ম
অ্যাশলি ব্লেজার বাইডেন

(1981-06-08) ৮ জুন ১৯৮১ (বয়স ৪২)
শিক্ষাটিউলেন বিশ্ববিদ্যালয়(স্নাতক)
পেন্সিল্‌ভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (স্নাতকোত্তর)
পেশা
  • সমাজকর্মী, কর্মী
  • ফ্যাশন ডিজাইনার
রাজনৈতিক দলডেমোক্র্যাটিক
দাম্পত্য সঙ্গীহাওয়ার্ড ক্রেইন (বি. ২০১২)
পিতা-মাতাজো বাইডেন (পিতা)
জিল বাইডেন (মাতা)

শৈশব ও শিক্ষাজীবন সম্পাদনা

অ্যাশলি বাইডেন ১৯৮৮ সালের ৮ই জুন ডেলাওয়্যার উইলমিংটনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[১][২] তার পিতা জো বাইডেন আমেরিকার রাষ্ট্রপতি এবং প্রাক্তন সহ-রাষ্ট্রপতি। তার মা জিল বাইডেন পেশায় একজন শিক্ষিকা।[৩] তিনি হান্টার বাইডেন, প্রয়াত বিউ বাইডেন এবং প্রয়াত নাওমি বাইডেনের সৎবোন, তারা তিনজন জো বাইডেনের প্রথম স্ত্রী নিলিয়া হান্টারের কন্যা।[৪][৫] বাইডেন অ্যাডওয়ার্ড ফ্রান্সিস ব্লুইটের ত্রৈপুরুষিক নাতনি।[৬] তিনি তার বাবার দিক থেকে ইংরেজ, ফরাসি ও আইরিশ বংশোদ্ভূত এবং মায়ের দিক থেকে ইংরেজ, স্কটিশ এবং সিসিলীয় বংশোদ্ভূত।[৭][৮][৯]

ব্যক্তিজীবন সম্পাদনা

তিনি চিকিৎসক হাওয়ার্ড কেরিনের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।

কর্মজীবন সম্পাদনা

অ্যাশলি বাইডেন কলেজের পড়াশোনা শেষ করার পরে সামাজিক কাজে কর্মজীবন শুরু করার আগে কয়েক মাস যাবৎ উইলমিংটনের একটি পিৎজার দোকানে পরিচারিকা হিসাবে কাজ করেছিলেন।[১০] তিনি ফিলাডেলফিয়ার কেনসিংটনে চলে গিয়েছিলেন এবং নর্থ-ওয়েস্টার্ন হিউম্যান সার্ভিসেস চিল্ড্রেন্স রিচ ক্লিনিকে সহায়ক বিশেষজ্ঞ হিসাবে কাজ শুরু করেছেন।[১১]

২০১০ সালে তিনি পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ সোস্যাল পলিসি অ্যান্ড প্র্যাকটিস থেকে সমাজকর্মে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন।[১২][১৩] জন বার্সা স্নাতকদের মধ্যে তিনি জন হোপ ফ্র্যাঙ্কলিন আমেরিকান বর্ণবাদ বিরোধী লড়াইয়ে পুরস্কারপ্রাপ্ত বারো জন স্নাতকধারীদের মধ্যে একজন।[১৪]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

 

  1. "Timeline of Biden's Life And Career"। Associated Press। আগস্ট ২৩, ২০০৮। সেপ্টেম্বর ২৫, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৬, ২০০৮ 
  2. Phillips, Hedy (মে ১৪, ২০২০)। "Get to Know All of Joe Biden's Kids and Grandkids!"POPSUGAR Family 
  3. "Ashley Biden and Howard Krein (Published 2012)"। জুন ৩, ২০১২ – NYTimes.com-এর মাধ্যমে। 
  4. McBride, Jessica (আগস্ট ২১, ২০২০)। "Ashley Biden, Joe's Daughter: 5 Fast Facts You Need to Know" 
  5. Igoe, Katherine J. (সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২০)। "Joe Biden's Youngest Daughter, Ashley, Lives the Most Low-Key Life of His Kids"Marie Claire 
  6. Gehman, Geoff (মে ৩, ২০১২)। "Vice President Joe Biden Discusses American Innovation"Lafayette College। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৫, ২০২০ 
  7. "Joey From Scranton: VP Biden's Irish Roots"। মার্চ ২০, ২০১৩। 
  8. Witcover, Jules (অক্টোবর ১১, ২০১০)। "Joe Biden : a life of trial and redemption"। New York : William Morrow/HarperCollins – Internet Archive-এর মাধ্যমে। 
  9. Roberts, Amy Argetsinger and Roxanne (জুন ১, ২০০৯)। "Obamas' Chow: Politically Palatable"The Washington Post 
  10. Politico (ডিসেম্বর ১৮, ২০১৪)। "Women Rule Keynote: Vice President Joe Biden"। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১১, ২০২০ 
  11. "Ashley Biden - Biography & News"News Break। ১ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২১ 
  12. "Ashley Biden, Daughter of the Vice President, to Speak at Rutgers' School of Social Work Convocation"rutgers.edu 
  13. Walsh, Savannah (আগস্ট ১৯, ২০২০)। "All About Ashley Biden, Joe's Youngest Daughter With a Civically-Minded Fashion Label"Elle 
  14. Writer, By Claudia Vargas, Inquirer Staff। "At Penn, Biden speaks at daughter's graduation"inquirer.com 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা