অর্ডার অব দ্যা স্টার অব ইন্ডিয়া
অর্ডার অব দ্যা স্টার অব ইন্ডিয়া হলো ব্রিটিশ ভারতে তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক স্থানীয় ভারতীয় প্রজা ও বিভিন্ন রাজ্যের যুবরাজদের মধ্যে বিশ্বস্ততা, ন্যায়পরায়ণতা ও মেধার সাথে ব্রিটিশ রাজের বিভিন্ন সাফল্যে অবদান রাখার স্বীকৃতি স্বরূপ প্রদত্ত সম্মানসূচক খেতাব।[১]
মোস্ট এক্সালটেড অর্ডার অব দ্যা স্টার অব ইন্ডিয়া | |
---|---|
নাইট গ্রান্ড কমান্ডার অর্ডার অব দ্যা স্টার অব ইন্ডিয়া'র একটি পদক | |
প্রদানকারী যুক্তরাজ্যের রাজতন্ত্র | |
ধরণ | সেনা-পরিচালনায় সম্মননা |
প্রতিপাদ্য বিষয় | স্বর্গীয় আলো আমাদের পাথেয় (Heaven's Light Our Guide) |
প্রদান করা হয় | সম্রাটের সন্তুষ্টিতে |
অবস্থা | ১৯৪৭ সালে সর্বশেষ প্রদান ২০০৯ সাল হতে অপ্রদত্ত |
সাম্রাজি্যক | রাণী এলিজাবেথ, দ্বিতীয় |
স্তর |
|
Former grades | নাইট কম্পানিয়ন |
পরিসংখ্যান | |
প্রবর্তনকাল | ১৮৬১ |
পদমর্যাদার স্তর | |
পরবর্তী সম্মাননা (উচ্চতর) | অর্ডার অব দ্যা বাথ |
পূর্ববর্তী সম্মাননা (নিম্নতর) | অর্ডার অব সেন্ট মাইকেল এন্ড সেন্ট জর্জ |
স্টার অব ইন্ডিয়ার স্মারক ফিতা |
ইতিহাস
সম্পাদনারানী ভিক্টোরিয়া ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৮৬৮ সালে রাজকীয় ঘোষণার মাধ্যমে এই খেতাব এর প্রচলন করেন,[১] যার আনুষ্ঠিক সূচনা হয় ১৯৬১ সালের ২৫ জুনের এক গেজেট ঘোষণার মাধ্যমে।[২]
উদ্দেশ্য
সম্পাদনাএই খেতাব প্রদানের উদ্দেশ্য সম্পর্কে ঘোষণাপত্রে বলা হয়:[১]
সম্মানসূচক খেতাব প্রদানের দ্বারা মেধা, ন্যায়পরায়ণতা ও বিশ্বস্ততাকে স্বতন্ত্র ভাবে চিহ্নিত করা যুবরাজদের নিকট একটি রীতিতে পরিণত হয়েছিলো, এ কারণেই অন্যদেরকে তার সমকক্ষ হওয়ার মতো করে তৈরি করার জন্য বিশিষ্ট সেবার স্বীকৃতি দেয়া যেতে পারে, যেনো তারা ভালো কাজে উৎসাহিত হয় এবং অন্যদের দ্বারা অনুকরণীয় হয়।
আরও দেখুন
সম্পাদনা- নাইট।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ সিরাজুল ইসলাম (জানুয়ারি ২০০৩)। "অর্ডার অব দ্যা স্টার অব ইন্ডিয়া"। সিরাজুল ইসলাম। বাংলাপিডিয়া। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "নং. 22523"। দ্যা লন্ডন গেজেট (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ জুন ১৮৬১।