প্রবেশদ্বার:মিয়ানমার

প্রবেশদ্বারএশিয়ামিয়ানমার

ကြိုဆိုပါတယ်။ / মিয়ানমার প্রবেশদ্বারে স্বাগতম

মিয়ানমার (বর্মী: မြန်မာ, [mjəmà]), যার দাফতরিক নাম মিয়ানমার সংঘ প্রজাতন্ত্র (বর্মী: ပြည်ထောင်စု သမ္မတ မြန်မာနိုင်ငံတော်‌, [pjìdàuɴzṵ θàɴmədaa̰ mjəmà nàiɴŋàɴdɔ̀]) এবং যা ব্রহ্মদেশ, বর্মা বা বার্মা নামেও পরিচিত, হল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় মূলভূখণ্ডের বৃহত্তম দেশ এবং ২০১৭ সালের হিসেব মতে এর জনসংখ্যা প্রায় ৫৪ মিলিয়ন। মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমে বাংলাদেশভারত, উত্তর-পূর্বে চীন, পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বে লাওসথাইল্যান্ড এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে আন্দামান সাগরবঙ্গোপসাগর অবস্থিত। দেশটির রাজধানী নেপিডো এবং বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুন

তৎকালীন বার্মার গণতান্ত্রিক সরকারের উৎখাতের পর ১৯৮৯ সালে সেখানকার সামরিক সরকার বার্মার নতুন নামকরণ করে "মিয়ানমার" এবং প্রধান শহর ও তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের নতুন নাম হয় "ইয়াঙ্গুন"। তবে গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেক অনুসারীই এই নামকরণের বিপক্ষে। ২১ অক্টোবর ২০১০ থেকে দেশটির জাতীয় সঙ্গীত ও নতুন জাতীয় পতাকা প্রবর্তন করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

সূচীপত্র
নির্দিষ্ট বিষয় দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন

নির্বাচিত নিবন্ধ - নতুন ভুক্তি দেখুন

সমাবেশ কক্ষ

ইয়াঙ্গুন বিশ্ববিদ্যালয় (ইংরেজি: University of Yangon; এবং Yangon University; বর্মী: ရန်ကုန် တက္ကသိုလ်, উচ্চারিত: [jàɴɡòʊɴ tɛʔkəθò]), যার সাবেক নাম রেঙ্গুন কলেজ, রেঙ্গুন বিশ্ববিদ্যালয় এবং রেঙ্গুন কলা ও বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়, হলো ইয়াঙ্গুনের কামায়ুৎ শহরে অবস্থিত মায়ানমারে আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতির সবচেয়ে প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় এবং মায়ানমারের সবচেয়ে পরিচিত বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত শিল্প, বিজ্ঞান এবং আইনের বিভিন্ন শাখায় মূলতঃ স্নাতক-পূর্ব এবং স্নাতক-পরবর্তী ডিগ্রী (স্নাতক, স্নাতকোত্তর, স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা এবং ডক্টরেট) প্রদান করে থাকে। ১৯৯৬ সালের ছাত্র বিক্ষোভের পর হতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাস হতে কোনো পূর্ণ-কালীন স্নাতক ডিগ্রি দেওয়া হয়নি। ২০১৪ সাল হতে দেশের সেরা ছাত্রদের জন্য স্নাতক ডিগ্রি দেয়ার চল পুনরায় শুরু করা হয়। বর্তমানে রাস্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি নেয়ার সুযোগ দেয়া হয় স্নাতক-পূর্ব শিক্ষার্থীদের আর স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমার সুযোগ রয়েছে সামাজ কার্ম এবং ভূতত্ত্ব বিষয়ের ক্ষেত্রে।

ইয়াংন বিশ্ববিদ্যালয় তার ইতিহাস জুড়ে গণ-আন্দোলন গড়ে ওঠার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে গড়া তিনটি জাতীয় আন্দোলনই (১৯২০, ১৯৩৬ এবং ১৯৩৮) রেঙ্গুন বিশ্ববিদ্যালয় হতে শুরু হয়েছিল। ঔপনিবেশিকতা বিরোধী আন্দোলনের নেতারা, যেমন জেনারেল অাং সান, ইউ নু, নে উইন এবং উ থান্ট প্রমুখ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিক্ষোভের এই ঐতিহ্য ঔপনিবেশিকতা পরবর্তী যুগ - ১৯৬২, ১৯৭৪, ১৯৮৮ এবং ১৯৯৬-এও অব্যাহত ছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত ভুক্তির তালিকা
মিয়ানমার (বার্মা নামেও পরিচিত) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মূল ভূখণ্ডের সবচেয়ে উত্তর-পশ্চিম দেশ। এটি ইন্দোচীন উপদ্বীপে অবস্থিত মূল ভূখণ্ডের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার উত্তর-পশ্চিমতম দেশ। ২৬১২২৮ বর্গ মাইল (৬৭৬,৫৭৮ বর্গ কিমি) এলাকা নিয়ে এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মূল ভূখণ্ডের বৃহত্তম। ঘুড়ি আকৃতির দেশটি মালয় উপদ্বীপের পশ্চিম উপকূল বরাবর ১২৭৫ মাইল (২০৫০ কিমি) পর্যন্ত ১০' উত্তর থেকে ২০' উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত প্রসারিত। এটি হিমালয়ের দক্ষিণ-পূর্বে, ভারতীয় এবং ইউরেশীয় পাতগুলো বরাবর অবস্থিত। এর পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর এবং এর দক্ষিণে আন্দামান সাগর। দেশটি পশ্চিমে আরাকান পর্বতমালা এবং পূর্বে আধিপত্য বিস্তারকারী শান মালভূমি সহ বিভিন্ন পর্বতশ্রেণীর মধ্যে অবস্থিত। কেন্দ্রীয় উপত্যকা অঞ্চলের মাঝে ইরাবতী নদী আছে, এটি দেশের সবচেয়ে অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ নদী যার অববাহিকায় বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুন যেখানে ৩৯.৫ মিলিয়ন মানুষ বাস করে। দেশটিতে ১৩৫টি সরকারীভাবে স্বীকৃত গোষ্ঠী সহ অনেক বৈচিত্র্যময় জাতিগত গোষ্ঠীর আবাসস্থল। এটি কৌশলগতভাবে ভারত মহাসাগরের জাহাজ চলাচলের রুটগুলোর নিকটে অবস্থিত। এর প্রতিবেশী দেশগুলো হলো চীন, ভারত, বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড এবং লাওস। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নগর, রাজ্য ও অঞ্চল - নতুন ভুক্তি দেখুন

রাখাইন রাজ্য (বর্মী: ရခိုင်ပြည်နယ် রাখাইন উচ্চারণ [ɹəkʰàiɴ pɹènè] রাখাইঁ প্রেনে; বর্মী উচ্চারণ: [jəkʰàiɴ pjìnɛ̀] ইয়াখাইঁ প্‌য়িনে; সাবেক আরাকান অঞ্চল) বার্মার একটি প্রদেশ, পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত। এর উত্তরে ছিন রাজ্য, পূর্বে ম্যাগওয়ে অঞ্চল, ব্যাগো অঞ্চল এবং আয়েইয়ারওয়াদি অঞ্চল, পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর-পশ্চিমে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগ। আরাকান পর্বত, যার সর্বোচ্চ চূড়া ভিক্টোরিয়া শৃঙ্গের উচ্চতা ৩,০৬৩ মিটার (১০,০৪৯ ফু) , রাখাইন প্রদেশকে মূল বার্মা থেকে পৃথক করে রেখেছে। রাখাইন রাজ্যে চেদুবা এবং মাইঙ্গান দ্বীপের মত বড় কিছু দ্বীপ আছে। রাখাইন রাজ্যের আয়তন ৩৬,৭৬২ বর্গকিলোমিটার (১৪,১৯৪ মা) এবং এর রাজধানীর নাম সিতওয়ে (বর্মী: စစ်တွေ রাখাইন উচ্চারণ সাইক্‌টুয়ে; সিক্‌টুয়ে; সাবেক আকিয়াব)। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

মিয়ানমারের ইতিহাস - নতুন ভুক্তি দেখুন

১৯৪২ সালের ১ এপ্রিলে ইয়েনাংযাং তৈল ক্ষেত্রে এর দৃশ্য জাপানিদের অভিযানে ধ্বংস হওয়ার পরে
বার্মায় জাপানি আক্রমণ তথা জাপানের বার্মা অভিযান দ্বারা জাপানের বার্মা বিজয় -কে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় থিয়েটার-এর উদ্বোধনী পর্ব বলা যায় যেটি ১৯৪২ থেকে ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত চার বছরেরও বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। অভিযানের প্রথম বছরে জাপানি সেনাবাহিনী (থাই ফায়াপ আর্মি এবং বার্মিজ বিদ্রোহীদের সহায়তায়) ব্রিটিশ সাম্রাজ্য এবং চীনা বাহিনীকে বার্মা থেকে হটে যেতে বাধ্য করে। তারপরেই বার্মায় জাপানি দখল কায়েম হয় এবং একটি নামমাত্র স্বতন্ত্র বার্মিজ প্রশাসনিক সরকার গঠিত হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত জীবনী - নতুন ভুক্তি দেখুন

মোহাম্মদ আবদুল গাফফার (১৯১০-১৯৬৬), যিনি আবদুল গাফফার নামেও পরিচিত, ছিলেন বার্মার আরাকানের (বর্তমানে রাখাইন রাজ্য, মিয়ানমার) একজন রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৪৭ সালে বুথিডং থেকে ব্রিটিশ বার্মার আইনসভায় নির্বাচিত হন। ১৯৪৮ সালে বার্মার স্বাধীনতার পর বার্মার রাষ্ট্রপতি সাও শো থাইক ১৯৪৯ সালে আরাকানের তদন্ত কমিশনের সাত সদস্যের একজন হিসাবে গাফফারকে নিযুক্ত করেন। গাফফার ১৯৫২ সালে আকিয়াব পশ্চিম নির্বাচনী এলাকা থেকে জাতীয়তা চেম্বারে নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৫৬ সালে মংডু থেকে নির্বাচিত হন। তিনি প্রধানমন্ত্রী ইউ নু সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় সচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

গাফফার বার্মার সবচেয়ে বেশি শতাংশ ভারতীয় আরাকানের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের সদস্য ছিলেন। ১৯৪৯ সালে গাফফার আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসন তদন্ত কমিশনের কাছে একটি স্মারকলিপি পেশ করেন যাতে আরাকানি ভারতীয়দের এই অঞ্চলের স্থানীয় ভারতীয় নাম রোহাংরোহান-এর উপর ভিত্তি করে "রোহিঙ্গা" হিসেবে বর্ণনা করা হয। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

গৃহবিবাদ ও গণহত্যা - নতুন ভুক্তি দেখুন

রাখাইন রাজ্যে সংঘটিত ২০১২ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হচ্ছে মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা ও রাখাইনদের মধ্যে চলমান সংঘর্ষের ঘটনাপ্রবাহ। দাঙ্গাটির সূত্রপাত হয় জাতিগত কোন্দলকে কেন্দ্র করে এবং উভয় পক্ষই এতে জড়িত হয়ে পরে। অক্টোবর মাসে এটি সকল নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধের দাঙ্গা হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। দাঙ্গার তাৎক্ষণিক কারণ জানা যায় এক রাখাইন তরুণীকে কয়েকজন মুসলিম কর্তৃক ধর্ষণ ও হত্যার এবং এর ফলে রাখাইন বৌদ্ধদের দ্বারা ১০জন মুসলিম রোহিঙ্গাকে আহত করা প্রধান কারণ। দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়লে, মিয়ানমার সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দাঙ্গা কবলিত এলাকায় কারফিউ জারি করে এবং সৈন্য মোতায়েন করে। ১০জুন রাখাইনে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয় এবং সামরিক বাহিনীকে ঐ অঞ্চলের প্রশাসনিক দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। চলমান দাঙ্গায় অনেকেই নিহত হয়। ২২শে আগস্ট সরকারিভাবে ৮৮ জনের নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করা হয় – রোহিঙ্গা ৫৬ এবং ৬০ রাখাইন। আনুমানিক ৯০,০০০ লোক বাস্তুচ্যূত হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। প্রায় ২,৫২৮টি বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয় যাদের বেশিরভাগই ছিল রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর। দাঙ্গায় বার্মিজ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বে্র অভিযোগ পাওয়া যায়। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে এক তরফাভাবে রোহিঙ্গাদের ব্যাপক গণ গ্রেফতার এবং ধরপাকড়ের অভিযোগ উঠেছে।

সরকারের প্রাথমিক পদক্ষেপে জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন,অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এবং অন্যান্য মানবাধিকার সংস্হাগুলো প্রশংসা করলেও মূলত মিয়ানমার সরকারের কয়েক দশকের পরিকল্পিত বৈষম্যের কারণে রোহিঙ্গারা গণগ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে যায়। মিয়ানমারের রাষ্ট্রপ্রধান থেইন সেইনের রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের বাইরে পাঠানোর প্রস্তাব জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার এবং কিছু মানবাধিকার সংস্হা সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে। কিছু সাহায্য প্রদানকারী সংস্হা রোহিঙ্গাদের ক্যাম্প থেকে বিচ্ছিন্ন করে, অবমাননাকর আচরণ করে এবং মানবিক সাহায্য প্রদানকারী সংস্হার কর্মীদের গ্রেফতার করে রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সংকট সৃষ্টির জন্য মিয়ানমার সরকারকে দায়ী করেছেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত চিত্র- নতুন চিত্র দেখুন

মিয়ানমার সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র

অন্যান্য প্রবেশদ্বার

বিষয়শ্রেণীসমূহ

বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন

আপনি যা করতে পারেন

  • মিয়ানমার বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধ অথবা মায়ানমার বিষয়ক বিভিন্ন (নিম্নের) টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নতুন নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • বিদ্যমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • মিয়ানমার সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • মিয়ানমার সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|মিয়ানমার}} যুক্ত করতে পারেন।

বিষয়

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে মিয়ানমার
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে মিয়ানমার
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে মিয়ানমার
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে মিয়ানমার
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে মিয়ানমার
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে মিয়ানমার
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে মিয়ানমার
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে মিয়ানমার
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে মিয়ানমার
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন