প্রবেশদ্বার:পিংক ফ্লয়েড

পিংক ফ্লয়েড প্রবেশদ্বার


পিংক ফ্লয়েড ১৯৬৫ সালে গঠিত লন্ডন ভিত্তিক ব্রিটিশ রক ব্যান্ড। ১৯৬০-এর দশকের শেষের দিকে লন্ডনের আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড হিসেবে তাদের দার্শনিক গানের কথা, সম্প্রসারিত সুরারোপ (কম্পোজিশন), ধ্বনিত নিরীক্ষণ এবং বিস্তৃত সরাসরি পরিবেশনার জন্য দলটি ব্রিটিশ সাইকেডেলিক ব্যান্ড হিসেবে শীর্ষস্থানীয় হয়ে উঠে। তারা প্রোগ্রেসিভ রক ঘরানার নেতৃস্থানীয় ব্যান্ড, যাদের কেউ কেউ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রোগ্রেসিভ রক ব্যান্ড হিসেবে উল্লেখ করে।

১৯৬৫ সালে স্থাপত্যবিদ্যার শিক্ষার্থী সিড ব্যারেট (গিটার ও মূল কন্ঠ), নিক মেইসন (ড্রাম), রজার ওয়াটার্স (বেস ও কন্ঠ) এবং রিচার্ড রাইট (কিবোর্ড ও কন্ঠ)- এই চারজন তরুণের সমন্বয়ে পিংক ফ্লয়েড গঠিত হয়। ব্যারেটের নেতৃত্বাধীনে দলটি দুটি চার্ট তালিকাভুক্ত একক এবং দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন (১৯৬৭) নামে একটি সফল আত্মপ্রকাশ অ্যালবাম প্রকাশ করে। ১৯৬৭ সালের ডিসেম্বরে, পঞ্চম সদস্য হিসেবে গিটারবাদক ডেভিড গিলমোর দলে যোগদান করেন। ১৯৬৮ সালের এপ্রিলে, মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটায় ব্যারেট দল ত্যাগ করেন। ওয়াটার্স, ব্যান্ডের প্রধান গীতিকার এবং ধারণাগত নেতা হয়ে ওঠেন, পাশাপাশি তাদের সমালোচক নন্দিত এবং বাণিজ্যিকভাবে সফল দ্য ডার্ক সাইড অব দ্য মুন (১৯৭৩), উইশ ইউ ওয়্যার হেয়ার (১৯৭৫), অ্যানিম্যাল্‌স (১৯৭৭), দ্য ওয়াল (১৯৭৯) এবং দ্য ফাইনাল কাট (১৯৮৩) অ্যালবামের ধারণা উদ্ভাবন করেন। ১৯৮২ সালের পিংক ফ্লয়েড – দ্য ওয়াল অ্যালবামের উপর ভিত্তি করে নির্মিত সঙ্গীতধর্মী চলচ্চিত্রটি দুটি বাফটা পুরস্কার জিতেছে। এছাড়াও ব্যান্ডটি সাতটি চলচ্চিত্রের স্কোর পরিচালনা করেছে।

ব্যক্তিগত দুশ্চিন্তায় থাকার দরুন, ১৯৭৯ সালে রাইট পিংক ফ্লয়েড ত্যাগ করেন; ১৯৮৫ সালে একই পথ অনুসরণ করেন ওয়াটার্স। গিলমোর এবং মেইসন পিংক ফ্লয়েড হিসাবে নিজেদের অব্যাহত রাখেন। পরবর্তীতে সক্ষিপ্ত সময়ের জন্য রাইট পুনরায় ব্যান্ডে যোগ দিয়েছিলেন। এরপর তারা তিনজন তৈরি করেন আরও দুটি অ্যালবাম— অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্‌স অব রিজন (১৯৮৭) ও দ্য ডিভিশন বেল (১৯৯৪)— এবং পরবর্তীতে দীর্ঘকাল নিস্ক্রিয় থাকার আগ পর্যন্ত দলটির সঙ্গীত সফর অব্যাহত রাখেন। প্রায় দুই দশক সময় পরে, ২০০৫ সালে লাইভ এইট নামে বৈশ্বিক সচেতনতা অনুষ্ঠানে পিংক ফ্লয়েড হিসেবে পরিবেশন করতে ব্যারেট ব্যতীত দলের বাকি সদস্যরা সর্বশেষবার একত্রিত হয়েছিলেন। ব্যারেট মারা যান ২০০৬ সালে, এবং রাইট ২০০৮ সালে। পিংক ফ্লয়েডের সর্বশেষ স্টুডিও অ্যালবাম দি এন্ডলেস রিভার (২০১৪), ওয়াটার্সকে ছাড়াই রেকর্ড করা হয়, এবং যা মূলত তাদের অপ্রকাশিত সঙ্গীত উপাদানের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত। ২০২২ সালে, গিলমোর এবং মেইসন পিংক ফ্লয়েডকে সংস্কার করে রুশ-ইউক্রেনীয় যুদ্ধের প্রতিবাদে "হেই, হেই, রাইজ আপ!" গানটি প্রকাশ করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত নিবন্ধ - অন্যগুলো দেখান

ইন দ্য ফ্লেশ সফর, যা অ্যানিম্যাল্‌স সফর হিসেবেও পরিচিত, ছিল ইংরেজ রক ব্যান্ড পিংক ফ্লয়েডের অ্যানিম্যাল্‌স অ্যালবামের সমর্থনে একটি কনসার্ট সফর। এটি দুটি ভাগে বিভক্ত, যার একটি ইউরোপে এবং অপরটি উত্তর আমেরিকায়। সফরটিতে বৃহৎ ফাঁপা শুকরাকৃতির পুতুলের পাশাপাশি একটি পাইরেটেকনিক "জলপ্রপাত" উপস্থাপন করা হয়েছিল। সে সময় র্পযন্ত যেটি ছিল বৃহত ও সবচেয়ে বিস্তৃত মঞ্চ, এবং বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা থেকে ব্যান্ডটিকে রক্ষা করার জন্য ছাতার মতোন চাঁদোয়া। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আরো পড়ুন...

"মানি" ব্রিটিশ প্রোগ্রেসিভ রক ব্যান্ড পিংক ফ্লয়েডের ১৯৭৩ সালের অ্যালবাম দ্য ডার্ক সাইড অব দ্য মুন থেকে একটি গান। রজার ওয়াটার্স রচিত গানটি এলপি রেকর্ডের দ্বিতীয় পাশের প্রথম গান।

একক গান হিসাবে মুক্তিপ্রাপ্ত, এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যান্ডটির প্রথম হিট হয়ে ওঠে, ক্যাশ বক্স ম্যাগাজিনে ১০ নম্বর এবং বিলবোর্ড হট ১০০ তালিকায় ১৩ নম্বরে অবস্থান নেয়। "মানি" সাধারণত উল্লেখযোগ্য এর অস্বাভাবিক

সময় স্বাক্ষরের, এবং অর্থ সম্পর্কিত সাউন্ড এফেক্ট টেপ লুপ (যেমন নগদ নিবন্ধক বা ক্যাশ রেজিস্ট্রারের রিং এবং পয়সার ঝঙ্কার)-এর কারণে, যা পর্যায়ক্রমে গান জুড়ে একাধিকবার শোনা যায়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আরো পড়ুন...

নির্বাচিত জীবনী - অন্যগুলো দেখান

রিচার্ড উইলিয়াম রাইট (ইংরেজি: Richard William Wright) (জুলাই ২৮, ১৯৪৩ – সেপ্টেম্বর ১৫, ২০০৮) ছিলেন একজন ইংরেজ সঙ্গীতজ্ঞ, সুরকার, গায়ক ও গীতিকার। তিনি প্রোগ্রেসিভ রক ব্যান্ড পিংক ফ্লয়েডের একজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, কিবোর্ডবাদক এবং গায়ক হিসেবে শুধুমাত্র একটি ব্যতীত সমস্ত অ্যালবামে সঞ্চালন করেছেন, যার মধ্যে, দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেটস্ অব ডউন (১৯৬৭), দ্য ডার্ক সাইড অব দ্য মুন (১৯৭৩), উইস ইউ ওয়্যার হেয়ার (১৯৭৫), দ্য ডিভিশন বেল (১৯৯৪) অর্ন্তভূক্ত; এবং তাদের সমস্স সফরে তিনি বাজিয়েছিলেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আরো পড়ুন...

স্টুডিও অ্যালবাম - অন্যগুলো দেখান


মোর ব্রিটিশ রক ব্যান্ড পিংক ফ্লয়েডের প্রথম সাউন্ডট্র্যাক এবং তৃতীয় স্টুডিও অ্যালবাম। এটি ১৯৬৯ সালের ১৩ জুন ইএমআই কলাম্বিয়া থেকে যুক্তরাজ্যে এবং ৯ আগস্ট টাওয়ার রেকর্ডস থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হয়। এটি ১৯৬৯ সালের একই নামের চলচ্চিত্রের জন্য নির্মিত সাউন্ডট্র্যাক, যেটি প্রাথমিকভাবে ইবিজায় ধারণকৃত বারবেট শ্রোডারের পরিচালনায় অভিষেক চলচ্চিত্র। এটি ছিল প্রাক্তন ব্যান্ড নেতা সিড ব্যারেটের কোন প্রকার সাহচার্য ব্যাতীত ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম।

অ্যালবামটি যুক্তরাজ্যের শীর্ষ দশটি হিট অ্যালবামের একটি ছিল, তবে এটি মিশ্র পর্যালোচনা লাভ করেছিল। যদিও পরবর্তী বছরগুলিতেএর বেশকিছু গান সরাসরি পরিবেশনায় জনপ্রিয় হয়ে উঠে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আরো পড়ুন...

নির্বাচিত চিত্র - অন্যগুলো দেখান


১৯৭১ সালে পিংক ফ্লয়েড; ছবিটি মেডল অ্যালবামের ভেতরের প্রচ্ছদে ব্যবহৃত


আরো মিডিয়া...

উপ-বিষয়শ্রেণী

সহযোগী উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে পিংক ফ্লয়েড
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে পিংক ফ্লয়েড
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে পিংক ফ্লয়েড
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে পিংক ফ্লয়েড
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে পিংক ফ্লয়েড
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে পিংক ফ্লয়েড
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে পিংক ফ্লয়েড
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে পিংক ফ্লয়েড
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে পিংক ফ্লয়েড
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা