গালিভার’স ট্রাভেলস
গালিভার'স ট্রাভেলস (ইংরেজি: Gulliver's Travels, গালিভারের ভ্রমণবৃত্তান্ত) হল অ্যাংলো-আইরিশ লেখক ও ধর্মযাজক জোনাথন সুইফট রচিত একটি ইংরেজি উপন্যাস। বইটির পুরো নাম ট্রাভেলস ইনটু সেভারেল রিমোট নেশনস অফ দ্য ওয়ার্ল্ড, ইন ফোর পার্টস। বাই লেমুয়েল গালিভার, ফার্স্ট আ সার্জন, অ্যান্ড দেন আ ক্যাপ্টেন অফ সেভারেল শিপস (ইংরেজি: Travels into Several Remote Nations of the World, in Four Parts. By Lemuel Gulliver, First a Surgeon, and then a Captain of several Ships)। বইটি ১৭২৬ সালের ২৮ অক্টোবর প্রথম প্রকাশিত হয়। ১৭৩৫ সালে বইটির সংস্করণ করা হয়। এই উপন্যাসে সুইফট মানব চরিত্রকে ব্যঙ্গ করেছেন এবং সাহিত্যের প্রচলিত ভ্রমণবৃত্তান্ত ধারাটির প্যারোডি করেছেন। গালিভার'স ট্রাভেলস সুইফটের সবচেয়ে বিখ্যাত রচনা। এটিকে ইংরেজি সাহিত্যের একটি ধ্রুপদি গ্রন্থ মনে করা হয়। পরবর্তীকালে এই উপন্যাস অবলম্বনে একাধিক নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছিল।
লেখক | জোনাথন সুইফট |
---|---|
মূল শিরোনাম | ট্রাভেলস ইনটু সেভারেল রিমোট নেশনস অফ দ্য ওয়ার্ল্ড, ইন ফোর পার্টস। বাই লেমুয়েল গালিভার, ফার্স্ট আ সার্জন, অ্যান্ড দেন আ ক্যাপ্টেন অফ সেভারেল শিপস |
দেশ | যুক্তরাজ্য |
ভাষা | ইংরেজি |
ধরন | ব্যঙ্গ, কল্প-উপন্যাস |
প্রকাশক | বেঞ্জামিন মোট |
প্রকাশনার তারিখ | ১৭২৬ |
মিডিয়া ধরন | মুদ্রণ |
বইটি প্রকাশমাত্রই জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। ১৭২৬ সালে জন গে সুইফটকে লেখা একটি চিঠিতে বলেছেন, "ক্যাবিনেট কাউন্সিল থেকে নার্সারি - সর্বত্রই এই বই পঠিত হয়।"[১] বইটি কখনই আউট অফ প্রিন্ট হয়নি।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Gulliver's Travels: Complete, Authoritative Text with Biographical and Historical Contexts, Palgrave Macmillan 1995 (p. 21). The quote has been misattributed to Alexander Pope, who wrote to Swift in praise of the book just a day earlier.
আরও দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনাঅনলাইন পাঠ্য
সম্পাদনা- গুটেনবের্গ প্রকল্পে Gulliver's Travels
- গুটেনবের্গ প্রকল্পে Gulliver's Travels (Parts I and II) with illustrations
- Gulliver's Travels ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ মার্চ ২০১০ তারিখে, full text and audio.
- RSS edition of the text
- Searchable version in multiple formats ( html, XML, opendocument ODF, pdf (landscape, portrait), plaintext, concordance ) SiSU