৪৬তম স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেড

৪৬তম স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেড
৪৬তম স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেড
	ব্রিগেডের চিহ্ন
সক্রিয়	১৯৭২-বর্তমান
দেশ	বাংলাদেশ
আনুগত্য	বাংলাদেশ
শাখা	বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
ধরন	ব্রিগেড
গ্যারিসন/সদরদপ্তর	ঢাকা সেনানিবাস
কমান্ডার
বর্তমান; কমান্ডার	ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম ইমরান হামিদ
উল্লেখযোগ্য; কমান্ডার	মেজর জেনারেল (অব.) কে এম শফিউল্লাহ; লেঃ কর্নেল (অব.) জিয়াউদ্দিন; মেজর জেনারেল (অব.) মইনুল হোসেন চৌধুরী ; কর্নেল (অব.) শাফায়াত জামিল

৪৬তম স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেড হচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি ঐতিহাসিক সেনাদল। এই দলটি ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত।^[২] এই ব্রিগেড ঢাকা ব্রিগেড নামেও পরিচিত।^[৩]

এই ব্রিগেডের বর্তমান কমান্ডার হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাঈদ সিদ্দীকি,এডব্লিউসি,পিএসসি।

ইতিহাস

এই ব্রিগেড আনুষ্ঠানিক ভাবে গঠিত হয় ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি, এবং এই ব্রিগেডের প্রথম কমান্ডার ছিলেন লেঃ কর্নেল কে এম শফিউল্লাহ^[৪] যিনি পরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান হয়েছিলেন। ব্রিগেডটির দ্বিতীয় কমান্ডার ছিলেন লেঃ কর্নেল মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন; পরবর্তীতে কর্নেল (পরে মেজর জেনারেল হিসেবে অবসরপ্রাপ্ত) মইনুল হোসেন চৌধুরী এই ব্রিগেডের কমান্ডার হয়েছিলেন।^[৫] কর্নেল (অব.) শাফায়াত জামিল ছিলেন এই ব্রিগেডের চতুর্থ কমান্ডার। শাফায়াত জামিল ব্রিগেড কমান্ডার থাকা অবস্থায় বাংলাদেশে ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এর সামরিক অভ্যুত্থান ঘটে।

৪৬তম পদাতিক ব্রিগেড মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফকে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর সমর্থন দেয়। এই ব্রিগেডের ক্যাপ্টেন হাফিজের বিরুদ্ধে জেনারেল জিয়াউর রহমানকে আটকের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়।^[৬] ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের সময় এই ব্রিগেডকে কাজে না লাগানোর জন্য বাংলাদেশ সরকার সমালোচিত হয়।^[৭]

তথ্যসূত্র

↑ "Brig Gen Imran Hamid Inaugurates Bangabandhu Sheikh Mujib Dhaka Marathon"। Daily Sun (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
↑ "Shock, surprise unfolded"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৭।
↑ "Of the helpless chiefs of army, air, navy"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৭।
↑ সৈনিক জীবনঃ গৌরবের একাত্তর রক্তাক্ত পঁচাত্তর - মেজর হাফিজ উদ্দীন আহমেদ। প্রথমা। ২০২০। পৃষ্ঠা ১১৫। আইএসবিএন 9789849436539।
↑ এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য - মেজর জেনারেল (অব.) মইনুল হোসেন চৌধুরী। মাওলা ব্রাদার্স। ২০০০। পৃষ্ঠা ৪৭। আইএসবিএন 9844101751।
↑ "It's not me, but Captain Hafiz went to arrest Zia: Maj Hafiz"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ নভেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৭।
↑ "Neither Forgiven nor Forgotten"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৭।

[1] "Brig Gen Imran Hamid Inaugurates Bangabandhu Sheikh Mujib Dhaka Marathon"। Daily Sun (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২১।

[2] "Shock, surprise unfolded"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৭।

[3] "Of the helpless chiefs of army, air, navy"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৭।

[4] সৈনিক জীবনঃ গৌরবের একাত্তর রক্তাক্ত পঁচাত্তর - মেজর হাফিজ উদ্দীন আহমেদ। প্রথমা। ২০২০। পৃষ্ঠা ১১৫। আইএসবিএন 9789849436539।

[5] এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য - মেজর জেনারেল (অব.) মইনুল হোসেন চৌধুরী। মাওলা ব্রাদার্স। ২০০০। পৃষ্ঠা ৪৭। আইএসবিএন 9844101751।

[6] "It's not me, but Captain Hafiz went to arrest Zia: Maj Hafiz"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ নভেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৭।

[7] "Neither Forgiven nor Forgotten"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৭।

[২]

[৩]

[১]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]