হু ইয়াওপাং
এই নিবন্ধের চীনা ব্যক্তিনাম এবং/অথবা স্থাননামগুলিকে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় ম্যান্ডারিন চীনা শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ শীর্ষক রচনাশৈলী নির্দেশিকা অনুযায়ী সঠিক প্রতিবর্ণীকরণ করা আবশ্যক।টির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
হু ইয়াওপাং[টীকা ১] (জন্ম: ২০ নভেম্বর, ১৯১৫ - মৃত্যু: ১৫ এপ্রিল, ১৯৮৯) ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা। ১৯৮১ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত চীনের কমিউনিস্ট পার্টির জ্যেষ্ঠ সদস্য ছিলেন। এরপূর্বে দলীয় সভাপতি ও মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৩০-এর দশকে কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগ দেন ও দেং জিয়াওপিংয়ের ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহচর হন। ১৯৬৬ থেকে ১৯৭৬ সালে সংঘটিত সাংস্কৃতিক বিপ্লবের সময় দেংয়ের সময়কালে দল বহিস্কার হন, পুনরায় অন্তর্ভুক্ত হন ও আবারো বহিস্কার হন।.
হু ইয়াওপাং | |
---|---|
胡耀邦 | |
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব | |
কাজের মেয়াদ ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৮২ – ১৫ জানুয়ারি, ১৯৮৭ | |
পূর্বসূরী | পদ পুণঃপ্রবর্তিত |
উত্তরসূরী | ঝাও জিয়াং |
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি | |
কাজের মেয়াদ ২৮ জুন, ১৯৮১ – ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৮২ | |
ডেপুটি | ইয়ে জিয়ানিং |
পূর্বসূরী | হুয়া গুফেং |
উত্তরসূরী | পদ বিলুপ্ত |
সিপিসি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের মহাসচিব | |
কাজের মেয়াদ ২৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮০ – ১২ সেপ্টেম্বর, ১৯৮২ | |
সভাপতি | হুয়া গুফেং স্বয়ং |
পূর্বসূরী | দেং জিয়াওপিং (১৯৬৬ সালে) |
উত্তরসূরী | পদ বিলুপ্ত |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | লিউয়াং, হুনান, বেইয়াং সরকার | ২০ নভেম্বর ১৯১৫
মৃত্যু | ১৫ এপ্রিল ১৯৮৯ বেইজিং, চীন | (বয়স ৭৩)
জাতীয়তা | চীনা |
রাজনৈতিক দল | চীনের কমিউনিস্ট পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | লি ঝাও |
সম্পর্ক | হু ডেপিং (জ্যেষ্ঠ পুত্র) হু লিউ (২য় পুত্র) হু দেহুয়া (৩য় পুত্র) লি হেং (কন্যা) |
কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ অন্যান্য কার্যালয়ের দায়িত্বে
|
প্রারম্ভিক জীবন
সম্পাদনাহু-র পূর্বপুরুষগণ চিয়াংশি এলাকার হাক্কা জনগোষ্ঠীর লোক ছিলেন।[১][২] ১৩৬৮ থেকে ১৬৪৪ মেয়াদে মিং রাজত্বকালে তারা হুনানে অভিবাসিত হন। সেখানেই তার জন্ম হয়।[৩] দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান তিনি। ফলে খুব কমই পড়াশোনা করার সুযোগ ঘটে তার। শৈশবে তিনি বিদ্যালয়ে যাবার সুযোগ পাননি এবং তাকে শুধু পড়ার সুযোগ দেয়া হয়। বারো বছর বয়সে তিনি বাড়ী থেকে বের হন। মাত্র চৌদ্দ বছর বয়সে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হন।[৪] ১৯৩৩ সালে তাকে দলের পূর্ণ সদস্যের মর্যাদা দেয়া হয়।[৫] ১৯৩০-এর দশকে মাও সেতুংয়ের দলকে সমর্থন জানান ও ২৮ বলশেভিকের বিপক্ষে যান।
লং মার্চে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে তিনি অন্যতম সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন।[৬] জুনাই সম্মেলনের সিদ্ধান্তক্রমে মাও সেতুং ক্ষমতায় আসেন। জুনাইয়ের কাছাকাছি মাউন্ট লু-র যুদ্ধে হু ইয়াওপাং মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন।[৭] ইউন্নানে ফিরে এসে জাপান-বিরোধী সামরিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। অধ্যয়নরত অবস্থায় লি ঝাওয়ের সাথে পরিচিত হন ও পরবর্তীকালে তাকে বিয়ে করেন। প্রশিক্ষণকালীন সময়ে হু রাজনৈতিক বিভাগে কাজ করেন ও পেং দিহুয়াইয়ের থার্ড ফ্রন্ট আর্মিতে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন।
রাজনৈতিক জীবন
সম্পাদনা১৯৩০-এর দশকে দেং জিয়াংপিংয়ের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠে ও একত্রে কাজ করেন। ১৯৪০-এর দশকে দেংয়ের নিয়ন্ত্রণে থেকে সেকেন্ড ফিল্ড আর্মিতে রাজনৈতিক কমিসার হিসেবে নিযুক্ত হন। চীনের গৃহযুদ্ধের শেষদিকে দেংয়ের সাথে সিচুয়ান যান ও ১৯৪৯ সালে সফলভাবে জাতীয়তাবাদী বাহিনীর কাছ থেকে প্রদেশের নিয়ন্ত্রণ লাভ করেন।
১৯৪৯ সালে চীনের মূল ভূখণ্ডে জাতীয়তাবাদী বাহিনী পরাজিত হলে কমিউনিস্টরা গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠা করে। ১৯৫২ সালে দেংয়ের সাথে বেইজিংয়ে যান ও ১৯৫২ থেকে ১৯৬৬ মেয়াদে কমিউনিস্ট যুব লীগের নেতা মনোনীত হন।[৫] ১৯৬৪ সালে শাআনশি-র প্রথম দলীয় সচিব হন।
সাংস্কৃতিক বিপ্লবের সময় দুইবার দল থেকে বিতাড়িত ও দুইবার প্রত্যাবর্তন ঘটে তার।[৮] দেং জিয়াংপিংয়ের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কই এর প্রধান কারণ ছিল। সাংস্কৃতিক বিপ্লবের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রক হিসেবে তিনি অন্যতম ভূমিকা রাখেন। চীন সরকার জানায় যে, হু ব্যক্তিগতভাবে তিন মিলিয়নেরও অধিক ব্যক্তির মুক্তিলাভের পিছনে তিনি ব্যক্তিগতভাবে ভূমিকা রাখেন।[৮] ১৯৭৮ সালের ডেমোক্র্যাসি ওয়ালে প্রতিবাদকারীদেরকে কৌশলগতভাবে সমর্থন করেন ও বেইজিংয়ে নিজ বাসগৃহে দুইজন আন্দোলনকর্মীকে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। হুয়া গোফেংয়ের দ্বিমুখী নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেন ও দেং জিয়াংপিংয়ের ক্ষমতা আরোহণে প্রধান সহায়তাকারী ছিলেন।[৯] দেং জিয়াংপিংয়ের কারণে হু দলের শীর্ষ পর্যায়ে গমন করেন। চীনের অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে পরিচিত হুয়া গুফেংকে বরখাস্ত করে তাকে দলের শীর্ষ পদে রাখা হয়। ১৯৮০ সালে হু পার্টির মহাসচিব মনোনীত হন ও পলিটব্যুরো স্ট্যান্ডিং কমিটিতে নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালে সিপিসি’র সভাপতি হন। মাওবাদী রাজনীতি থেকে চীনকে দূরে রাখতে ১৯৮২ সালে পার্টির সভাপতির পদ বিলুপ্তিতেও তিনি ভূমিকা রাখেন। সভাপতির কার্যাবলীর অধিকাংশই মহাসচিবের কাছে হস্তান্তর করেন। চীনের অর্থনীতি পুণর্গঠনে দেংয়ের প্রচেষ্টাগুলো বাস্তবায়নে সচেষ্ট হন।[৫] ১৯৮২ সালে দেংয়ের পর চীনের দ্বিতীয় শক্তিধর ব্যক্তিত্বে পরিণত হন।[১০] হু’র রাজনৈতিক জীবনের শেষ দশকে তিনি চীনের আধুনিকায়ণে চারটি পদক্ষেপের সাথে সম্পৃক্ত হন।[৮] ১৯৮০-এর দশকের শুরুর দিকে হু এবং ঝাও জিয়াংকে দেং তাঁর বাম ও ডানহাতরূপে উল্লেখ করেন।[১১] মহাসচিবের দায়িত্ব পাবার পর ঝাওয়ের সাথে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক পুণর্গঠনের দিকে ঝুঁকে পড়েন।
ভূমিকা
সম্পাদনাউদার মনোভাব ও নিজস্ব চিন্তাধারা স্বাচ্ছন্দ্যে প্রকাশ করার জন্য তিনি স্মরণীয় হয়ে আছেন। এরফলে অনেক সময়ই জ্যেষ্ঠ নেতাদের চক্ষুশূলের কারণ হয়ে দাঁড়ান। ১৯৮৪ সালে ইনার মঙ্গোলিয়ায় সফরকালে জনসমক্ষে পরামর্শ দেন যে, চীনাদের পশ্চিমা কায়দায় খাওয়া-দাওয়া করা উচিত। অন্যতম চীনা কর্মকর্তা হিসেবে মাওয়ের পরিহিত স্যুট পরা বাদ দেন ও পশ্চিমা পোশাক পরিধান করেন। আধুনিক চীনে মাও সেতুংয়ের কোন তত্ত্ব প্রয়োজ্য জানতে চাইলে তিনি বলেছিলেন যে, ‘আমি মনে করি, কোনটিই নয়।’[১২]
হু’র পুণর্গঠনের কিছু অংশ দেং প্রত্যাখ্যান করলে হু ব্যক্তিগত মন্তব্য করেন। এতে তিনি দেং জিয়াংপিংকে সিদ্ধান্তহীনতা ও চিন্তা প্রকাশে সনাতনী ধারা প্রবাহে সমালোচনা করেন যা দেং জানতেন।[১৩]
জানুয়ারি, ১৯৮৭ সালে পশ্চিমা ধাঁচে স্বাধীনতার দাবীতে দুই সপ্তাহের জন্য ছাত্র বিক্ষোভ হয়।[৫] দলের বয়োঃজ্যেষ্ঠ নেতারা ও জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তারা হুকে জোরপূর্বক পদত্যাগে বাধ্য করেন। এর কারণ হিসেবে তারা বিক্ষোভকারী ছাত্রদের প্রতি নমনীয়তা ও দ্রুত মুক্ত বাজার অর্থনীতির দিকে ধাবিত হবার বিষয়ে হু’র সম্পৃক্ততার কথা জানান।[৪] দলের মহাসচিব হিসেবে ঝাও জিয়াংকে পদোন্নতি দেয়া হয়।[১৪] ১৬ জানুয়ারি তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করলেও পলিটব্যুরো স্ট্যান্ডিং কমিটিতে তার আসন বজায় ছিল।[৫]
দেহাবসান
সম্পাদনাঅক্টোবর, ১৯৮৭ সালে ত্রয়োদশ পার্টি কংগ্রেসে হু’র সদস্যপদ বহাল থাকে। ৮ এপ্রিল, ১৯৮৯ তারিখে ঝংনানহাইয়ে অনুষ্ঠিত পলিটব্যুরোর সভায় শিক্ষা ব্যবস্থার পুণর্গঠনের বিষয়ে আলোচনাকালে হৃদরোগে আক্রান্ত হন। স্ত্রী সহযোগে তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়। কয়েকদিন পর ১৫ এপ্রিল তার দেহাবসান ঘটে। তার শেষ কথা ছিল যে, তিনি সাধারণভাবে নিজ শহরে সমাহিত হতে চান।[১৫]
বেইজিংয়ের বাবাওশানে জ্যেষ্ঠ দলীয় কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষিত সমাধিক্ষেত্রে তাকে সমাহিত করা হয়। কিন্তু তার স্ত্রী লি ঝাও হু’র সমাধির অবস্থান নিয়ে অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন।
প্রতিক্রিয়া
সম্পাদনাবেইজিংয়ে অবস্থানকারী ছাত্ররা সরকারের কাছে তাঁর মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয় শোকের জন্য আবেদন করলে চীন সরকার গ্রেট হল অব দ্য পিপলে স্মরণসভার আয়োজন করে।[১৫] ২২ এপ্রিল, ১৯৮৯ তারিখে ৫০,০০০ ছাত্র তিয়েনআনমেন স্কয়ারে হু’র স্মরণসভায় অংশ নেয় ও প্রধানমন্ত্রী লি পেংয়ের কাছে আবেদন করে।[১৬] সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ পরবর্তীকালে গুরুতর পর্যায়ে চলে যায়। হু’র কথা বলার স্বাধীনতা ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা বিরাটভাবে ছাত্রদের মধ্যে প্রভাববিস্তার করে।
৪ জুন, ১৯৮৯ তারিখে তিয়েনআনমেনে বিক্ষোভ রক্তপাতের মাধ্যমে শেষ হয়। এতে শতশত নাগরিক নিহত হন। হু’র মৃত্যুকে ঘিরে এ বিক্ষোভের সূত্রপাত ঘটায় জনসমক্ষে হু এবং তাঁর কর্মকাণ্ডকে ঘিরে কোনরূপ কথা বলা নিষিদ্ধ করা হয়। এছাড়াও, গণমাধ্যমে তাঁর নাম উল্লেখ করার উপরও নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়।[১৭] ১৯৯৪ সালে তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মুদ্রিত মাধ্যমে তুলে ধরা হলে পরবর্তীতে তা প্রত্যাহার করা হয়।
পাদটীকা
সম্পাদনা- ↑ এই ম্যান্ডারিন চীনা ব্যক্তিনাম বা স্থাননামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় ম্যান্ডারিন চীনা শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ শীর্ষক রচনাশৈলী নিদের্শিকাতে ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনাআরও দেখুন
সম্পাদনাগ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনা- "China Braces for Tiananmen Square Massacre Anniversary". The Australian. April 13, 2009.
- Bass, Catriona. Education in Tibet: Policy and Practice Since 1950. Zed Books. 1998. আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮৫৬৪৯-৬৭৪-২
- Becker, Jasper. "Zhao Ziyang: Chinese Leader Who 'Came too Late' to Tiananmen Square". The Independent. January 18, 2005. Retrieved October 20, 2011.
- Brook, Timothy. Quelling the People: The Military Suppression of the Beijing Democracy Movement. Stanford University Press. 1998. আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮০৪৭-৩৬৩৮-১
- "Hu Yaobang". Encyclopedia Britannica Online. 2011. Retrieved October 21, 2011.
- Fan, Maureen. "In China, Media Make Small Strides". Washington Post. December 28, 2008. Retrieved October 23, 2011.
- Forney, Matthew. "Speed Read: Hu Yaobang" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ জুন ২০১৩ তারিখে, TIME Magazine. November 20, 2005. Retrieved October 23, 2011.
- Gladney, Dru C. Dislocating China: Muslims, Minorities, and Other Subaltern Subjects. Chicago: Chicago University Press. 2004. আইএসবিএন ০-২২৬-২৯৭৭৬-৪.
- Kristof, Nicholas D. "Hu Yaobang, Ex-Party Chief in China, Dies at 73" (Obituary), New York Times, April 16, 1989. Retrieved October 23, 2011.
- Lam, Willy. "Chinese Leaders Revive Marxist Orthodoxy" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে. Asia Times Online. 1 May 2010. Retrieved 23 October 2011.
- Lee, Khoon Choy. Pioneers of Modern China: Understanding the Inscrutable Chinese. Singapore: World Scientific Publishing. 2005. আইএসবিএন ৯৮১-২৫৬-৪৬৪-০.
- MacFarquhar, Roderick. "Foreword". In Zhao Ziyang, Prisoner of the State: The Secret Journal of Premier Zhao Ziyang. New York, NY: Simon and Schuster. 2009. আইএসবিএন ১-৪৩৯১-৪৯৩৮-০.
- Pan, Philip P. "China Plans to Honor a Reformer". Washington Post. September 9, 2005. Retrieved October 22, 2011.
- "Glorious Life of Hu Yaobang Marked". People's Daily. November 19, 2005. Retrieved October 22, 2011.
- Nathan, Andrew James, & Gilley, Bruce. "China's New Rulers: The Secret Files". New York Review of Books. 2003. আইএসবিএন ৯৭৮-১-৫৯০১৭-০৭২-৪
- Tilly, Charles. The Politics of Collective Violence. Cambridge University Press. 2003. আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২১-৫৩১৪৫-০
- Vogel, Ezra F. Deng Xiaoping and the Transformation of China. Cambridge, MA: The Belknap Press of Harvard University Press. September 26, 2011.
- Wen Jiabao. "Recalling Hu Yaobang When I Return to Xingyi". [Chinese: 再回兴义忆耀邦]. People's Daily. April 15, 2010. Retrieved October 23, 2011.
- Wu Zhong. "Hu, Wen, and Why" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে. Asia Times Online. April 21, 2010. Retrieved October 26, 2011.
- "Birth Anniversary Marked for Late Leader Hu Yaobang". Xinhua. November 18, 2005. Retrieved October 23, 2011.
- Wen Jiabao. "Premier Wen Jiabao's article on Hu Yaobang's Visit to Tibet".People's Daily. April 15, 2010.
আরও পড়ুন
সম্পাদনা- Pang, Pang. The Death of Hu Yaobang. Center for Chinese Studies, School of Hawaiian, Asian, and Pacific Studies. University of Hawai'i. University of Michigan. 1998.
- Sina.com: Over 30,000 comments on Wen Jiabao's article on Hu Yaobang.
পার্টির রাজনৈতিক কার্যালয় | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী ঝাং ওয়েনতিয়ান ১৯৪৩ থেকে বিলুপ্ত |
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির মহাসচিব ১৯৮২-১৯৮৭ |
উত্তরসূরী ঝাও জিয়াং |
পূর্বসূরী হুয়া গুফেং |
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি ১৯৮১-১৯৮২ |
পদ বিলুপ্ত |
পূর্বসূরী দেং জিয়াওপিং ১৯৬৬ থেকে বিলুপ্ত |
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের মহাসচিব ১৯৮০-১৯৮২ | |
পূর্বসূরী ঝাং পিংহুয়া |
সিপিসি কেন্দ্রীয় প্রপাগন্ডা বিভাগের প্রধান ১৯৭৮-১৯৮০ |
উত্তরসূরী ওয়াং রেনঝং |
পূর্বসূরী গু উফেং |
Head of the সিপিসি কেন্দ্রীয় সংগঠন বিভাগের প্রধান ১৯৭৭-১৯৭৮ |
উত্তরসূরী সং রেনকিয়ং |
পূর্বসূরী ঝাং দেশেং |
সিপিসি শাআনশি কমিটির সচিব ১৯১৪-১৯৬৫ |
উত্তরসূরী হু শিলিয়ান |
নতুন পদবী | চীনের কমিউনিস্ট যুব লীগের প্রথম সচিব ১৯৬৬ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত স্থগিত ১৯৫৭-১৯৭৮ |
উত্তরসূরী হ্যান ইং |
অগ্রাধিকারের ক্রম | ||
প্রথম | অর্ডার্স অব প্রেসিডেন্স ইন দ্য পিপলস রিপাবলিক অব চায়না (কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি; ১ম র্যাঙ্ক) ১৯৮১-১৯৮২ |
উত্তরসূরী ই জিয়ানিং এনপিসি স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি (২য় র্যাঙ্ক) হিসেবে |
অর্ডার্স অব প্রেসিডেন্স ইন দ্য পিপলস রিপাবলিক অব চায়না (কমিউনিস্ট পার্টির মহাসচিব; ১ম র্যাঙ্ক) ১৯৮২-১৯৮৫ |
উত্তরসূরী ই জিয়ানিং সেন্ট্রাল মিলিটারী কমিশনের সহঃ সভাপতি (২য় র্যাঙ্ক) হিসেবে | |
অর্ডার্স অব প্রেসিডেন্স ইন দ্য পিপলস রিপাবলিক অব চায়না (কমিউনিস্ট পার্টির মহাসচিব; ১ম র্যাঙ্ক) ১৯৮৫-১৯৮৭ |
উত্তরসূরী দেং জিয়াওপিং সেন্ট্রাল মিলিটারী কমিশনের সভাপতি (২য় র্যাঙ্ক) হিসেবে |