হলদেচাঁদি কাঠকুড়ালি
হলদেচাঁদি কাঠকুড়ালি (Leiopicus mahrattensis) বা মহরতা কাঠকুড়ালি দক্ষিণ এশিয়ায় পাওয়া এক প্রজাতির ছোট কাঠঠোকড়া। এটি লাইওপিকাস (Leiopicus) গণের একমাত্র প্রজাতি। এটি বিশ্বে বিপদমুক্ত এবং বাংলাদেশে বিরল আবাসিক পাখি। বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত। পাখিটি হলদেকপাল পাকড়া কাঠঠোকরা নামেও পরিচিত।
হলদেচাঁদি কাঠকুড়ালি Dendrocopos mahrattensis | |
---|---|
Male at Tadoba Andhari Tiger Project | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | Chordata |
উপপর্ব: | Vertebrata |
শ্রেণী: | Aves |
বর্গ: | Piciformes |
পরিবার: | Picidae |
গণ: | Leiopicus |
প্রজাতি: | L. mahrattensis |
দ্বিপদী নাম | |
Dendrocopos mahrattensis (Latham, 1802) | |
প্রতিশব্দ | |
|
বর্ণনা
সম্পাদনাহলদেচাঁদি কাঠকুড়ালি একটি মাঝারি-ছোট (১৭.৫ সেমি, ৬.৯ ইঞ্চি, ২৮-৮৬ গ্রাম, ১-১.০ আউন্স), ফ্যাকাশে-মাথাযুক্ত ছোট কাঠঠোকড়া। উপরের অংশগুলো (পিঠ, কাঁধ, ডানা) কালো, ভারী সাদা ছোপযুক্ত। নিচের অংশগুলোর মধ্যে গলা সাদা, বুকের নিচের অংশ পীতাভের ওপর কালচে ডোরা, পেটের নিচ লাল। অনিয়মিত বাদামী গাল এবং ঘাড়ের প্যাচগুলি। মহিলাদের মুকুট এবং ঘাড় সোনালী বাদামি। পুরুষ পাখির মুকুট হলুদ, চাঁদির পিছন ও ঘাড় উজ্জ্বল লাল।
এরা সাধারণত পোকামাকড় খেয়ে থাকে। তবে ফুলের মধুও খায়।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Dendrocopos mahrattensis"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2012.2। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। 2012। সংগ্রহের তারিখ 24/10/2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)