সমাজে ব্যাধি ও চিকিৎসা আন্তসম্পর্ক নিয়ে গবেষণা, অনুধাবন, এবং এর থেকে উদ্ভূত চিকিৎসা প্রণালীকে একত্রে সোসাল মেডিসিন হিসেবে অভিহিত করা হয়। ভিন্ন ভিন্ন সমাজ ও বিবিধ সামাজিক অবস্থার দ্বারা পৃথকভাবে গৃহীত হওয়ার কারণে ‌"সোসাল মেডিসিন" কথাটি নানা অর্থ পরিগ্রহণ করে। তবে কিছু সাধারণ নীতি এই পরিভাষাটির সঙ্গে ওতপ্রতো হয়ে রয়েছে--

  • সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা স্বাস্থ্য, ব্যাধি ও চিকিৎসাপদ্ধতির ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।
  • জনসমষ্টির স্বাস্থ্য একটি সমাজ-সংশ্লিষ্ট বিষয়।
  • স্বাস্থ্যক্ষেত্রে সমাজকে এগোতে হবে ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত উদ্যোগের মাধ্যমে

১৯৫০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম হাসপাতাল কেন্দ্রিক(মন্টেফিওরে মেডিক্যাল সেন্টারে) সোসাল মেডিসিন ডিপার্টমেন্ট গড়ে ওঠে।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা