সোন নদী
সোন নদী বা শোণ নদ (অন্য উচ্চারণ সোনে); যমুনা নদী এর পরে গঙ্গার দক্ষিণ উপনদীগুলির 'দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী'। প্রাথমিকভাবে এখানের বনভোজন স্থানগুলির কারণে কাব্যরা খুর্দ সোন নদীর তীরে একটি সুন্দর জায়গা।
সোন নদী सोन नदी | |
---|---|
স্থানীয় নাম | Sone {{স্থানীয় নামের পরীক্ষক}} ত্রুটি: প্যারামিটারের মান ত্রুটিপূর্ণ (সাহায্য) |
অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, বিহার |
অঞ্চল | বাঘেলখণ্ড, পালামৌ, মগধ |
শহর | সিধি, দেহরী, পাটনা, দাউদনগর |
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য | |
উৎস | |
• অবস্থান | অমরকণ্টক, মধ্যপ্রদেশ |
• স্থানাঙ্ক | ২২°৪৩′৪৮″ উত্তর ৮২°০৩′৩১″ পূর্ব / ২২.৭৩০০০° উত্তর ৮২.০৫৮৬১° পূর্ব |
মোহনা | গঙ্গা নদী |
• অবস্থান | পাটনা জেলা, বিহার, ভারত |
• স্থানাঙ্ক | ২৫°৪২′২১″ উত্তর ৮৪°৫১′৪৪″ পূর্ব / ২৫.৭০৫৮৩° উত্তর ৮৪.৮৬২২২° পূর্ব |
দৈর্ঘ্য | ৭৮৪ কিমি (৪৮৭ মা) |
নিষ্কাশন | |
• অবস্থান | গঙ্গা নদী |
অববাহিকার বৈশিষ্ট্য | |
উপনদী | |
• বামে | গঙ্গা নদী, জোহিলা নদী, ছোটি মহানদী নদী |
• ডানে | গোপদ নদী, রিহ্যান্ড নদী, কনহর নদী, উত্তর কোয়েল নদী |
গতিপথ
সম্পাদনাসোন নদীর মধ্যপ্রদেশের অমরকণ্টকএর কাছ থেকে উৎপত্তি,[২] নর্মদা নদী র উৎসের পূর্বদিকে এবং প্রবলভাবে পূর্ব দিকে অগ্রসর হওয়ার পূর্বে যেখানে দক্ষিণপশ্চিম-উত্তরপূর্ব বরাবর কাইমুর শ্রেণীর সম্মুখীন হয় সোন তার আগে মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের উত্তর-উত্তর-পশ্চিম দিক দিয়ে প্রবাহিত হয।সোন নদী কাইমুর শ্রেণীর সমন্তরাল, উত্তরপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড ও বিহার এর মধ্য দিয়ে পূর্ব-উত্তর-পূর্ব বরাবর প্রবাহিত পাটনার পশ্চিমে গঙ্গায় মিলিত হয়। ভৌগলিকভাবে সোনের নিম্ন উপত্যকা নর্মদা উপত্যকার বিস্তার এবং কাইমুর শ্রেণী বিন্ধ শ্রেনীর বিস্তার । ডেহরি অন সোন এবং সোনভদ্র সোন নদীর উপর প্রধান দুই শহর।
সোন নদী ৭৮৪ কিলোমিটার (৪৮৭ মাইল) দীর্ঘ, ভারতের দীর্ঘতম নদী। [2] এর প্রধান উপনদী রিহানদ ও উত্তর কোয়েল। সোনের একটি খাড়া ঢাল (৩৫-৫৫ সেন্টিমিটার প্রতি) রয়েছে, তাতে অববাহিকায় বর্ষার জল জমা হয়। সোন, বিস্তৃত এবং অগভীর হওয়ায়, বছরের বাকি সময়ে বাকী অংশে জল সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকে। সোনের চ্যানেল অত্যন্ত বিস্তৃত (প্রায় ৫ কিলোমিটারের ডেহরির উপর) কিন্তু প্লাবনভূমি স্রোত হয়, মাত্র ৩ থেকে ৫কিলোমিটার (২-৩ মি) প্রশস্ত। অতীতে, সোন অবশ্যই গতি পরিবর্তনের জন্য কুখ্যাত ছিল, কারণ এটি পূর্ব তীরের কাছাকাছি অনেক পুরাতন নদীটির দেখতে পাওয়া যায়। আধুনিক সময়ে এই প্রবণতাটি ডেরির আনিকাট দিয়ে আটকান হয়েছে এবং এখন ইন্দ্রপুরী ব্যারেজ দিয়ে।
সেতু
সম্পাদনা১৪৪০ মিটার রেল ও সড়ক ল্যাটিস-গার্ডার কংক্রিট এবং ইস্পাত আবদুল বারী সেতু (পূর্বে কিন্তু ব্যাপকভাবে কোলভার ব্রিজ নামে পরিচিত ছিল এবং তারও পূর্বে সোন সেতু) ১৮২৫ সালে আরার নিকটবর্তী অঞ্চলে সম্পন্ন হয়)। [5] ১৯০০ সালে ডেহরিতে নেহেরু সেতু নির্মাণের পূর্ব পর্যন্ত, এটি ভারতের সবচেয়ে দীর্ঘ সেতু ছিল।[৩] It remained the longest bridge in India, until the Nehru Setu bridge at Dehri was opened in 1900.[৪][৫]
বাঁধ
সম্পাদনাসোনের প্রথম বাঁধটি ১৮৭৩-৭৪ সালে ডেহরিতে নির্মিত হয়েছিল।
ইন্দ্রপুরী বাঁধটি ৮ কিলোমিটার (৫ মাইল) উপরে ১৯৬৮ সালে চালু হয়। [৬]
২০০৮ সালে মধ্য প্রদেশের বানসাগর বাঁধ চালু হয়।
গ্যাল্যারি
সম্পাদনা-
মধ্যপ্রদেশের উমরিয়া জেলায় সোন নদীতে মাঝি
-
বিহারের ঔরাঙ্গাবাদ জেলায় সোন নগর রেলস্টেশন থেকে সোন নদী
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Baburnama"। ১৫৯০s। ১৭ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৮।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;volume 23
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Bridges: The Spectacular Feat of Indian Railways" (পিডিএফ)। National Informatics Centre। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (pdf) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১১।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;houlton
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Longest railway bridge in Kochi"। ForumCo.com। ২০১২-০৩-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১১।
- ↑ "Performance Evaluation of Patna Main Canal" (পিডিএফ)। ICAR Research Complex for Eastern Region,। ২৬ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১১।