সুবর্ণরেখা নদী
সুবর্ণরেখা নদী রাঁচির কাছ থেকে উৎপন্ন হয়ে ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ ও ঊড়িষ্যার রাজ্যের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ঊড়িষার তালসারির কাছে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে।[৪]
সুবর্ণরেখা নদী | |
দেশ | ভারত |
---|---|
রাজ্যসমূহ | ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা |
উপনদী | |
- বাঁদিকে | ডুলাং নদী |
- ডানদিকে | কাঞ্চি নদী, Kharkai, Karkari River, Raru River, Garru River |
নগরসমূহ | চান্ডীল, জামশেদপুর, ঘাটশিলা, গোপীবল্লভপুর |
Landmarks | Getalsud Dam, হুডু জলপ্রপাত, চান্ডীল বাঁধ, গালুডিহ বাঁধ |
উৎস | |
- অবস্থান | পিশকা/ রাঁচির কাছে নাগরী, ছোট নাগপুর মালভূমি |
- উচ্চতা | ৬১০ মিটার (২,০০১ ফিট) |
- স্থানাঙ্ক | ২৩°১৮′ উত্তর ৮৫°১১′ পূর্ব / ২৩.৩০০° উত্তর ৮৫.১৮৩° পূর্ব |
মোহনা | বঙ্গোপোসাগর |
- অবস্থান | কীর্ত্তনিয়া বন্দর |
- স্থানাঙ্ক | ২১°৩৩′১৮″ উত্তর ৮৭°২৩′৩১″ পূর্ব / ২১.৫৫৫০০° উত্তর ৮৭.৩৯১৯৪° পূর্ব |
দৈর্ঘ্য | ৩৯৫ কিলোমিটার (২৪৫ মাইল) [১] |
অববাহিকা | ১৮,৯৫১ বর্গকিলোমিটার (৭,৩১৭ বর্গমাইল) [১] |
প্রবাহ | |
- গড় | ৩৯২ m³/s (১৩,৮৪৩ ft³/s) [২] |
Discharge elsewhere (average) | |
- কোকপাড়া | ৩১০ m³/s (১০,৯৪৮ ft³/s) [৩] |
নামকরণ
সম্পাদনাএই নদীতীরের বালুচরে অনেক সময় স্বর্ণরেণু পাওয়া যায়। সেই কারণে নদীটিকে সুবর্ণরেখা বলা হয়, অর্থাৎ সোনার রেখা। বহু মানুষ নদীর বালি ছেঁকে সোনা অন্বেষন করেন। মূলত এভাবেও অনেক পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
প্রবাহ পথ
সম্পাদনানদীটি রাঁচির কাছে হুডু জলপ্রপাত থেকে উৎপন্ন হয়ে ঝাড়খণ্ডের সিঙভূম জেলা দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনীপুর (পূর্ব) ঝাড়গ্রাম (বর্তমান) জেলা হয়ে ওডিশায় প্রবেশ করে। এরপর এটি বঙ্গোপসাগরে মেশে। এই নদীর মোট দৈর্ঘ্য হল ৩৯৫ কিমি।
হুড্রু বা হুডু জলপ্রপাত
সম্পাদনারাঁচির কাছে এই হুড্রু বা হুডু জলপ্রপাতটি অবস্থিত । এখানে প্রতিবছর বহু পর্যটক এই জলপ্রপাতটির সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসে। এটি রাঁচি তথা ঝাড়খণ্ডের বিখ্যাত একটি পর্যটন কেন্দ্র। সুবর্ণরেখা নদীর তীরে তাম্র খনি শহর ঘাটশিলা অপর একটি পরিচিত পর্যটন স্থান।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Subarnarekha"। Water Resources Information System of India। ২০১৪-০৪-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৪-০৩।
- ↑ Kumar, Rakesh; Singh, R.D.; Sharma, K.D. (২০০৫-০৯-১০)। "Water Resources of India" (পিডিএফ)। Current Science। Bangalore: Current Science Association। 89 (5): 794–811। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১০-১৩।
- ↑ "Subarnarekha Basin Station: Kokpara"। UNH/GRDC। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১০-০১।
- ↑ বন্দ্যোপাধ্যায়, দিলীপকুমার (২০০৭)। বাংলার নদনদী। কলকাতা: দে’জ পাবলিশিং।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- Project.[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] Press Information Bureau.২৫ এপ্রিল ২০১০.