সিলেট পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ
সিলেট পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ সংক্ষেপে সিলেট ওয়াসা বাংলাদেশের সিলেট জেলায় অবস্থিত স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের অধীনে সিলেট বিভাগীয় শহরে পানি সরবরাহ সহ সম্পর্কিত আনুষঙ্গিক কার্যক্রম পরিচালিত এবং নিয়ন্ত্রিত হয়।[১] কার্যালয়টি ২০২২ সালে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীনে গঠিত হয়।[২]
গঠিত | ২ মার্চ ২০২২ |
---|---|
ধরন | সরকারি |
যে অঞ্চলে | বাংলাদেশ |
পরিষেবা | পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা সংক্রান্ত |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা, ইংরেজি |
প্রধান প্রতিষ্ঠান | স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় |
সম্পৃক্ত সংগঠন | স্থানীয় সরকার বিভাগ |
ইতিহাস
সম্পাদনাসিলেট শহরে প্রথম পানি সরবরাহের ব্যবস্থা চালু হয় ১৯৩৬ সালে। তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের পূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই ব্যবস্থা চালু করে সিলেট পৌরসভা। ১৯৪৫ সালে পানি সরবরাহের সাথে যুক্ত হয় পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা।[৩] ১৯৮০ সালে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ও নেদারল্যান্ডস সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় সিলেট পানি সরবরাহ মহা পরিকল্পনা প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। পরবর্তীতে স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের চাহিদা মেটাতে পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন শাখা ২ মার্চ, ২০২২ সিলেট ওয়াসা নামে সিলেট পৌর এলাকার পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশনের একক কর্তৃপক্ষ হিসাবে একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান গঠিত হয়। মূলত পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ আইন, ১৯৯৬ এর অধীনে সিলেট ওয়াসা প্রতিষ্ঠিত হয়।[৪][২]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "সিলেট ওয়াসা প্রতিষ্ঠা"। prothomalo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "পরিক্রমা, সিলেট ওয়াসা" (পিডিএফ)। lgd.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অফিস, সিলেট"। dphe.sylhet.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ আইন, ১৯৯৬"। minlaw.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।